তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপি দেখতে পাচ্ছে বিদেশিদের ধারে ধারে ধর্ণা দিয়ে ও হাত-পা মালিশ করে কোন লাভ হয় নাই। যারা ভরসা করেছিল তারাও দেখতে পাচ্ছে বিএনপির ওপর কোন ভরসা নাই। এই পরিস্থিতিতে বিএনপি এখন হতাশাগ্রস্ত হয়ে কোলা ব্যাঙের মত আওয়াজ তুলছে মাত্র।
তিনি বলেন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল সাহেবদের বড় একটা গলা আছে, অন্য কোন কিছু নেই। ব্যাঙ প্রাণী ছোট, কিন্তু আওয়াজটা খুব বড়। যখন বর্ষাকালে চারিদিকে পানিতে ডুবে যায় তখন ব্যাঙ প্রচণ্ড আওয়াজ করে। আসলে বিএনপির অবস্থাও হয়েছে কোলা ব্যাঙের মত।
রোববার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে চট্টগ্রাম নগরীর দেওয়ানজী পুকুর লেনের বাসভবনে সাংবাদিকদের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় ও সমসাময়িক বিষয়ে মতবিনিময় করেন তথ্যমন্ত্রী। এ সময় মিডিয়াকে ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে মির্জা ফখরুলের এমন অভিযোগের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, দুঃখজনক হলেও সত্য জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই মিডিয়ার ব্যাপ্তি ঘটলেও আমরা সবসময় দেখতে পাই গণমাধ্যমে আজকে যে দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি সেটি সঠিকভাবে পরিস্ফূটিত হয় না। কোন খারাপ সংবাদ হলে অনেক ক্ষেত্রে সেটি অনেক গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশিত হয়। কেউ কেউ মনে করেন ‘গুড নিউজ ইজ নো নিউজ, বেড নিউজ ইজ গুড নিউজ’ এটি সমীচিন নয় বলে আমি মনে করি।
তিনি বলেন, মির্জা ফখরুলের বক্তব্য মিডিয়ার ওপর আক্রমণ। আমি মনে করি মিডিয়ার ওপর আক্রমণ করা সমীচিন নয়। মির্জা ফখরুল প্রচণ্ড হতাশা থেকে এই কথাগুলো বলেছেন। আজকে বাংলাদেশে যেভাবে স্বস্তির ঈদযাত্রা হয়েছে, মানুষ যেভাবে স্বস্তিতে ঈদ উদযাপন করেছে বিশ^ মন্দা পরিস্থিতির মধ্যে এটি সত্যিই উদাহরণ। একটু অস্বস্তি ছিল গরমের কারণে। এই গরমের কারণে বিএনপি নেতাদের মাথাখারাপ হয়েছে কিনা আমি জানি না।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশে গণমাধ্যমের গাণিতিক বৃদ্ধি ঘটেছে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে। আমরা ২০০৯ সালে সরকার গঠনের সময় বাংলাদেশে সাড়ে চারশ’ দৈনিক পত্রিকা ছিল, এখন ১২ শ ৬০ টির বেশি দৈনিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়। ’৯৬ সালে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পাবার পর প্রাইভেট টেলিভিশনের যাত্রাটাও শেখ হাসিনার হাত ধরেই হয়েছে। ২০০৯ সালে টেলিভিশন চ্যানেল ছিল ১০টি, এখন ৪৭ টির লাইসেন্স দেয়া হয়েছে, তৎমধ্যে ৩৬টি সম্প্রচারে আছে। লাইসেন্সপ্রাপÍদের অনেকেই খুব সহসা সম্প্রচারে আসবে। এতগুলো টেলিভিশন চ্যানেল সেগুলোতে জার্নালিজম থেকে পাশ করে বের হওয়া আমাদের ছেলেমেয়েদের চাকুরির একটা ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে।
তিনি বলেন, প্রকৃতপক্ষে আজকে সারা পৃথিবী প্রশংসা করছে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের। করোনা মহামারি মোকাবেলা করার ক্ষেত্রেও নিক্কি ইনস্টিটিউট এবং ব্লুমবার্গের যৌথ জরিপ বলছে, বাংলাদেশের অবস্থান পৃথিবীতে পঞ্চম এবং উপ-মহাদেশে প্রথম। করোনা মহামারির মধ্যে ২০২১ সালে আমাদের মাথাপিছু আয় ভারতকে ছাড়িয়েছে। সেটি নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানে প্রশংসা হয়েছে। এ নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের গণমাধ্যমে তাদের রাজনীতিবিদ ও ক্ষমতাসীনদের নিয়ে সমালোচনা হয়েছে। কিন্তু আমাদের দেশে প্রশংসার ফুলঝুড়ি বয়ে যায়নি, এটিই বাস্তবতা।
তথ্যমন্ত্রী ও ইতিপূর্বে দীর্ঘ সাতবছর দলের প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নিজের সংসারটা সাংবাদিকদের সাথেই উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সারা পৃথিবীতে বিএনপির পেইড এজেন্ট আছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে তারা সারা পৃথিবী থেকে অপপ্রচার চালাচ্ছে। তারা যে বিভিন্ন জনের কাছে এ কাজের জন্য টাকা পাঠান সেই অডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফাঁস হয়েছে। কাকে কত টাকা দেওয়ার কথা ছিল, টাকা না দেয়ায় সে গোস্বা করেছে। এগুলোতেও যখন কাজ হচ্ছে না তাই মিডিয়ার ওপর চড়াও হয়েছে বিএনপি। মিডিয়া চাইলেও সরকারের বিরুদ্ধে অনেকক্ষেত্রে খারাপ সংবাদ পাচ্ছে না বলে পরিবেশিত হচ্ছে না।
