স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক জেএসডি সভাপতি
আ স ম আবদুর রব বলেন, গণতন্ত্র ও উন্নয়ন নিয়ে সরকারের বিস্ময়কর মিথ্যাচার এবং বিভ্রান্তিকর বক্তব্য জনগণের মাঝে চরম ক্রোধের জন্ম দিচ্ছে। আওয়ামী লীগ ও সরকার বুঝতে ব্যর্থ হচ্ছে এই ক্রোধের পরিনাম বা পরিণতি কী হতে পারে।
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা আদায়ের সরকারি অপকৌশল- বঙ্গবন্ধুকে ক্রোধের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করবে।
নির্বাচনী ব্যবস্থা থেকে জনগণকে বিচ্ছিন্ন করার পরও অহরহ ‘জনগণের ভোটে নির্বাচিত’ বলে সরকারের দম্ভপ্রকাশ জনগণের গায়ে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে।
আজ চট্টগ্রাম জেলা ও মহানগর জেএসডি কাউন্সিলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আ স ম আবদুর রব এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, উন্নয়নের নামে, উন্নয়নের উন্মাদনায়, উন্নয়নের যূপকাষ্ঠে সরকার- গণতন্ত্র, আইনের শাসন এবং মানবাধিকারকে বলি দিয়েছে। সরকার দমনমূলক রাষ্ট্রযন্ত্রের মাধ্যমে পুলিশ প্রশাসন সহ রাষ্ট্রীয় সকল প্রতিষ্ঠানকে নৈতিকভাবে ধ্বংস করে রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। এই সরকারকে ক্ষমতায় রেখে আর কোন সংকটের সমাধান হবে না।
দুই কক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট, প্রদেশ ও প্রাদেশিক পরিষদ গঠন, স্ব-শাসিত উপজেলা ব্যবস্থা প্রবর্তন সহ প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে স্বাধীনতার স্বপ্ন পূরণে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জেএসডি সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট ছানোয়ার হোসেন তালুকদার বলেন, বল প্রয়োগ, রক্তপাত এবং সংঘর্ষ পরিহার করে জনগণের মালিকানায় ক্ষমতা হস্তান্তরে সরকারকে বাধ্য করার লক্ষ্যে আমাদের সংগ্রামের রূপ হবে- গণঅভ্যুত্থানমূলক। বিদ্যমান বাস্তবতায় গণমানুষের প্রতিবাদ-প্রতিরোধে গণবিস্ফোরণের মাধ্যমে স্বৈরাচারী সরকারকে আস্থাকুঁড়ে নিক্ষেপ করতে হবে। এজন্য শ্রমজীবী, কর্মজীবী, ও পেশাজীবী এবং দেশপ্রেমিক সাধারণ জনগণকে সংঘটিত করতে হবে।
গত ২২ নভেম্বর দুপুর ১২টাচট্টগ্রাম নগরের নাসিরাবাদ কনভেনশন হলে আয়োজিত সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক মুজতবা কামাল। শফিউল আলম খোকন এর পরিচালনায় কাউন্সিল অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট সানোয়ার হোসেন তালুকদার, স্থায়ী কমিটির সদস্য তানিয়া রব, কার্যকরী সাধারন সম্পাদক জনাব শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডাক্তার জবিউল হোসেন, সরওয়ার আলম আরজু, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাসেম বক্কর, গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা হাসান মারুফ রুমি, এস এম সামছুল আলম নিক্সন, তারিকুল আনোয়ার।
প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আবুল মোবারক সংবাদ পরিবেশিত প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
=====================
শান্তির খোঁজে ছুটছি সবাই
শান্তি কোথায় পাই,
হেথায় খুঁজি, হোথায় খুঁজি
শান্তি কোথাও নাই।
শান্তির খোঁজে গেলাম
শান্তিনগর “শান্তি নিবাস”,
নামীদামী সবই আছে
শান্তির নেই আভাস।
শান্তির হাটে শান্তি নাকি
হয় বেচাকেনা,
দাম যত হোক, দিতে রাজি
আমায় এনে দে না।
দেশ বিদেশে ঘুরি তবু
মনে শান্তি নাই,
বিধাতা তুমি শান্তি দিও
তুমি দিও ঠাঁই।
চট্টগ্রামে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্স সভা অনুষ্ঠিত।
