চট্টগ্রামে বৃহস্পতিবার বিকালে রিকটার স্কেলে ৫.৯ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছে।
করোনায় অবরুদ্ধ নগরীতে বাসাবাড়িতে থাকা লোকজন ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার পর বাসা থেকে বেরিয়ে আসে।
ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে চট্টগ্রাম ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায়।
বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টা ৪৬ মিনিটের সময় এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। কয়েক সেকেন্ডের এ ভূমিকম্পে ভবনগুলো নড়ে উঠে।
ভলকানো এন্ড আর্থকোয়েক ওয়েবসাইটের তথ্যমতে এই ভুমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫.৯। যার উৎপত্তি স্থল বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তে। চট্টগ্রাম থেকে ভুমিকম্পের উৎপত্তিস্থলের দূরত্ব ২২৫ কিলোমিটার ।
ভূমিকম্পের উৎস ছিল মিয়ানমারের ফালাম থেকে ৩৮.৫ কিলোমিটার পূর্ব- দক্ষিণ-পূর্বে, ভূপৃষ্ঠের ১০ কিলোমিটার গভীরে।
ওই এলাকার অবস্থান বাংলাদেশের ঢাকা থেকে ৩৬১ কিলোমিটার পূর্বে, চট্টগ্রাম থেকে ২১৮ কিলোমিটার পূর্বে, এবং ভারতের মিজোরাম রাজ্যের সাইহা থেকে ১১১ কিলোমিটার পশ্চিম উত্তর-পশ্চিমে।
তিন পার্বত্য জেলা, চট্টগ্রামসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় এ ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
তবে তাৎক্ষণিকভাবে হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির কোনো তথ্য জানা যায়নি।