আওলাদে রাসূল গাউসুল আজম হযরত শাহসূফি মাওলানা সৈয়দ আহমদ উল্লাহ শাহ (কঃ) এর মহান ২৭শে জিলক্বদ পবিত্র চন্দ্র বার্ষিকী ওরশ শরীফ উদযাপন উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
গত ২৭ জুন, সোমবার ২০২২ বাদে মাগরিব হতে রাউজান উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের চাঁনপাড়ায় মাওলানা মোহাম্মদ আমির হোসোন মাইজভান্ডারী এর বাসভবনে সংগঠক নুর মোহাম্মদ এ সভা সঞ্চালনা করেন।
এতে মিলাদ মাহফিল তাওয়াল্লেদে গাউছিয়া শরীফ ,নাতে মোস্তফা ( সা:), মাইজভাণ্ডারী কলাম, হযরত কেবলা আলমের জীবনী নিয়ে আলোচনা ও ফাতেহা শরীফ পাঠ করা হয়। এতে অতিথী ছিলেন হয়রত মাওলানা আবদুল করিম শাহ মাইজভান্ডারী ( রহ:) এর আওলাদ মাওলানা মোহাম্মদ শফি মাইজভান্ডারী, বেয়ালখালী প্রেসক্লাবের নির্বাহী সদস্য সাংবাদিক, সংগঠক আল সিরাজ ভান্ডারী, শায়ের মোহাম্মদ বুরহান উদ্দিন মাইজভান্ডারী।
অন্যান্যাদের মাঝে আরো উপস্হিত ছিলেন মোহাম্মদ আবু বকর, সমাজসেবক মোহাম্মদ জহির আহমদ, সংগঠক মেহাম্মদ মাহবুবুল আলম, মোহাম্মদ ওসমান, মোহাম্মদ এরশাদ , মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন, মোহাম্মদ বেলাল হোসেন, মোহাম্মদ রায়হান, মোহাম্মদ আবুল কালাম, মোহাম্মদ মোরশেদ, সাইফুল ইসলাম, বদিউল আলম, সাব্বির হোসেন প্রমুখ।
অনুস্টানে বক্তারা আহলে বায়াত ও অলি- বুজুর্গদের প্রতি সদা তাজিম, ভক্তি ও মহব্বত করলে এবাদত, খেদমতের পূর্ণতা লাভ করা যায়। ঈমান, আমল ঠিক রাখার জন্য দরবারের গোলামী হল উত্তম স্হান।
রীয়া বাংলা ডেস্ক: চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ আদালতের আইন অবজ্ঞা করছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেছেন চট্টগ্রাম বন্দর মেরিন কন্ট্রাক্টর পাহারাদার কল্যাণ সমিতি।
আজ ২৬ জুন (রবিবার) সকাল ১১ টায় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে চট্টগ্রাম বন্দর মেরিন কন্ট্রাক্টর পাহারাদার কল্যাণ সমিতির সভাপতি মনোয়ার আলী রানা লিখিত বক্তব্যে এ অভিযোগ করেন।
তিনি সংবাদ সম্মেলনে আরো জানান, উচ্চ আদালতে মামলা থাকা সত্ত্বেও চট্টগ্রাম বন্দরের কিছু অসাধু কর্মকর্তা অর্থের বিনিময়ে অবৈধ ভাবে সর্বোচ্চ আদালতের রায়কে তোয়াক্কা না করে ওয়াচম্যান নিয়োগের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরকে শ্রম অসন্তোষের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। তাই চট্টগ্রাম বন্দর মেরিনকন্ট্রাক্টর পাহারাদার কল্যাণ সমিতি এ অবৈধ নিয়োগের বিরুদ্ধে দুর্বার গণ আন্দোলনের হুশিয়ারী দেন। তারা সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জনসচেতনতা ও বন্দর সংশ্লিষ্ট দপ্তর সমূহের মাধ্যমে স্মারকলিপি থেকে শুরু করে সার্বিক গণ আন্দোলনের দিকে এগিয়ে যাবে।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি মনোয়ার আলী রানা, সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন, সহ-সভাপতি নিজাম উদ্দিন, সহ-সভাপতি মো. সেলিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শাহ জামাল, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. গিয়াস উদ্দিন, দপ্তর সম্পাদক খায়রুজ্জামান বাবু, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. আলী হোসেন মোল্লা, ক্রীড়া সম্পাদক আলী আকবর, নির্বাহী সদস্য মুজিবুল হক ও রতন কুমার সিংহ প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে তিনি আরো জানান, এ চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক উচ্চ আদালতের রায়কে বারবার কার্যকর না করে চট্টগ্রাম বন্দরে দেশী-বিদেশী জাহাজের ওয়াচম্যান/পাহারাদার অবৈধভাবে নিয়োগ দানের মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দরের কিছু কতিপয় উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বে-আইনিভাবে অর্থ বাণিজ্য করতে গিয়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায়কে অবমাননা করছে। বন্দরের ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা ও সর্বোচ্চ আদালতের আইনকে পদদলিত করার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে জরুরীভাবে আয়োজিত আজকের এই সংবাদ সম্মেলন।