চট্টগ্রাম চীফ জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের উদ্যোগে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্স সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৯ নভেম্বর (শনিবার) সকাল ১০ ঘটিকায় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রাম চীফ জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কামরুন নাহার রুমীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায়
বক্তব্য রাখেন জেলা পিপি শেখ ইফতেখার সাইমুন, অতি. চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোছা: ফরিদা ইয়াসমিন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কৌশিক আহাম্মদ খোন্দকার, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেগম নাজমুন নাহার, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাইনুল ইসলাম, সিনিঃ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ বেলাল হোছাইন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মিসেস জিহান সানজিদা, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোঃ জোনাইদ, জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাহরিয়ার ইকবাল, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল্লাহ খান, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হক, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ফারজানা ইয়াছমিন, ম্যাজিস্ট্রেট আইরিন পারভিন, ম্যাজিস্ট্রেট আবু সুফিয়ান মোঃ নোমান, চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার এস এম রশিদুল হক, চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবু মোহাম্মদ হাসেম, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবুল হোসেন মোহাম্মদ জিয়া উদ্দিন, পিবিআই চট্টগ্রাম পুলিশ সুপার নাজমুল হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামান খান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার র্যাব-৭ মোঃ ইকবাল, এ.এস.পি (চট্টগ্রাম জেলা ও মেট্রো) আখতারুজ্জামান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর উপ-পরিচালক মুকুল জ্যাতি চাকমা, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সহকারী পরিচালক আব্দুল মান্নানসহ বিভিন্ন পর্যায়ে জেলার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা জেলার বিভিন্ন থানার অফিসার ইনচার্জগণ।
চট্টগ্রাম জেলার বিভিন্ন থানার ওসিরা তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
এই সময় চট্টগ্রাম চীফ জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটে কামরুন নাহার রুমী ওসিদের অনুরোধ জানিয়ে বলেন, আপনারা মাঠ পর্যায়ে কাজ করেন তাই বিভিন্ন সমস্যার মুখামখি হতে হয়। কাউকে খুশি বা অনুরোধে অপরাধীকে ছেড়ে দিবেন না নিরাপরাধ ব্যক্তিকে চার্জশিট ভুক্ত করবেন না। তদন্ত সরলরেখায় চলে না। ডানে বায়ে দেখে তদন্ত করবেন। মামলা সঠিক দ্বারা এন্ট্রি করবেন পরবর্তীতে ধারায় যেন পরিবর্তন না হয়। এখন অনেক আইন হয়েছে, কোন আইনে কোন মামলা নিবেন বা নিতে হবে জ্ঞান প্রয়োগ করবেন এবং নিজের বিবেকের কাছে স্বচ্ছ থাকবেন।
তিনি আরো বলেন, ২০২২ সাল আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময়, ২৩ সালে জাতীয় নির্বাচন, তখন দেশে কঠিন সময় আসতে পারে। অপনারা সঠিকভাবে রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করবেন।
