- ডেক্স রির্পোটঃ চট্টগ্রামের বন্দর কর্তৃপক্ষকে অভিযোগ করে কোনো ফলাফল না পেয়ে বৈধ মালিকেরা চরম বিপত্তি অমানবিক জীবনযাপন করছেন।মমতাজ শিপিং এজেন্সির মালিক ছিলেন মমতাজ বেগম। তার অকাল মৃত্যুর পর বৈধ ওয়ারিশগণকে এজেন্সির মালিকানা থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগ উঠেছে। কোম্পানি আইন মতে মালিকানা বিষয় উল্লেখ রয়েছে। যে কোন মালিক মারা গেলে কোম্পানির মালিকানা এবং পরিচালনার ক্ষেত্রে ওয়ারিশগণের অংশীদার ও প্রতিনিধি নিয়োগ বন্টন প্রক্রিয়া চলমান রাখার জন্য বৈধ কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট বিভাগে জমা দিতে হয় কিন্তু তা না করে মমতাজ শিপিং এজেন্সি জালাল আহমেদ চৌধুরী নিজেই কার্যক্রম চালিয়ে নিচ্ছে। এ ব্যাপারে বন্দরে অভিযোগ করেছেন মৃত মমতাজের কন্যা জাকিয়া সুলতানা তারপরও বন্দর কর্তৃপক্ষ উক্ত এজেন্সীর নামে জাহাজ বরাদ্দ দিয়ে আসছে। ফলে মূল ওয়ারিশ সূত্রের মালিকগণ তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের উচিত ছিল মালিকানা বিষয়টি নিশ্চিত করার পরেই শিপিং কার্যক্রম পরিচালনা করা।বন্দর কর্তৃক পক্ষ কোন অভিযোগ আমলে নিচ্ছে না, ফলে মমতাজ শিপিং এজেন্সির কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রয়েছে। উল্লেখ্য যে মমতাজ বেগমের স্বামী উক্ত শিপিং এজেন্সি পরিচালনা করে আসছিলেন, ১৯৯২ সালে মমতাজের শিপিং এজেন্সির মমতাজ বেগমের মৃত্যু হলে তার স্বামী জালাল আহমেদ পরবর্তীতে দ্বিতীয় বিবাহ করে সে ঘরে সন্তান-সন্ততি রয়েছে। প্রথম ঘরের ৪ নাবালক কন্যা সন্তানদেরক ( মমতাজ বেগম সন্তানদের ) নামে রোটারি পাবলিক মূলে অংশের ২/৩ দান করে দেয়। এরপরও মেয়েরা সাবালক হওয়ার পর তাঁদেরকে এজেন্সির কার্যক্রমে সম্পৃক্ত না করে জালাল আহমেদ চৌধুরী চৌধুরী সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং প্রথম ঘরের সন্তানদেরকে বঞ্চিত করে আসছিল ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে, মমতাজ শিপিং এজেন্সির কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। মমতাজ বেগমের ওয়ারিশগণ হচ্ছেন শাহনাজ বেগম শিমু, সাদিয়া নাসরিন ঝুমু, জাকিয়া সুলতানা ইমু, মরিয়ম মমতাজ মিতু। তারা নাবালক থাকা অবস্থায় মায়ের মৃত্যু হলে পিতা তাদের নামে মমতাজের এজেন্সির চার মেয়ের নামে থাকা চারটি লাইসেন্স মালিকানা স্বত্ব জালাল আহমদ চৌধুরীর ত্যাগ করেন। কিন্তু বাস্তবে তা ঘটেনি।তিনি নিজেই সব কিছু নিয়ন্ত্রনে রাখে।