এ সময় শিক্ষা উপমন্ত্রী মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ সালাম, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম চিশতি, কেন্দ্রীয় শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি সফর আলী উপস্থিত ছিলেন।
দেশের বিদ্যমান সংকট নিরসনে জাতীয় সরকারের বিকল্প নেই বলে, আলোচনা ইফতার ও দোয়া মাহফিলে মন্তব্য করেন জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল(জেএসডি) চট্টগ্রাম।
গতকাল ১৭ ই এপ্রিল ২০২৩ সোমবার বিকাল ৪ টায় নগরীর স্টেশন রোডস্থ হোটেল প্যারামাউন্ট ইন্টারন্যাশনাল এর হলরুমে চট্টগ্রাম মহানগর জেএসডির আলোচনা ও ইফতার মাহফিলে বক্তারা এ কথা বলেন।
চট্টগ্রাম মহানগর জেএসডির আহ্বায়ক মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে এবং মহানগর জেএসডির যুগ্ম আহবায়ক মোঃ আবু তাহের এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার জবিউল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফাহিম উদ্দিন আহমদ, মুক্তিযুদ্ধের গবেষক বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার মাহফুজুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মান্নান মাস্টার, বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসার ইসহাক উদ্দিন চৌধুরী, আব্দুল বাতেন বিপ্লব নাগরিক ঐক্যের প্রতিনিধি, মুন্না চৌধুরী প্রমুখ।
আলোচনা ও ইফতার মাহফিলে আরো আলোচনায় অংশ নেন বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী রফিকুল ইসলাম মাস্টার, আব্দুল মালেক গাজী, সোলায়মান খান, নুরুল আরশাদ চৌধুরী আসু, মশিউর রহমান খান, তাজুল ইসলাম, এস এম ইউসুফ, মোহাম্মদ ইয়াকুব, শফিউল আলম খোকন, এসএম কামাল উদ্দিন, শাহাবুদ্দিন, মোহাম্মদ মুবিন, এডভোকেট সাইফুদ্দিন সিদ্দিকী সোহেলসহ আরো অনেকে।
বক্তারা স্বাধীন বাংলার প্রথম পতাকা উত্তোলক ও সাবেক ডাকসুর ভিপি আ.স.ম. আব্দুর রবের ১০ দফা যেমন উপনিবেশিক শাসন ব্যবস্থার অবসান, নিরপেক্ষ নির্বাচন, সংবিধান সংশোধন, প্রাদেশিক সরকার গঠন, সংসদে উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষ গঠন, রাষ্ট্রযন্ত্র মেরামত, অংশীদারিত্ব মূলক শ্বাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠাসহ বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে জাতীয় সরকার গঠন করার আন্দোলনে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠান শেষে দেশ ও জাতির কল্যাণে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দীর্ঘ ১৭ বছর পর চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন সোমবার (১২ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ইতোমধ্যে সম্মেলনের যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। নগরীর এম এ আজিজ স্টেডিয়াম সংলগ্ন সিজেকেএস জিমনেসিয়াম চত্বরে বর্ণিল ব্যানার, পোস্টার আর ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে, উৎসবের ছোঁয়া লেগেছে সম্মেলনের আশপাশের এলাকায়।
এবারের সম্মেলনে প্রবীণ—নবীন অনেকেই পদ প্রত্যাশা করছেন। উপজেলা এবং পৌরসভা থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পর্যায়েও দলীয় পদপ্রত্যাশী নেতাদের হরেক রমক পোস্টার এখন চট্টগ্রামে স্টেডিয়াম এলাকায় শোভা পাচ্ছে। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমদ এমপি বলেন, ‘উৎসবমুখর পরিবেশে সম্মেলন এবং কাউন্সিল অনুষ্ঠানের সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। দীর্ঘদিন পর এই সম্মেলনকে ঘিরে দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মী ও সমর্থকেরা এখন দারুণ উচ্ছ্বসিত। পরবর্তী নেতৃত্বের বিষয়ে সম্মেলন থেকে নির্বাচনের মাধ্যমে জানানো হবে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের একটি নির্ভরশীল সূত্র জানায়, ‘এবার সভাপতি পদে দায়িত্ব আসতে পারে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমদ এমপি, মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী এমপি, সাবেক রাষ্ট্রদূত এস এম আবুল কালামের মধ্যে যে কোনো একজনের ওপর। আর সাধারণ সম্পাদক পদের দায়িত্ব নিতে পারে মফিজুর রহমান, শাহজাদা মহিউদ্দিন, প্রদীপ দাশ অথবা প্রবীণ নেতা নুরুল আবছার চৌধুরীকে।’
সর্বশেষ বিগত ২০০৫ সালের ২৩ জুলাই নগরীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ওই সম্মেলনে মরহুম আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুকে সভাপতি এবং মোছলেম উদ্দিন আহমদকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি করা হয়। ২০১২ সালের ৪ নভেম্বর আখতারুজ্জামান বাবুর ইন্তেকালের পর পর ২০১৩ সালে মোছলেম উদ্দিন আহমদকে সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মফিজুর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক করে কেন্দ্র থেকে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়। দীর্ঘদিন সম্মেলন না হওয়ায় অনেক নেতা পদবঞ্চিত রয়েছেন। আর তাই সম্মেলন ও কাউন্সিলকে ঘিরে পদ প্রত্যাশীরা উচ্ছ্বসিত।
