ইসলামী মূল্যবোধ ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী রাজনীতির পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ, বৃহত্তর রাজানগর ইউনিয়ন পরিষদের দীর্ঘকালীন জনপ্রিয় চেয়ারম্যান, রাজানগর রাণীরহাট ডিগ্রী কলেজ ও রফিকাবাদ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা, বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা রাঙ্গুনিয়া উপজেলা মডেল শাখার জুরি অ্যাণ্ড আর্বিট্রেশন বোর্ডের সদস্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা কে কে এম রফিক বিন চৌধুরীর ইন্তিকালে সংস্থার জাতীয় পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সিগমা হুদা, চট্টগ্রাম জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট আজমল হক, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা মডেল শাখার সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ জহুরুল আনোয়ার, কার্যকরী পরিষদ, মৌলিক অধিকার বিষয়ক উপ-কমিটি, নীতিনির্ধারক পরিষদের আজীবন সদস্য, লিগ্যাল এইড বোর্ডের প্যানেল ল’ইয়ার, জুরি অ্যাণ্ড আর্বিট্রেশন বোর্ডের প্যানেল মেডিয়েটর, ইউনিয়ন শাখাসমূহের কার্যকরী পরিষদ, রাঙ্গুনিয়া পৌরসভা শাখার কার্যকরী পরিষদ ও সংশ্লিষ্ট সকলে গভীর শোক প্রকাশ করে তাঁর রূহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকাহত পরিবার পরিজনের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। সংস্থা কর্তৃপক্ষ মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মরহুমের ভূমিকা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছেন। তিনি তাঁর পুত্র বীমাবিদ কে আর এম পেয়ার উদ্দিন মাহমুদ চৌধুরী পেয়ারু ও অ্যাডভোকেট কে আর এম খাইরুদ্দিন মাহমুদ চৌধুরী হিরুকে সংস্থার আজীবন সদস্য, কনিষ্ঠ পুত্র অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ কাউছার উদ্দিন চৌধুরীকে রাজানগর ইউনিয়ন শাখার সদস্য এবং তাঁর ছোট ভাই মোহাম্মদ নাছির উদ্দীন চৌধুরী বাবুল, মোহাম্মদ জসিম উদ্দীন চৌধুরী ও মোহাম্মদ দিদার উদ্দীন চৌধুরীকে সদস্য করে যান।
বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও মানবাধিকার সংগঠক রফিক বিন চৌধুরীর ইন্তিকালে মানবাধিকার সংস্থার শোক প্রকাশ।
