এবার পথচলার ৬৭ বছরে প্রথম জাতীয় সমবায় দিবস পুরস্কার পেয়েছে ‘দি চিটাগাং কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি। এ সোসাইটির সর্বোচ্চ পদে অর্থাৎ ‘সভাপতি’ হিসেবে রয়েছেন নগর পিতা আ.জ.ম.নাছির উদ্দিন। তাঁর সংগঠন পেয়েছে জাতীয় সমবায় দিবস পুরস্কার। এর মাধ্যমে চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ.জ.ম.নাছির উদ্দিনের ললাটে যুক্ত হলো আরেকটি বিজয়তিলক। ২৫ নভেম্বর সকালে ঢাকা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় সমবায় পুরস্কার-২০১৭ হিসেবে চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ.জ.ম.নাছির এ পদক গ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোববার (২৫ নভেম্বর) বেলা পৌনে ১২টায় ঢাকা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে চট্টগ্রাম নগর পিতা নাছির উদ্দিনের গলায় পদক পরিয়ে দেন । জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে ১০টি ক্যাটাগরিতে দেশের সফল সমবায়ীদের এ পুরস্কার দেওয়া হয়।
সিজেকেএস কর্তৃক আয়োজিত প্রিমিয়ার ভিভিশন ফুটবল লীগ ২০১৭-২০১৮ অংশগ্রহণকারী মাদারবাড়ী উদয়ন সংঘ ফুটবল দলের অনুশীলন অত্র ক্লাবের সভপাতি মোহাম্মদ হোসেন এর সভাপতিত্বে চসিক মাদারবাড়ী বালুর মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ফুটবল দলেন অনুশীলন উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও ক্রীড়া সংগঠক এম এস তাহের। এতে আরো বক্তব্য রাখেন ক্লাবের নির্বাহী সদস্য, চসিক ২৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর গোলাম মোহাম্মদ জোবায়ের, উদয়ন সংঘ ফুটবল কমিটির কো-চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান নাহিদ, কে এম মামুন রাজা, ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব নুরুল আমিন, ফুটবল ম্যানেজার বাবু সুদীপ দাশ, উদয়ন সংঘের কোচ সাইদুল আলম বুলবুল, ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত ক্রীড়া সম্পাদক এম এ মুছা বাবলু। উক্ত অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন মুস্তাকিম আহমদ গুড্ডু। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ক্লাবের সহ সভাপতি আবদুল হাই, মনির আহমদ সেলিম, মো: ইছা দুলাল, শাহীন সরওয়ার, যুগ্ম সম্পাদক হাসান মোহাম্মদ মোকতার, অর্থ সম্পাদক মনির উদ্দিন, নির্বাহী সদস্য মো: বখতিয়ার, কবির আহমদ বেবী, মো: সেলিম, মো: নজরুল ইসলাম, এড. মাহবুবুল আলম, ইকবাল খান, হাসান মুরাদ, আবদুল্লাহ ফারুক নোবেল, ইকবাল হোসেন, মো: আফাছার উদ্দিন ও কোচ মহসিন সাজু, ফুটবল কমিটির সদস্য মো: বদরু, মো: বেলাল, সুফিউর রহমান টিপু, জসিম উল হুদা, সোহেল রানা, সাজ্জাদ রাসেল, আবদুল মাজেদ নান্নু, আবদুল আজিজ বাবলু, মো: আলী, জাকির হোসেন, মারুফ, সোহেল, মুন্না, জুম্মন প্রমুখ।
৪২তম মৃত্যুবার্ষিকীতে বক্তারা মাওলানা ভাসানী অধিকারহারা মুক্তিকামী মানুষকে স্বাধীনতা দিয়েছেন এশিয়া-আফ্রিকা-ল্যাটিন আমেরিকা নির্যাতিত মানুষের সংগ্রামী নেতা, মজলুম জননেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী’র ৪২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ভাসানী অনুসারী পরিষদ চট্টগ্রাম শাখার উদ্যোগে ১৭ নভেম্বর (২০১৮), শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম নগরীর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী সড়কস্থ ব্যারিস্টার সলিমুল হক খান মিল্কীস্মৃতি মিলনায়তনে এক দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ভাসানী