আজ সম্মেলন উদ্বোধন করার কথা রয়েছে আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি। সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
গণতন্ত্র, গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচন ও ভোটাধিকারের আপোষহীন লড়াই সংগ্রামকারী শেখ হাসিনাকে কারও কাছে শিক্ষা নিতে হবে না……
জাতীয় শ্রমিক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সভায় বক্তারা।
জাতীয় শ্রমিকলীগ চট্টগ্রাম মহানগর উদ্যোগে সংগঠনের ৫৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে নগরীর নিউমার্কেটস্থ দোস্তবিল্ডিং চত্বরেন অদ্য ১২/১০/২০২২ বিকাল ৩ ঘটিকায় বিশাল শ্রমিক সমাবেশ, আলোচনা সভা ও র্যালী ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিবের সভাপতিত্বে চট্টগ্রাম মহানগর সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক কালিম শেখ ও কোতোয়ালী থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আক্তার হোসেনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভা শেষে একটি র্যালী চট্টগ্রাম মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে নিউমার্কেট চত্বরে এসে সমাপ্তি করেন। উক্ত শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের নবনির্বাচিত সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক পীরজাদা মোঃ মহরম হোসাইইংন, প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ট্রাক কাভার্ডভ্যান কর্মচারী শ্রমিক ইউনিয়নের চট্টগ্রাম জেলা কমিটির সভাপতি শেখ নওশেদ সরোয়ার পিল্টু। সভায় চট্টগ্রাম মহানগর জাতীয় শ্রমিকলীগের সিনিয়র নের্তৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম পৌর জহুর মার্কেট দর্জি শ্রমিক লীগের সভাপতি কাঞ্চন দাস, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কতৃপক্ষ কর্মচারী লীগের সভাপতি বিমান বড়ুয়া, পাহাড়তলী থানা আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক মোঃ সেকান্দর হোসেন, পৌর জহুর মার্কেট দোকান কর্মচারী লীগের সভাপতি আশীষ চৌধুরী, চট্টগ্রাম লবণ শ্রমিকলীগের সহ-সভাপতি আবদুল মালেক হাওলাদার মাঝি, চট্টগ্রাম অটোরিকশা অটোটেম্পু শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম খোকন, চট্টগ্রাম মহানগর ছিন্নমূল সমন্বয় সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আবু আহামদ, কোতোয়ালি থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি আব্দুল হান্নান, বাংলাদেশ অটোরিকশা অটোটেম্পু শ্রমিক ফেডারেশন চট্টগ্রাম জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ওসমান গণি, বাংলাদেশ অটোরিকশা (সিএনজি) অটোটেম্পু শ্রমিকলীগ, চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির সভাপতি মোঃ নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগ চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন, চট্টগ্রাম জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি এয়ার মোহাম্মদ খোকন, বাংলাদেশ বাসা দোকান গ্যারেজ ভাড়াটিয়া পরিষদের মহাসচিব গোলাম মোস্তফা, ও চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি ও খুলশী থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি হুমায়ুন কবির মানিক, চট্টগ্রাম বন্দর মেরিন কন্ট্রাক্টর শ্রমিক জোটের সাধারণ সম্পাদক নুরুদ্দীন, কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোং লিঃ ঠিকাদার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি প্রশান্ত কুমার বড়ুয়া, চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল কর্মচারী শ্রমিক ইউনিয়নের জনপ্রিয় শ্রমিকনেতা ইকবাল হোসেন দুলাল, চট্টগ্রাম মহানগর হোটেল রেস্টুরেন্ট শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ নির্মাণ শ্রমিকলীগের চট্টগ্রাম জেলা কমিটির সভাপতি জাবেদুল আলম জাবেদ, সাধারণ সম্পাদক নুরুল কবির স্বপন, বায়োজিদ বোস্তামী থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন রিপন, চান্দগাঁও থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি রুহুল আমিন হাওলাদার, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কর্মচারী লীগের সহ-সভাপতি গোলাম আকবর ও উপদেষ্টা