সন্তানদের উন্নত চরিত্র গঠনে অভিভাবকদের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার ও ফাতেয়া শরীফ চট্টগ্রাম হতে প্রকাশিত ত্রৈমাসিক জার্নাল সুফি কথা’র আয়োজনে বিপ্লবতীর্থ রাউজান উপজেলার নোয়াপাড়ার কচুখাইন গ্রামে গত ১০ জুন রোজ শুক্রবার বিকাল
৫ টা হতে কদলপুর শাহে আশরাফিয়া দরবার শরীফের শাহাজাদা মাওলানা মোহাম্মদ তৈয়ব শাহ আল আশরাফীর সভাপতিত্বে ও লেখক ও সাংস্কৃতিক কর্মী ডাঃ সুপণ বিশ্বাস শঙ্করেশ’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়।
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আয়োজিত উক্ত সেমিনার ও ফাতেহা অনুস্টানে শায়ের মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিনের কোরআন তেলওয়াত ও ডাঃ সুপণ বিশ্বাসের মূল প্রবন্ধ পাঠের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠানের মূল কার্যক্রম শুরু হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন লেখক,গবেষক,
সুবক্তা ও কলামিস্ট অধ্যাপক ড.মাসুম চৌধুরী।
প্রধান বক্তা ছিলেন রাউজান সাহিত্য পরিষদের সভাপতি সংগঠক ও লেখক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ইমন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বোয়ালখালি প্রেস ক্লাবের সাবেক অর্থ সম্পাদক ও সুফি কথার বার্তা সম্পাদক সাংবাদিক আল সিরাজ ভাণ্ডারী,
এশিয়া ছিন্নমূল মানবাধিকার বাস্তবায়ন ফাউণ্ডেশন চট্টগ্রাম জেলা সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ মুছা খাঁন,পটিয়াস্হ জাফর ভাণ্ডার দরবার শরীফের শাহজাদা মোহাম্মদ মনজুরুল আলম,
সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব(সার্ক)বাংলাদেশ চট্টগ্রাম জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক, লেখক নুর মোহাম্মদ,মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম চট্টগ্রাম উত্তর জেলার সভাপতি সংগঠক এস.এম সানাউল্লাহ।এতে অতিথি ও অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন
সমাজহিতৈষী মোহাম্মদ কবির আহমদ,মাওলানা মোহাম্মদ আমির হোসেন মাইজভাণ্ডারী, সমাজ সেবক আব্দুর শুক্কুর সওদাগর,মোহাম্মদ আবু বক্কর,সংগঠক হিরু হুলাইনি,মোহাম্মদ আরাফাত হোসেন চৌধুরী,মোহাম্মদ নুরুল আলম,ফার্মাসিস্ট খায়েজ আহমদ নাছির,সংগঠক মোহাম্মদ জহির আহমদ, মোহাম্মদ নাজিম উদ্দীন ফার্মাসিস্ট মোহাম্মদ মফিজ উদ্দিন, মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন, মোহাম্মদ ইলিয়াস, মোহাম্মদ সালাউদ্দিন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন-
”জীবনটা ভোগের ও উপভোগের। অতিরিক্ত ভোগ,লাভ লোভের নীতি পরিত্যাগ করে সন্তানদের আদর্শ মানুষরূপে গড়ে তুলতে নীতি নৈতিকতা ও শাশ্বত মানব জীবনকে প্রকৃত অর্থে উপভোগের সুশিক্ষা দিতে হবে। তবেই এ দেশের আগামী প্রজন্ম হবে আলোকিত এবং সোনার বাংলা হবে চির উন্নত।”
সিআরবি থেকে লুম্পেন গোষ্ঠীর হাসপাতাল প্রকল্প অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার দাবি মুক্তিযোদ্ধার পরিবারবর্গের।
“আমার প্রতিবাদের ভাষা, আমার প্রতিরোধের আগুন, দ্বিগুণ জ্বলে যেন দ্বিগুণ / দারুণ প্রতিরোধে করে চূর্ণ, ছিন্নভিন্ন, শত ষড়যন্ত্রের জাল যেন / আনে মুক্তির আলো আনে, আনে লক্ষ শত প্রাণে……..”