অনুসারী পরিষদ চট্টগ্রাম শাখার সদস্য সচিব, প্রাক্তন ছাত্রনেতা ও মুক্তিযোদ্ধা মোজাম্মেল হক’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন- প্রবীণ সাংবাদিক, মুক্তিযোদ্ধা, ওয়ার্ল্ড এসোসিয়েশন অব প্রেস কাউন্সিলস্ নির্বাহী পরিষদ ও বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সাবেক সদস্য মইনুদ্দীন কাদেরী শওকত। আলোচনায় অংশ নেন অধ্যক্ষ মুছা সিকদার, অ্যাডভোকেট আবদুল মালেক, কবি আবদুল হাকিম ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মুকতাদের আজাদ খান, শহিদুল ইসলাম বাদল, মো: কামাল উদ্দিন, মহিউদ্দিন বকুল, সিরাজদোল্লা চৌধুরী, গিয়াস উদ্দিন হায়দার, কাশেম শরিফ, আলী আকবর, কে.এম. নুহ হোসাইন, আবদুল্লাহ আল হামিদ, মো: রাশেদুল ইসলাম প্রমুখ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাংবাদিক মইনুদ্দীন কাদেরী শওকত বলেন, মাওলানা ভাসানী অত্যাচার-নির্যাতন-জুলুম ও জাতিগত নিপীড়নের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। তিনি অধিকারহারা মানুষকে সংগঠিত করে অধিকার আদায় করেছিলেন। মুক্তিকামী মানুষকে স্বাধীনতা দিয়েছেন। বহু তরুণকে যথাযথ দীক্ষা দিয়ে জাতীয় নেতা বানিয়েছেন। তিনি আগাগোড়াই গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও ধর্মীয় অধিকারের জন্য সংগ্রামী ভূমিকা পালন করে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাঁর নেতৃত্বে সারা ভারতবর্ষের মানুষ স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। মাওলানা ভাসানী ছাড়া ভারতবর্ষ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস কোনোদিনই লেখা যাবে না। তিনি আরো বলেন, ইতিহাস শিক্ষনীয় হয়, ইতিহাস হস্তক্ষেপের বিষয় নয়। ইতিহাসে হস্তক্ষেপ ও ইতিহাস বিকৃতি খেয়ানতের শামিল। আলোচনা সভার পূর্বে মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর রুহের মাগফিরাত কামনায় এক দোয়া মাহফিলও অনুষ্ঠিত হয়।
ওয়ালপেপারে রঙিন ছবি ব্যবহার থেকে বিরত থাকা
মোবাইল ফোনের ওয়ালপেপার হিসেবে সবাই অনেক রঙিন এবং উজ্জ্বল ছবি ব্যবহার করেন। এতে করে ব্যাটারির চার্জ দ্রুত কমে যায়। যে কারণে ওয়ালপেপার হিসেবে সাদা-কালো এবং কিছুটা অনুজ্জ্বল ওয়ালপেপার ব্যবহার করা উচিত।
মোবাইলের স্ক্রিনের জন্য ‘অটো টাইম আউট’ অপশন ব্যবহার করা
অনেকেই তার মোবাইলের স্ক্রিনের জন্য ‘টাইম আউট’ অথবা ‘স্লিপ’ অপশনটি ব্যবহার করেন না। যে কারণে মোবাইলের স্ক্রিন সব সময় চালু থাকে। এই অপশনের সাহায্যে সময় (১৫ সেকেন্ড, ৩০ সেকেন্ড) নির্ধারণ করে দিলে নির্ধারিত সময় পরে অটো স্ক্রিন বন্ধ হয়ে যাবে। এতে করে ব্যাটারি কম খরচ হয়।
কাজ শেষে জিপিএস, ব্লুটুথ এবং ওয়াই-ফাই বন্ধ করা প্রয়োজনীয় কাজ শেষে অবশ্যই মনে করে এই সব অপশন বন্ধ করে দিতে হবে। কারণ এসব অপশন চালু থাকলে মোবাইল ফোনের ব্যাটারি খুব বেশি খরচ হতে থাকে।
প্রতি ঘণ্টায় ২৪৯ কিলোমিটার গতিবেগ তুলতে পারবে, এমন গাড়ি বাজারে নিয়ে আসছে চীন। বিশ্বের দ্রুততম স্পোর্টস কার আসছে আগামী সপ্তাহেই।
দুই সিটের এই ইলেকট্রিক স্পোর্টস কার ১০০ কিলোমিটার গতি পাবে মাত্র ৩.৯ সেকেন্ডে।
ডেট্রয়েট ইলেকট্রিকস নামে ওই গাড়ির প্রস্তুতকারী সংস্থা জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহ থেকেই এশিয়া ও ইউরোপের বাজারে এই গাড়ি বিক্রি হবে। গাড়িটির বডি তৈরি কার্বন ফাইবার দিয়ে। এই গাড়ির ইঞ্জিন ২৮৫ হর্সপাওয়ার ক্ষমতাসম্পন্ন। এছাড়া ২১০ কিলোওয়াট ইলেকট্রিক মোটর রয়েছে SP:01 নামের এই গাড়িতে। এই গাড়ির ব্যাটারি বিশ্বের সবথেকে বেশি ক্ষমতাসম্পন্ন বলে দাবি করেছেন সংস্থার সিইও অ্যালবার্ট ল্যাম। অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ভিত্তিক ব্যবস্থা থাকবে এই গাড়িতে।