জামাল উদ্দিন ও মোহাম্মদ সায়েম, চট্টগ্রাম বন্দর মেরিন কন্ট্রাক্টর শ্রমিক জোটের সাধারণ সম্পাদক নুরুদ্দীন, হালিশহর থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি মোহাম্মদ ইউসুফ,জাতীয় শ্রমিকলীগ সাগরিকা শিল্পাঞ্চলের সভাপতি মোহাম্মদ ইউসুফ মোল্লা ও সাধারণ সম্পাদক যীশু দাস, জাতীয় শ্রমিকলীগ চট্টগ্রাম মহানগরের মহিলা নেত্রী ডলী রাণী শীল, জাকিয়া বেগম, রোকেয়া বেগম, আয়েশা বেগম মৌসুমী চৌধুরী, তাহেরা বেগম, বানু আক্তার, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ মোতালেব, হুমায়ুন কবির, আবদুল হালিম আদু, মোহাম্মদ নাসিম, আক্তার উদ্দিন,মহানগর শ্রমিক লীগের নেতা আবুল কাশেম রউফাবাদ জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি আব্দুল কাদের, অক্সিজেন জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি মোহাম্মদ শফি সাধারণ জাতীয় মোহাম্মদ জাফর প্রমূখ নেতৃবৃন্দ। সভায় বক্তারা বলেন, আজ দেশে গণতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার গণতন্ত্র ও উন্নয়নের রাজনীতি চলমান আছেন বলে বিশ্ব ফোরামে এবং জাতিসংঘ সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের সুনাম সমাদৃত, সুশাসনের রোল মডেল এবং বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের সারিতে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত হল রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। আজ বিএনপি-জামাতী চক্র স্বাধীন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র লিপ্ত এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে সন্ত্রাস আর নৈরাজ্য সৃষ্টি করে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নষ্ট করে চলছে এবং সংবিধান অনুযায়ী অনুষ্ঠিতব্য আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য আজ তারা ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে এবং হুমকি দিচ্ছে। যাহা গণতন্ত্র এবং গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থার জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। চট্টগ্রাম মহানগর জাতীয় শ্রমিকলীগের নেতা-কর্মীরা গণতন্ত্র ও সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচিত জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামাতের যে কোন চক্রান্ত এবং বিরোধী দলের সকল ধরণের ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার/ ব্যক্ত করেন এবং নের্তৃবৃন্দ সর্বস্তরের শ্রমিক সমাজকে রাজপথে থাকার আহ্বান জানান।
দেশে বিএনপি-জামাতের সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির প্রতিবাদে
জাতীয় শ্রমিকলীগ চট্টগ্রাম মহানগর উদ্যোগে নগরীর নিউমার্কেটস্থ দোস্তবিল্ডিং চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত।
অদ্য ০৬/০১০/২০২২ ইং বিকাল ৩ ঘটিকায় প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিবের সভাপতিত্বে জাতীয় রিক্সাভ্যান শ্রমিক লীগ, চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি স্বপন বিশ্বাস ও কোতোয়ালী থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আক্তার হোসেনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিবাদ সভাশেষে বিক্ষোভ মিছিল চট্টগ্রাম মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে নিউমার্কেট চত্বরে এসে সমাপ্তি করেন। উক্ত প্রতিবাদ শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ট্রাক কাভার্ডভ্যান কর্মচারী শ্রমিক ইউনিয়নের চট্টগ্রাম জেলা কমিটির সভাপতি শেখ নওশেদ সরোয়ার পিল্টু। সভায় চট্টগ্রাম মহানগর জাতীয় শ্রমিকলীগের সিনিয়র নের্তৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম পৌর জহুর মার্কেট দর্জি শ্রমিক লীগের সভাপতি কাঞ্চন দাস, চট্টগ্রাম অটোরিকশা অটোটেম্পু শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম খোকন, চট্টগ্রাম মহানগর ছিন্নমূল সমন্বয় সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আবু আহামদ, কোতোয়ালি থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি আব্দুল হান্নান, বাংলাদেশ অটোরিকশা অটোটেম্পু শ্রমিক ফেডারেশন চট্টগ্রাম জেলা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ ওসমান গণি, বাংলাদেশ অটোরিকশা (সিএনজি) অটোটেম্পু শ্রমিকলীগ, চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির সভাপতি মোঃ নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগ চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন, চট্টগ্রাম মহানগর সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক মোঃ কালিম শেখ, চট্টগ্রাম জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি এয়ার মোহাম্মদ খোকন, কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোং লিঃ ঠিকাদার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি প্রশান্ত কুমার বড়ুয়া, চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল কর্মচারী শ্রমিক ইউনিয়নের জনপ্রিয় শ্রমিকনেতা ইকবাল হোসেন দুলাল, চট্টগ্রাম মহানগর হোটেল রেস্টুরেন্ট শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ নির্মাণ শ্রমিকলীগের চট্টগ্রাম জেলা কমিটির সভাপতি জাবেদুল আলম জাবেদ, বায়োজিদ বোস্তামী থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন রিপন, চান্দগাঁও থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি রুহুল আমিন হাওলাদার, ডিজিটাল বাংলাদেশ অান্তর্জাতিক পাবলিসিটি কাউন্সিলের সভাপতি স ম জিয়া, আন্তর্জাতিক ডিজিটাল বাংলাদেশ মানবাধিকার সংগঠনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির সভাপতি হাসান মুরাদ, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কর্মচারী লীগের সহ-সভাপতি গোলাম আকবর ও উপদেষ্টা জামাল উদ্দিন, চট্টগ্রাম বন্দর মেরিন কন্ট্রাক্টর শ্রমিক জোটের সাধারণ সম্পাদক নুরুদ্দীন, হালিশহর থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি মোহাম্মদ ইউসুফ,জাতীয় শ্রমিকলীগ সাগরিকা শিল্পাঞ্চলের সভাপতি মোহাম্মদ ইউসুফ মোল্লা ও সাধারণ সম্পাদক যীশু দাস, জাতীয় শ্রমিকলীগ চট্টগ্রাম মহানগরের মহিলা নেত্রী ডলী রাণী শীল, জাকিয়া বেগম, রোকেয়া বেগম, আয়েশা বেগম মৌসুমী চৌধুরী, তাহেরা বেগম, বানু আক্তার, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ মোতালেব, হুমায়ুন কবির, আবদুল হালিম আদু, মোহাম্মদ নাসিম, আক্তার উদ্দিন, মোহাম্মদ আবু সায়েম মোহাম্মদ রুবেল প্রমূখ নেতৃবৃন্দ। সভায় বক্তারা বলেন, আজ দেশে গণতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার গণতন্ত্র ও উন্নয়নের রাজনীতি চলমান আছেন বলে বিশ্ব ফোরামে এবং জাতিসংঘ সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের সুনাম সমাদৃত, সুশাসনের রোল মডেল এবং বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের সারিতে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত হল রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। আজ বিএনপি-জামাতী চক্র স্বাধীন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র লিপ্ত এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে সন্ত্রাস আর নৈরাজ্য সৃষ্টি করে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নষ্ট করে চলছে এবং সংবিধান অনুযায়ী অনুষ্ঠিতব্য আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য আজ তারা ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে এবং হুমকি দিচ্ছে। যাহা গণতন্ত্র এবং গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থার জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। চট্টগ্রাম মহানগর জাতীয় শ্রমিকলীগের নেতা-কর্মীরা গণতন্ত্র ও সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচিত জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামাতের যে কোন চক্রান্ত এবং বিরোধী দলের সকল ধরণের ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার/ ব্যক্ত করেন এবং নের্তৃবৃন্দ সর্বস্তরের শ্রমিক সমাজকে রাজপথে থাকার আহ্বান জানান।
চট্টগ্রামে বিএনপি-জামাতের অপরাজনীতি রাজপথে রুখে দেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর।
সম্প্রতি ডিসি হিল এলাকায় দেশজুড়ে বিএনপি জামাতের অপরাজনীতি ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবরের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত সমাবেশে ১৭, ১৮ ও ১৯ নং ওয়ার্ড বাকলিয়া থেকে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে যোগদান করেন বিশিষ্ট সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের মহানগর নেতা আলহাজ্ব মোহাম্মদ বাহার উদ্দিন।
নগরের নন্দনকানন ডিসি হিল থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে নিউমার্কেট,স্টেশন রোড,সিআরবি,জুবিলি রোডসহ নগরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় ডিসি হিল এসে শেষ হয়।