- মুক্তির সেই আলোকবর্তিকা হাতে আবারো রাজপথে নেমেছে একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারবর্গ। দাবি একটাই; চট্টগ্রামের ফুসফুস সিআরবি থেকে লুম্পেন গোষ্ঠীর হাসপাতাল প্রকল্প বাতিল করে অন্যত্র নিয়ে যেতে হবে। অরাজনৈতিক এই আন্দোলনে চট্টগ্রামের মানুষের প্রাণের দাবির মহা মিলন ঘটেছে। আজ বুধবার সিআরবি রক্ষার আন্দোলনে নাগরিক সমাজ, চট্টগ্রামের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারবর্গ। প্রতিবাদী সমাবেশে বক্তারা জানিয়েছেন, এই জাগরণের মধ্য দিয়ে সিআরবিতে হাসপাতাল নির্মাণ প্রকল্প বাতিল হবেই। নয়তো আজ সিআরবিতে আন্দোলন চলছে, চট্টগ্রামের আনাচে কানাচে এ আন্দোলন ছড়িয়ে পড়তে বেশি সময় লাগবে না। স্বতঃর্স্ফূত জনতার অংশ গ্রহণে আমরা আমাদের প্রাণের দাবি বাস্তবায়ন করেই ছাড়বো। বক্তাগণ আরও বলেন, যারা এখনো বলছেন, সিআরবিতে হাসপাতাল হবে, তারা ভুল ভাবছে। তারা ভুলে গেছে মাস্টার দা সূর্য সেনের নেতৃত্বে বৃটিশ বিরোধী লড়াই করেছিল এ চট্টগ্রাম। বঙ্গবন্ধু ছয় দফার ঘোষণা দিয়েছিলেন এ চট্টগ্রাম থেকে। নব্বইয়ে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন, ৯২’এ যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে গড়ে উঠা ঐতিহাসিক গণ আদালত, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার- জাতির প্রতিটি ক্রান্তিকালে চট্টগ্রাম পথ দেখিয়েছে। আজ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবার এক হয়েছে। কাজেই সিআরবিও রক্ষা পাবে।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারবর্গের চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন, চট্টগ্রাম মহানগরের সদস্য শহীদুল ইসলাম মনুর সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, নাগরিক সমাজ, চট্টগ্রামের কো-চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহম্মদ ইউনুচ, মহানগর আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা কমান্বেডর ডেপুটি কমান্ডার মোরশেদ আলম, জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি ফজলুল কবির মিন্টু, যুবলীগ নেতা আমিনুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা পরিবারবর্গের ভাইস চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, সহ সভাপতি নূর হোসেন দুলাল, সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলম বাবুল, মো. শাহজাহান, পরেশ নাগ, সৈয়দ আহম্মদ, মো. নূরুল আজিম, মো. মাসুম, মো. মঞ্জু, সাইদ অঅহাম্মদ বাবুল, কুতুব উদ্দিন চৌধুরী, রনি সরকার, জাহানারা আক্তার তানিয়া প্রমুখ।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
অক্সিজেনের কবর রচনা করে সিআরবিতে হাসপাতাল করতে দেওয়া যাবে না- গণস্বাক্ষর কর্মসূচিতে বক্তারা
সিআরবি পাহাড়ের শত শত বছরের শিরীষ গাছগুলো এক একটি অক্সিজেন তৈরির কারখানা। সিআরবিতে হাসপাতাল হলে সেই অক্সিজেন কারখানা ধ্বংস হয়ে যাবে। অক্সিজেনের কবর রচনা করে সিআরবিতে হাসপাতাল করতে দেওয়া যাবে না। আজ বুধবার (২৫ আগস্ট) সিআরবি রক্ষার দাবিতে বন্দরে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি চলাকালে আলোচকবৃন্দ এ কথা বলেন।
বক্তাগণ বলেন, হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠার জন্য ২০১৭ সালে আহূত ইনভাইটেশন ফর বিড (আইএফবি) নোটিশে প্রকল্পের স্থান হিসেবে সিআরবির নাম ছিল না। বাংলাদেশের সংবিধানের ২৪ নং অনুচ্ছেদে বলা আছে, “বিশেষ শৈল্পিক কিংবা ঐতিহাসিক গুরুত্বসম্পন্ন বা তাৎপর্যমÐিত স্মৃতিনিদর্শন, বস্তু বা স্থানসমূহকে বিকৃতি, বিনাশ বা অপসারণ হইতে রক্ষা করিবার জন্য রাষ্ট্র ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন। এছাড়াও মাস্টার প্ল্যানের আলোকে ২০০৯ সালে সিডিএ কর্তৃক প্রণীত “ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ)” এ সিআরবিকে “সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য” হিসেবে সংরক্ষণের কথা উল্লেখ আছে। সুতরাং আমাদের বক্তব্য, সিআরবির প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমÐিত জায়গা ব্যতিরেকে রেলওয়ের মালিকানাধীন বিশাল বিস্তৃত সমতল ভূমির অন্য যেকোন জায়গায় হাসপাতালটি নির্মাণ করা যেতে পারে। আমরা আশা করি, সরকারি জায়গায় যদি কোন বেসরকারি স্থাপনা নির্মাণ করা হয় তা যেন প্রকৃত অর্থেই জনকল্যাণমূলক হয়, মুনাফাভিত্তিক নয়।