ব্যবহারকারীরা অ্যাপের মাধ্যমেই খুঁজে নিতে পারবে আশেপাশে কোথায় রাস্তার ধারে চার্জিং পয়েন্ট রয়েছে। গাড়ি থেকে দূরে থাকলেও অ্যাপের মাধ্যমে দেখে নেওয়া যাবে, গাড়ির অবস্থান আর ব্যাটারিতে চার্জের পরিমাণ।
এখনও পর্যন্ত গাড়ির দাম জানানো হয়নি শীঘ্রই তা জানানো হবে। প্রথম কে এই গাড়ির মালিক হচ্ছেন তা খুব শীঘ্রই জানাবে সংস্থা।
শিশুদের হাতে স্মার্টফোন বা ট্যাব হরহামেশাই দেখা যায়। ইন্টারনেট ব্যবহারেও পটু হয়ে উঠেছে প্রযুক্তির যুগের শিশুরা।
আপনি হয়তো জানেন যে এখন অনেক শিশুই ইন্টারনেট ব্যবহার করে। কিন্তু তাদের এই সংখ্যা কতটা বেশি সে সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই আপনার। বিশ্বের প্রতি তিনজন ইন্টারনেটব্যবহারকারীর একজন শিশু! আর এই পরিসংখ্যার খোদ ইউনিসেফ তাদের ওয়ার্ল্ডস চিলড্রেন রিপোর্টে তুলে ধরেছে। অথচ তাদের ইন্টারনেট নিরাপদ করতে খুবই নজরদারিই করা হচ্ছে।
ওই রিপোর্টে ইউনিসেফের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর বলেন, ভালো হোক বা খারাপ, প্রযুক্তি এখন আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। এটা ডিজিটার দুনিয়া। প্রত্যেক শিশুর জন্যে আমাদের দুটো চ্যালেঞ্জ- ক্ষতিকর অংশগুলো কীভাবে কমিয়ে আনা যায় আর সর্বাধিক উপকারিতা লাখ করা যায়।
দেখা যাচ্ছে বৈজ্ঞানিক কল্প-কাহিনিভিত্তিক চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং লেখকরা আধুনিক প্রযুক্তির সত্যিকারের আবিষ্কারক৷ মাত্র কয়েক দশক আগে এসব চলচ্চিত্র বা বইয়ে যেসব জিনিসপত্রের কথা বলা হয়েছিল আজ তা নিত্যদিনের ব্যবহার্য বস্তু৷
কথা বলা কম্পিউটার
১৯৬৮ সালের চলচ্চিত্র ‘২০০১-আ স্পেস ওডিসি’ তে নির্মাতা স্ট্যানলে কুবরিক দেখিয়েছিলেন মানুষ ও কম্পিউটার কীভাবে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করে৷ কম্পিউটার হাল ৯০০০-কে (ছবিতে দেখা যাচ্ছে) যখন বন্ধ করার কথা ভাবছিলেন এর মালিক, ঠিক তখনই গুপ্তঘাতকে পরিণত হয় এটি৷ তবে আধুনিক কম্পিউটার সহযোগী সিরি বা কর্টানা এখনও পর্যন্ত মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করছে৷
ডিজিটাল নোটপ্যাড
২০১০ সালে অ্যাপল যখন তাদের প্রথম আইপ্যাড বাজারে আনে, স্টারট্রেক ভক্তরা এতে মোটেও অবাক হননি, কেননা, ৩০ বছর আগে থেকেই স্টারট্রেকের সৌজন্যে তারা এ ধরনের যন্ত্রের সঙ্গে পরিচিত ছিলেন৷ ক্যাপ্টেন পিকার্ড এবং তার ক্রুরা এ ধরনের প্যাড ব্যবহার করতেন একে অপরের সঙ্গে তথ্য বিনিময় ও রিপোর্ট লেখার জন্য৷
সহজে ডাটা বহন করার জন্য পেন ড্রাইভের কোন বিকল্প নাই। তবে অনেক সময় দেখা যায় পেনড্রাইভ ওপেন হয় না! এমন বিপাকে অনেকেই পড়েছেন।
পেনড্রাইভ ওপেন না হলে প্রথমে Start মেন্যুতে গিয়ে control panel-এ থেকে administrative tools-এ দু’বার ক্লিক করতে হবে। তারপর computer management-এ ক্লিক করতে হবে।
এরপর বাম পাশে দেখতে পাবেন disk management এখানে ক্লিক করলে ডান পাশে পেনড্রাইভসহ সব ড্রাইভের লিস্ট চলে আসবে। যেখান থেকে পেনড্রাইভের ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে explore অথবা open-এ ক্লিক করবেন। তাহলে পেনড্রাইভ ওপেন হবে।
এ ছাড়া মাই কম্পিউটার ওপেন করে অ্যাড্রেসবারে ক্লিক করে পেনড্রাইভ সিলেক্ট করতে হবে। তাহলে পেনড্রাইভ ওপেন হয়ে যাবে।