বিক্ষোভ মিছিল শেষ হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর বলেন, বিএনপি জাামাত আন্দোলনের নামে দেশজুড়ে সাধারণ পথচারীসহ পুলিশের ওপর হামলা করে জনমনে ভয়ভীতি ও আতঙ্ক সৃষ্টি করে সরকারের উন্নয়নমূলক অগ্রযাত্রা বাধাগ্রস্ত করতে চায়। সাধারণ জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা এই দেশদ্রোহী ষড়যন্ত্র রুখে দিতে আমাদের আজকের এই বিক্ষোভ মিছিল ও গণপথযাত্রা। চট্টগ্রামে বিএনপি জামাতের অপরাজনীতি রাজপথে রুখে দেওয়া হবে।
এতে আরো বক্তব্য দেন গাজী মোহাম্মদ জাফরউল্লাহ, রিটু দাশ বাবলু, আলহাজ্ব মোহাম্মদ বাহার উদ্দিন, রিটু দাশ বাবলু শিবু প্রসাদ চৌধুরী, নুরুল আজিম রনি, মনোয়ার আলম নোবেল, রেজাউল হক রুবেল প্রমুখ।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি কার্যকরী সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন
বলেছেন, যারা দেশের সম্পদ লুট করে বিদেশে পাচার করেছে, যারা দেশে থাকা অনুপযুক্ত মনে করেছে, যারা মানি লন্ডারিং আইনে অপরাধী সরকার তাদেরকে আইনের ঊর্ধ্বে স্থান দিয়ে তাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। এসব সিদ্ধান্ত অর্থপাচারকে আরো বেগবান করবে, সমাজ থেকে ন্যায়-নীতি ও আইনের শাসন বিতাড়িত হয়ে পড়বে। কোন অপরাধীকে সরকার ঘোষণা দিয়ে
অপরাধ থেকে অব্যাহতি দিয়ে সংবিধান বা আইনের প্রয়োজন শেষ হয়ে যাবে। এসবের মধ্য দিয়ে সরকারের দেউলিয়াত্ব প্রকাশ পেয়েছে।
আজ ১১ জুন শনিবার বিকাল তিনটায় চট্টগ্রাম জেএসডি আয়োজিত প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন এই ধ্বংসপ্রাপ্ত রাষ্ট্রব্যবস্থাকে পুনর্গঠন করার প্রয়োজনে জেএসডি সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক কর্মসূচি নিয়ে সরকার এবং শাসন পদ্ধতি পরিবর্তনের লক্ষ্যে ‘জাতীয় সরকার’এর দাবি উত্থাপন করেছে। গণআন্দোলন গণজাগরণ ছাড়া বিদ্যমান সংকট উত্তরণে বিকল্প নাই।জেএসডি চট্টগ্রাম উত্তর জেলার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মান্নান এর সভাপতিত্বে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের আবদুল খালেক মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত
সভায় বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা.জবিউল হোসেন,সাংগঠনিক সম্পাদক ছরোয়ার আজম আরজু,জাতীয় সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক জোটের সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন মন্টু,মুজতবা কামাল,সফিউল আলম খোকন, অধ্যাপক ইসহাক উদ্দিন চৌধুরী,সৈয়দ মোহাম্মদ আলী, কমরেড আলমগীর হোসেন,মোহাম্মদ ইয়াকুব, সৈয়দ তারেকুল আনোয়ার, স ম ইউসুফ,ডা. লুসি খান,সোহরাব জাব্বার চৌধুরী,আবদুল মালেক গাজী,আমান উল্ল্যাহ,সুমিতা দেবী প্রমুখ।
.
শান্তির প্রতীক পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের শুভ উদ্বোধন করেন যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ।
আজ ২৯ মে রবিবার, বেলা ১২টয় হাটহাজারী পার্বতি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জাতীয় সংগীতের তালে তালে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্যে দিযে সন্মেলনের সূচনা হয়।
এদিকে, ঊনিশ বছর পর সন্মেলন পেয়ে নেতা কর্মীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। পাশাপাশি আগত কর্মীদের চোখে মূখে এক প্রকার আনন্দের ঝিলিক লক্ষ্য করা গেছে।
সন্মেলনে প্রধান বক্তা ছিলেন যুবলীগের
সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, বিশেষ বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম, বদিউল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক, সাইফুর রহমান সোহাগ, সহ সম্পাদক নাছির উদ্দীন মিন্টু, উপ- প্রচার সম্পাদক আদিত্য নন্দী, উপ দপ্তর সম্পাদক দেলোযার শাহজাদাসহ উত্তর জেলার আওতাধীন সাত উপজেলা সভাপতি সম্পাদক বৃন্দ।
এছাড়াও সন্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইন্জিনিযার মোশাররফ হোনেন এমপি, আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ প্রশাসক এম এ সালাম, সাধারন সম্পাদক শেখ আতাউর রহমান আতা, দিদারুল আলম এমপি, খদিজাতুল আনোয়ার সনি এমপি এবং যুবলীগের কেন্দ্রীয়, জেলা, উপজেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
উৎসব মূখর পরিবেশে অনুষ্টিত এ সন্মেলনের যৌথ সঞ্চালনা করেন উত্তর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল আলম ও যুগ্ম সম্পাদক মিজানুর রহমান। সভার শুরুতে দেশাত্ববোধক গান পরিবেশন করেন টিভি ও বেতারের শিল্পীরা। স্মরণকালের বৃহত্তম এ সন্মেলনে শোক প্রস্তাব পাঠ করেন সাংগঠনিক সম্পাদক মুজিবুর রহমান স্বপন। সাংগঠনিক রিপোর্ট পেশ করেন সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল আলম। এতে বক্তব্য রাখেন নিযাজ মোর্শেদ এলিট, প্রফেসর ড. ধীমান চন্দ্র বড়ুয়া, শহীদুল হক রাসেল প্রমূখ।