গণস্বাক্ষর কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন নাগরিক সমাজ, চট্টগ্রামের সদস্য সচিব এডভোকেট ইব্রাহীম হোসেন চৌধুরী বাবুল। বিশেষ অতিথি ছিলেন নাগরিক সমাজ, চট্টগ্রামের যুগ্ম সচিব আবৃত্তি শিল্পী রাশেদ হাসান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় যুবরীগের সাবেক নেতা দেবাশীষ পাল দেবু, বন্দর (সিবিএ)র সাধারণ সম্পাদক নায়বুল ইসলাম ফটিক, যুবলীগ নেতা সালাউদ্দীন বাবার, জামিল আহমেদ মিলন, মো. সোহেল, এফ এ চৌধুরী বাদল, ফরহাদ আবদুল্লাহ, মো. মিজান, মো. সোহেল রানা, মো. সালাউদ্দিন, রমজান আলী, মো. মনিরুল হক, ছাত্রলীগ নেতা অঅবু নাছের জুয়েল, মাহামুদুর রহমান বাপ্পী, মো. হানিফ, মো. আরী নূর, মো. সোহেল, মো. মাছুম, হৃদয় কুমার দাশ, মো. রাব্বি, ইমাম হোসেন প্রান্ত, মো. রানা, জয় দাশ প্রমুখ।
জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকি উপলক্ষে বোয়ালখালী উপজেলার শাকপুরা ৩নং ওর্য়াড আওয়ামী লীগের উদ্যেগে পশ্চিম শাকপুরা সাধারণ পাঠাগার এন্ড ক্লাব প্রাঙ্গনে খতমে কোরআন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।দোয়া মাহফিল শেষে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন শাকপুরা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব জাকের হোসেন,আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, মোঃআবু শামা,শাকপুরা ৩নং ওর্য়াড আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব মনজুর হোসেন,সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব নুরুল হাশেম,সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আবু মনসুর,তরুন আওয়ামীলীগ নেতা নজরুল ইসলাম খোকন,শহীদুল ইসলাম সোহেল, মনিরুল ইসলাম,এরশাদ হোসেন,আসাদুজ্জামান নয়ন,মোঃহারুন,নুর মোহাম্মদ, মোহাম্মদ হানিফ, মোহাম্মদ এমরান,বাবুল রিফাতুল ইসলাম, আবদুর রহিম,সহ আওয়ামীলীগের সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
দোয়া মাহফিলে ১৫ই আগস্টের কালরাত্রীতে ঘাতকদের বুলেটের আঘাতে নির্মম ভাবে শহীদ হওয়া হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাংগালী, জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারে শহীদ হওয়া সকল সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করা হয়।
৫ই আগস্টের পর থেকে নগরীর দোকানপাট,মার্কেট ও শপিংমল খুলে দিতে সরকারের কাছে জোর দাবী-
দোকান মালিক সমিতির সংবাদ সম্মেলন
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি, চট্টগ্রাম মহানগর শাখার নেতৃবৃন্ধ আগামী ৫ই আগস্টের পর থেকে নগরীর দোকানপাট,মার্কেট ও শপিংমল খুলে দিতে সরকারের কাছে জোর দাবী জানিয়েছে।আজ ৪ আগস্ট (বুধবার ) সকাল ১১ টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এই দাবী জানান। বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি,চট্রগ্রাম মহানগর শাখার সভাপতি আলহাজ্ব ছালামত আলীর সভাপতিত্বে উক্ত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সাধারন সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ ইউছুপ ।
তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন, বৈশ্বিক মহামারীর এই ক্রান্তিকালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দিক নির্দেশনা ও বিভিন্ন পদক্ষেপের মাধ্যমে করোনা ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এজন্য প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রেজিষ্ট্রেশনকৃত ব্যবসায়ী সংগঠন। বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি,চট্টগ্রাম মহানগরের অধীনে প্রায় সাড়ে ৩লক্ষ দোকান মালিক ও সাড়ে ১০ লক্ষ শ্রমিক-কর্মচারী রয়েছে। বিগত ২০২০ইং সালের ৮ই মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগী সনাক্ত হয়। যার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার ২৫শে মার্চ থেকে সারাদেশে লক ডাউন ঘোষণা করেন। জনগণের স্বাস্থ্য ঝুঁকি ও সরকারী সিদ্ধান্তকে যথাযথ সম্মান করে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি চট্টগ্রাম মহানগরের আওতাধীন সকল মার্কেটের ব্যবসায়ী তাদের দোকান পাট বন্ধ রেখেছিল। তখন থেকে দফায় দফায় লকডাউনের প্রভাবে সারা দেশের ব্যবসায়ীদের ন্যায় বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির আওতাভূক্ত ব্যবসায়ীদের মধ্যে নেমে আসে চরম দূর্দশা । এ চরম দূর্দশায় কিছু ক্ষতি পুষাতে রমজান, ঈদুল আযহা, পুজা, পহেলা বৈশাখ সহ বিভিন্ন মৌসুমে ব্যবসা করে করে থাকে। কিন্তু চলমান লকডাউনে তা করতে ব্যর্থ হয়ে ব্যবসায়ীরা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়ে।
নেতৃবৃন্ধরা বলেন, জনস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে, সে সময়ে চট্টগ্রামে তারাই সর্ব প্রথম তাদের আওতাভুক্ত দোকানপাট,মার্কেট ও শপিংমলের প্রবেশ পথে নিজ উদ্যেগে জীবাণুনাশক টানেল, স্প্রে মেশিন স্থাপন, সর্বদা মাস্ক পরিধান, শরীরের তাপমাত্রা মাপা সহ নানাবিধ কার্যক্রম হাতে নেন। টিকাদান কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর এ সমিতির মাধ্যমে কয়েক হাজার মানুষকে বিনামূল্যে ভ্যাক্সিনের নিবন্ধন কার্যক্রমও শুরু করেন। যাহা এখনো চলমান রয়েছে। কিন্তু সংক্রমন ও মৃত্যুহারের উর্ধ গতির কারণে সরকার আবার ২৩ই জুলাই থেকে ৫ই আগস্ট পর্যন্ত কঠোর লক ডাউনের ঘোষনা করে। সরকার অর্থনৈতিক চাকা সচল রাখতে শিল্প, কল-কারখানা, গার্মেন্টস, কাঁচা বাজার, ব্যাংকসহ বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠান এই কঠোর লক ডাউনেও খোলা রাখার সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন। শুধুমাত্র মার্কেটসমূহ, দোকানপাট ও গণ পরিবহন বন্ধ রেখে লক্ষ লক্ষ ব্যবসায়ী ও শ্রমিক কর্মচারীর জীবিকা নির্বাহের পথ বন্ধ রয়ে গেল।
সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্ধরা আরও অভিযোগ করেন, এই করোনা মহামারীর সময়ে দীর্ঘদিন ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ থাকা স্বত্বেও ব্যবসায়ীগণ সরকারী ট্রেড লাইসেন্স, ভ্যাট, ইনকাম ট্যাক্স সহ যাবতীয় সকল ফি প্রদান করে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রেখেছে। অথছ এই লক ডাউনের কারণে যদি ব্যবসায়ীরা ব্যবসা পরিচালনা করতে না পারে,তাহলে তারা তাদের পূঁজি হারিয়ে দেউলিয়া হয়ে পড়বে। শুধু তাই নয়, সারা দেশের ব্যবসায়ীদের ন্যায় আমাদের সমিতির আওতাধীন লক্ষাধিক ক্ষুদ্র মাঝারি দোকানের ব্যবসায়ী শ্রমিক কর্মচারী ও তাদের পরিবার আজ আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন। এভাবে চলতে থাকলে ব্যবসায়ীগণ তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিবে, কর্মচারীরা তাদের চাকুরী হারাবে। দেশে বেকারত্ব বেড়ে গিয়ে শান্তি শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হবে বলে মনে করেন তারা। এই পরিস্থিতে তারা নিন্মোক্তদাবী বাস্তবায়নে