শিক্ষা, মেধা, পরিশ্রম ও চেস্টা যে বৃথা যায় না তার উজ্জ্বল উদাসহরণ আলহাজ্ব আবদুল হালিম সিআইপি। ভাল কিছু অর্জন করার, শেখার ও গবেষণা করার করার জন্য বাল্যকাল থেকে তাহার দৃঢ় ইচ্ছা ছিল। ইচ্ছা, চেস্টা ও আন্তরিকতারা কারণে তিনি প্রবাস জীবনে থেকে নিজের কাজ ও দায়িত্বকে গুরুত্ব ও সময় দিতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে নিজেকে সফল ও প্রতিস্টিত করেছেন।
বৈশ্বিকভাবে, রাস্টীয়ভাবে, সামাজিকভাবে বিভিন্ন পর্যায়ে তিনি গুণীজন, সফল ব্যবসায়ী ও সুদক্ষ ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে সম্মামনা ও কাজের স্বীকৃতি পেয়েছেন।
গুণীব্যক্তিত্ব আবদুল হালিম রাউজান উপজেলার দক্ষিণ নোয়াপাড়া গ্রামের এক সম্রান্ত পরিবারে ১৯৭৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন।
শিক্ষাজীবনে তিনি দক্ষিণ নোয়াপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়, নোয়াপাড়া মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়, নোয়াপাড়া ডিগ্রী কলেজ সহ বিভিন্ন প্রতিস্টান থেকে একাডেমিক শিক্ষা লাভ করেছেন। পাশাপাশি তাহার কারিগরি, কম্পিউটার ও প্রকৌশল বিষয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ আছে। শিক্ষাজীবনে বিশেষ মনোযোগ ও শিক্ষাসাধনার কারণে তিনি প্রতিস্টানের শিক্ষকদের কাছে মেধাবী হিসেবে গ্রহণযোগ্ব ছিল।
তিনি ফানি আল খালেছ ইসিউ টিউনিং নামক একটি বিশেষ কম্পিউটারাইজড মোটর ম্যাগানিক্যাল প্রতিস্টানের পরিচালক।
বাংলাদেশ সহ সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিশিষ্ট সফল ব্যবসায়ী, চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের দক্ষিণ নোয়াপাড়া এলাকার কৃতিসন্তান, মোহাম্মদ আবদুন নবী সারাং এর সন্তান, সমাজ সেবক ও আলোকিত ব্যক্তিত্ব জনাব আলহাজ্ব আবদুল হালিম সিআইপি ২০২২ সালের শুরুর দিকে
বাংলাদেশ সরকার কতৃক সি,আই,পি স্বীকৃতি অর্জন করার বিশেষ কৃতিত্ব লাভ করেন। জানামতে তিনি নোয়াপাড়া ইতিহাসে প্রথম সি আই পি। সংযুক্ত আরব আমিরাতে তিনি অনেকবছর ধরে বসবাস করছেন। মোটর ইঞ্জিনিয়ারিং ও কম্পিউটার প্রোগ্রামিং তিনি যথেস্ট দক্ষতার সাক্ষর রেখেছেন। দেশে, বিদেশে তিনি একজন পরিচিত, সফল ব্যক্তিত্ব।
তিনি সাধ্বমত নিজের দেশ, বিশ্ব পরিস্হিতি নিয়ে ভাবেন। ভাল কাজকে সবসময় উৎসাহিত করেন। তিনি নিজে উচ্চশিক্ষিত হয়ে নিজের পরিবারের সবাইকে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ করে দিয়েছেন।
জ্ঞানচর্চা, মানবিক- সামাজিক চিন্তা, ত্যাগ, সেবা ও নিবেদিতপ্রাণ কর্মবীর হয়ে তিনি এখনো সার্বিক উন্নয়নে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
বিদেশে নিজের প্রতিস্টানে নিজে সদা কাজ করেন।
বিশ্বপরিস্হিতি নিয়ে তাহার কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, ” প্রত্যেক মানুষকে যার যার কাজের জন্য সম্মান করতে হবে।
বিশ্বে হিংসা, হানাহানি থাকবো না যদি একজন আরেকজনের মঙ্গলচিন্তা করে।
বইপত্র, গবেষণা, সৃজনশীল কাজকর্ম ও মিডিয়া দেশ- বিশ্বের উন্নয়নে, সমৃদ্ব – উন্নত, বিজ্ঞামনস্ক জাতিগঠনে প্রধান ভূমিকা পালন করছে। ”
আলহাজ্ব আবদুল হালিম নিজে বিভিন্ন বিষয়ে যেমন কম্পিউটার, মোটর ইঞ্জিনিয়ারিং, ইংরেজী, আরবী ও হিন্দী বিষয়ে পারদর্শী।
তিনি অমায়িক আচরণে, ব্যবহার ও কথার দ্বারা শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রেখে সমাজে শান্তি প্রতিস্টার চেস্টা করেন।
সমাজসেবা, ভালকাজে উৎসাহদান, স্বশিক্ষিত হওয়ার তাগিদ ও আলোকিত সমাজ বিনির্মাণে তিনি একজন অতি সচেতন, সুদক্ষ কৃতী ব্যক্তিত্ব।
★ লেখক : নুর মোহাম্মদ,
রাউজান, চট্টগ্রাম।