পটিয়া আদর্শ উচ্চবিদ্যালয় মাঠে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা যুবলীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ।
গতকাল ২৮মে শনিবার বেলা একটায় অনুষ্ঠিত সম্মেলনে ফজলে শামস পরশ বলেন, একটি পক্ষ বাংলাদেশকে তালেবান রাষ্ট্র বানাতে চায়, অন্য পক্ষ শ্রীলঙ্কা। কিন্তু শেখ হাসিনার সরকার যত দিন থাকবে, ততদিন তাদের এ স্বপ্নের বাস্তবায়ন হবে না। তিনি বলেন, সম্মেলনের মাধ্যমে দেশপ্রেমিক, কর্মিবান্ধব, জনদরদি নেতৃত্ব নির্বাচন করতে হবে। সেখানে তিনি যোগ্য নেতৃত্ব বেছে নেওয়ার জন্য কাউন্সিলরদের আহ্বান জানান। তবে সম্মেলনে দক্ষিণ জেলা যুবলীগের ৩০ প্রার্থী একমত হতে পারেননি। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে ৩০ প্রার্থী নিজেদের প্রার্থিতা নিয়ে অনড় ছিলেন । পরে কেন্দ্র থেকে কমিটি ঘোষণার সিদ্ধান্ত হয়। সম্মেলনে ফজলে শামস পরশ আরো বলেন, আমাদের লক্ষ্য ও চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হবে। যোগ্য নেতৃত্ব দিয়ে দক্ষিণ চট্টগ্রামকে আওয়ামী লীগের ঘাঁটিতে পরিণত করতে হবে।
সম্মেলন উপলক্ষে সকাল থেকে বৃষ্টি মাথায় যুবলীগের নেতা কর্মীরা মিছিল নিয়ে মাঠে ভিড় করেন । দলীয় নেতা -কর্মী, যাঁরা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত , তাঁদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার সরকার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে জানিয়ে শেখ ফজলে শামস বলেন, দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের ছাড় দেওয়া হয়নি। দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। একে একে দুই শীর্ষ পদপ্রত্যাশী সব প্রার্থীকে নাম ধরে ডাকলেন যুবলীগ চেয়ারম্যান ফজলে শামস পরশ। নাম, ঠিকানা, বয়স, পেশাসহ নানা প্রশ্নের মুখে প্রার্থীরা। যেন ছোটখাটো একটা সাক্ষাৎকার। নাম পরিচয় সবই তিনি টুকে নিলেন।
তিনি এরপর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে আলোচনার মাধ্যমে নাম প্রত্যাহারের জন্য প্রার্থীদের ১০ মিনিট করে সময় দিলেন। সভাপতি পদে দুজন নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নিলেও আটজন দৌঁড়ে থাকবেন সিদ্ধান্ত দিলেন। সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ২২ জনই অনড় থাকলেন প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। দ্বিতীয় অধিবেশনে যুবলীগ চেয়ারম্যান প্রায় ৩৫০ জন কাউন্সিলরের কাছে সভাপতি পদে প্রার্থীদের নাম প্রস্তাবের অনুরোধ জানান। পরে একে একে ১০ জনের নাম প্রস্তাব ও সমর্থন করেন কাউন্সিলররা । বেশির ভাগ নামই আগে জমা দেওয়া জীবনবৃত্তান্ত অনুযায়ী প্রস্তাব করা হয় । তবে জীবনবৃত্তান্ত জমা না দিলেও দক্ষিণ জেলা যুবলীগের সদ্য বিদায়ী সভাপতি আ ম ম টিপু সুলতান চৌধুরীর নাম প্রার্থী হিসেবে প্রস্তাব করেন তাঁর দুই অনুসারী । সম্মেলনে প্রধান বক্তা ছিলেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো . মইনুল হোসেন খান নিখিল, সভাপতিত্ব করেন দক্ষিণ জেলা যুবলীগের সভাপতি আ ম ম টিপু সুলতান চৌধুরী।
মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন , ‘একটা শুদ্ধি অভিযানের মধ্য দিয়ে পরশ – নিখিল যুবলীগের দায়িত্বে এসেছে । তাদের দিয়ে ক্যাসিনো ও কমিটি বাণিজ্য হবে না। আমাদের হাত দিয়ে সন্ত্রাসী, মাদকসেবী ও চাঁদাবাজদের নাম আসবে না। সৎ ও পরিচ্ছন্ন নেতা – কর্মীদের দিয়ে যুবলীগের কমিটি হবে। সম্মেলনে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক। আমার ওপর আপনাদের আস্থা আছে? সমস্বরে হলভর্তি কাউন্সিলর ও প্রার্থীরা চিৎকার করে সমর্থন দিলেন। ফিরতি কথায় যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মনির পুত্র ফজলে শামস বললেন, ‘ তাহলে শিগগিরই আমরা আপনাদের জানিয়ে দেব , কে সভাপতি , কে সাধারণ সম্পাদক। সাক্ষাৎকার পর্ব শেষে টিপুর সমর্থনে দুই সভাপতি প্রার্থী তৌহিদুল ইসলাম ও মনসুর আলম নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নেন। কিন্তু তারপরও আটজন সভাপতি প্রার্থী প্রতিযোগিতায় থেকে যান।