সরকারের কাছে জোর দাবী জানা। চট্টগ্রামের লক্ষ লক্ষ ব্যবসায়ী ও শ্রমিক কর্মচারীদের জীবিকার স্বার্থে স্বাভাবিক নিয়মে আগামী ৫ই আগস্টের পর থেকে মার্কেটসমূহ খুলে দেওয়া, দোকান পরিচালনার সাথে সংশ্লিষ্ট খরচ ও কর্মচারী, শ্রমিক দের বেতন বোনাস বাবদ খরচ নির্বাহের জন্য ব্যবসায়ীদের সহজ শর্তে এসএমই ঋণের আওতায় আনার জন্য দাবী জানান। তাছাড়া ব্যবসায়ীদের আর্থিক ক্ষতির কথা বিবেচনা করে প্রনোদনার ব্যবস্থা ও শ্রমিক কর্মচারীদের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান ও দোকান মালিক, শ্রমিক-কর্মচারীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভ্যাক্সিনেশনের আওতায় আনার দাবী জানান। এ ছাড়া বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি চট্টগ্রাম মহানগর শাখার আওতাভুক্ত ব্যবসায়ী,শ্রমিক-কর্মচারীদের জন্য টিকা দান বুথের ব্যবস্থা করা, করোনাকালীন ক্ষতির কথা বিবেচনা করে, সরকারী বিভিন্ন ফি যেমন ট্রেড লাইসেন্স, ভ্যাট, ট্যাক্স এক বছরের জন্য মওকুফ করার দাবী জানানো হয়।সাথে সাথে ব্যবসায়ীদের প্রণোদনার আওতায় এনে প্রণোদনা প্রদানের আবেদন জানান।সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি, চট্টগ্রাম মহানগর শাখার অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি,চট্টগ্রাম মহানগর শাখার সভাপতি আলহাজ্ব ছালামত আলী।
মোঃ ছিদ্দিক দৌলতখান প্রতিনিধি: ভোলার দৌলতখান উপজেলাধীন ভবানীপুর থেকে চকিঘাট হয়ে চরপাতার কাজি বাড়ি পর্যন্ত এবং ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার হাকিমুদ্দিন বাজার রক্ষা সহ ৫২২ কোটি টাকার সিসি ব্লকের প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়ায় প্রধানমন্ত্রীর সুস্থতা কামনায় দোয়া ও মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে । এই উপলক্ষে আজ বিকেল ৩ টায় দৌলতখান চকিঘাটে বিশাল এক দোয়া ও মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে উক্ত মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভোলা – ২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আলী আজম মুকুল এসময় এমপি মুকুল বলেন ,, আমার স্বপ্ন স্বার্থক হয়েছে, আমার নির্বাচনী এলাকার দৌলতখান উপজেলাধীন ভবানীপুর থেকে চকিঘাট হয়ে চরপাতার কাজি বাড়ি পর্যন্ত এবং হাকিমুদ্দিন বাজার রক্ষাসহ ৫২২ কোটি টাকার সিসি ব্লকের প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়েছে। আমি প্রথমেই আমার সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের প্রতি শোকরিয়া প্রকাশ করছি, যিনি সকল প্রশংসার মালিক। আমি আমার নির্বাচনী এলাকার সর্বস্তরের জনগনের পক্ষ থেকে বিশ্ব মানবতার মা, ১৬ কোটি বাঙালির অভিভাবক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী – জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। সেই সাথে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, ৬৯ এর গণ আন্দোলনের মহা নায়ক, সাবেক সফল বানিজ্য মন্ত্রী আমার প্রিয় অভিভাবক জনাব আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ এমপি মহোদয়ের প্রতি। যিনি নেপথ্যে থেকে আমাকে অনেক সহযোগীতা করেছেন এই প্রকল্প অনুমোদনের জন্য। আমার রাজনৈতিক জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্নটা জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (একনেক) সভায় অনুমোদন দিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘজীবি করুক। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন দৌলতখান উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মঞ্জুর আলম খান , দৌলতখান পৌরসভার মেয়র জাকির হোসেন তালুকদার , ভবানীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গোলাম নবী নবু, ও হামিদুর রহমান টিপু, পৌরসভা ৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জাকির হোসেন সহ বিভিন্ন নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন
অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরে চরম রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস চালানো ও মানবতার বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধ করার জন্য ভারতের সামরিক ও বেসামরিক লোকজনের বিচার করতে পাকিস্তান আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
সন্ত্রাসের শিকার জনগণকে স্মরণ ও তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শুক্রবার পালিত আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে এক বিবৃতিতে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কোরেশি বলেন, ১৯৯০ সাল থেকে ভারতীয় দখলদার সেনাবাহিনী এক লাখের বেশি কাশ্মীরীকে শহীদ এবং ২২,০০০ নারীকে বিধবা করেছে। তারা ১০৮,০০০ শিশুকে এতিম ও ১১,০০০-এর বেশি নারীকে ধর্ষণ করেছে।
গত বছর ৫ আগস্ট ভূখণ্ডটির বিশেষ মর্যাদা বাতিলে পর সামরিক অবরোধ আরোপ করে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস আরো জোরদার করার জন্য নয়া দিল্লীকে অভিযুক্ত করেন তিনি।
ভারত তখন হিমালয়ান রাজ্যটিকে দুই খণ্ড করে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করে।
কাশ্মীরী নেতাদের গ্রেফতার, ১৩,০০০ কাশ্মীরী তরুণকে অপহরণ ও নির্যাতন, শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের উপর ভারতীয় বাহিনীর বর্বর হামলা; সম্মিলিত শাস্তি ও বিচারবহির্ভুত হত্যার নিন্দা জানান কোরেশি।
মুসলিম সংখ্যাগুরু এই অঞ্চলটি পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে আংশিকভাবে বিভক্ত হয়ে আছে। দুই দেশই এর পুরো মালিকানা দাবি করে। পারমাণবিক শক্তিধর দুই প্রতিবেশীর মধ্যে বহু দশক ধরে এটি বিরোধের কারণ হিসেবে বিরাজ করছে।
রাঙ্গামাটি জেলার কাপ্তাই উপজেলা উপসহকারী প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা শিবু চাকমা করোনায় আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার (০৭ জুলাই)সকালে চট্রগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন।কাপ্তাই প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা তাহমিনা আরজু জানান,করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হওয়া উপসহকারী প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা (সম্প্রসারণ)শিবু চাকমা দীর্ঘদিন যাবৎ করোনা উপসর্গ নিয়ে চট্রগ্রাম বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন এবং গত ২২ জুন তার করোনা স্যাম্পল কালেকশন করা হয়েছিল এবং গত ২৮ জুন তাঁর করোনা রিপোর্ট পজেটিভ আসে।
এবং গত ৩-৪ দিন আগে তাঁর অবস্থার অবনতি হওয়ায় চট্রগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় এবং মঙ্গলবার সকালে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।তিনি আরোও বলেন করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করা উপসহকারী প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা সিবু চাকমা কাপ্তাই ওয়াগ্গা এলাকার দায়িত্ব ছিলেন এবং কর্মরত অবস্থায় তিনি অসুস্থ হয়ে পরেন।এদিকে ,সিবু চাকমাকে শেষ কৃত্য অনুষ্ঠান তাঁর গ্রামের বাড়ি ,রাঙ্গামাটি শহরের চম্পক নগরে সম্পন্ন হবে বলে জানা গেছে।