দক্ষিণ জেলা যুবলীগের সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে পটিয়ার একটি কমিউনিটি সেন্টারে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে দুপুরের দিকে পটিয়া আদর্শ উচ্চবিদ্যালয় মাঠে সম্মেলনের উদ্বোধন হয়। উদ্বোধন করেন যুবলীগ চেয়ারম্যান ফজলে শামস। দুই পদসহ কমিটি পরে ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়ে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় সম্মেলন শেষ করা হয় । এতে হুইপ সামশুল হক চৌধুরী , আওয়ামী লীগের উপপ্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম , দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান , সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম চৌধুরী ও মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী , যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক শেখ ফজলে নাঈম ও বদিউল আলম , সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুর রহমান , সহসম্পাদক নাসির উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সঞ্চালনা করেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের পার্থ সারথি চৌধুরী।
আ জ ম নাছির উদ্দিনের একনিষ্ঠ ও আস্থাভাজন বীর চট্টলার যুব ও ছাত্র সমাজের অহংকার সাহেদ হোসেন টিটু চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদ পাওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে জোর গুঞ্জন।
দীর্ঘদিন পর সম্মেলনের তারিখ ঘোষনা হওয়ায় চট্টগ্রামে যুবলীগের সন্মেলনকে কেন্দ্র করে উৎসবের আমেজ চলছে। চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন সড়কের দুপাশ ছেয়ে গেছে ছবি সম্বলিত বিভিন্ন ব্যানার, পোস্টার, ফেস্টুন ও তোরণে। বিশেষ করে ইঞ্জিনিয়ার ইনিস্টিটিউট এর আশপাশে ব্যানার, ফেস্টুনের ছড়াছড়ি। দলের হাই কামান্ডের নজরে আসতে চলছে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণাও।
যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করে সম্মেলনের সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য নির্দেশ দেওয়ার পর এই উৎসব বিরাজ করছে। তবে এবারের কমিটিতে ত্যাগী তৃণমূলের কর্মীরা স্থান পাচ্ছে কিনা তা নিয়েও অনেকে শঙ্কায় রয়েছেন। কারা পাচ্ছেন পদ পদবী তা নিয়ে কৌতুহলের শেষ নেই। আগামী ২৮ মে শনিবার দক্ষিণ জেলা, ২৯ মে রোববার উত্তর জেলা ও ৩০ মে সোমবার চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী যুবলীগের সম্মেলনের দিন ধার্য করেছে কেন্দ্রীয় যুবলীগ। প্রায় নয় বছর পর দলের হাইকমান্ডের এমন খবরে যুবলীগ কর্মীদের মাঝে আনন্দের সীমা নেই। অপরদিকে কমিটি থেকে বাদ পড়ার চিন্তারছাপ পড়েছে শিক্ষা সনদ নেই এমন অনেক ত্যাগীদের মাঝে।
দীর্ঘদিন পর সম্মেলনের তারিখ ঘোষনা পদ প্রত্যাশীরা ব্যস্ত সময় পার করছেন লবিং তদবিরে। তবে সাবেক সফল মেয়র, নগর আওয়ামী লীগের সুযোগ্য সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিনের একনিষ্ঠ ও আস্থাভাজন
বীর চট্টলার যুব ও ছাত্র সমাজের অহংকার সাহেদ হোসেন টিটুকে সকলে চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে দেখতে চাই।
যারা পদ প্রত্যাশী হয়েছে তন্মধ্যে তৃনমূলের সাধারণ কর্মীদের মাঝে সাহেদ হোসেন টিটুকে নিয়ে বেশ আগ্রহ ও প্রাণচাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। তৃনমূলের কর্মীদের সাথে আলোচনায় সাহেদ হোসেন টিটুর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের সততা নিষ্ঠা ও ত্যাগের দিকগুলো তুলে ধরে তৃনমুল কর্মীরা কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের দৃষ্টি আকর্ষন করে জানিয়েছে যে এসময়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা মোতাবেক যদি তৃনমুল মুল্যয়ন হয় তাহলে সাহেদ হোসেন টিটুর মতো স্বচ্ছ পরিচ্ছন্ন নেতারা মুল্যয়নের সঠিক সময়।
দলের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা জানান, দুর্দিনের কর্মী যারা ত্যাগী এবং পরীক্ষিত, একই সঙ্গে স্বচ্ছ ভাবমূর্তি আছে, এসব বিষয়গুলো যুবলীগের নেতৃত্ব বাছাইয়ের ক্ষেত্রে মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনায় থাকবে।
নগর যুবলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদ প্রত্যাশী সাহেদ হোসেন টিটু বলেন ” আমার দীর্ঘ দিনের রাজনীতির অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে চট্টগ্রাম মহানগর যুব রাজনীতিকে আরো সুসংগঠিত করতে চাই। আশা করছি অতীতের আমার রাজনৈতিক ত্যাগ, লড়াই সংগ্রামের ভূমিকাকে দলের নীতি নির্ধারকরা অবশ্যই মূল্যায়ন করবেন।”
প্রঙ্গগত, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ একটি ঐতিহ্যবাহী ও সুশৃঙ্খল সংগঠন। এই সংগঠনকে আরো গতিশীল ও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ আগামী ৩০মে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী যুবলীগের সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করেছেন।