লিখিত বক্তব্যে তিনি আরো জানান, এ একটি বিশেষ পরিস্থিতিতে চট্টগ্রাম বন্দরে আগত দেশী-বিদেশী জাহাজে ওয়াচম্যান নিয়োগকে কেন্দ্র করে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে আমরা এই জরুরী সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করি স্বল্পতম সময়ে আপনাদের কষ্ট দেওয়ার জন্য প্রথমে দুঃখ প্রকাশ করছি। সাথে সাথে সারাদেশের মানুষ মনে করে সমাজের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে গরীব নিরীহ অসহায় মানুষ যখন অধিকার বঞ্চিত হয় তখন গণমাধ্যমের কাছে যাওয়াই তাদের শেষ ভরসা। আমরাও এমন পরিস্থিতিতে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।
লিখিত বক্তব্যে তিনি আরো জানান, আপনাদের মাধ্যমে সদয় অবগতি এবং দেশবাসী ও সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য জানাচ্ছি যে, চট্টগ্রাম বন্দর জন্মলগ্ন থেকে প্রাইভেট ঠিকাদারের মাধ্যমে ওয়াচম্যান পাহারাদার, ডক শ্রমিক, মার্চেন্ট শ্রমিক, লাইশিং আনলাইশিং শ্রমিক, ক্রেন অপারেটর, স্টাফসুপার ভাইজার, ফোরম্যান, মার্কম্যান, জেনারেল ভেন্ডর শ্রমিক, এষ্ট্রা হাউস গ্যাং নিয়োগ দান করিয়া আসতেছে। যাহা বর্তমানেও চলমান আছে। কিন্তুু বর্তমানে বন্দর কর্তৃপক্ষের কিছু অসাধু কর্মকর্তা দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায় অমান্য করে শুধুমাত্র নিজেদের হীনস্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে আমাদের বৈধ সংগঠনের সদস্য ওয়াচম্যান/পাহারাদার নিয়োগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতেছে। আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম বন্দরে ওয়াচম্যান নিয়োগকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রাম বন্দর মেরিন কন্ট্রাক্টর পাহারাদার কল্যাণ সমিতি রেজি: নম্বর: চট্ট-২৬৩৭, পিসি রোড, নিমতলা, বন্দর, চট্টগ্রাম; এর সাথে ২০০৮ সাল থেকে মহামান্য হাইকোর্টে রিট পিটিশন মামলা দাখিল করে অত্র কল্যাণ সমিতি সাং- তারিখ০৭/১১/২০০৮ যার নম্বর ৮৫৩১/২০০৮, এর পর থেকে শুরু হয়ে যায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ওয়াচম্যানদের উপর অত্যাচার, নির্যাতন, মাননীয় হাইকোর্ট অত্র কল্যাণ সমিতির পক্ষে ঐতিহাসিক রায় প্রদান করেন। ২৪/১১/২০০৯ইং তারিখ সে সময় তৎকালীন মেয়র আলহাজ্ব এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরী হাইকোর্টের রায় কার্যকর করার জন্য একটি ডি.ইউ লেটার প্রদানকরেন মাননীয় চেয়ারম্যান মহোদয়কে। মাননীয় চেয়ারম্যান মহোদয় বলেন, আমরা এ বিষয়ে সুপ্রিমকোর্টে আপীল করেছি।যার স্মারক মামলা নম্বর: ২২৬/২০১০, আপীল চলাকালীন অবস্থায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ অবৈধ অর্থ লেনদেন করে ও উচ্চ আদালতের আদেশ অমান্য করে কিছু লোক নিয়োগ করে। যার প্রতিবেদন তখনকার পত্র-পত্রিকায় লিখা আছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের করা উচ্চ আদালতের মাননীয় সুপ্রিমকোর্টের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানী হয়ে আপীল খারিজ করে।মাননীয় হাইকোর্টের রায় কল্যাণ সমিতির পক্ষে বহাল রাখেন। যার তারিখ: ১৬/০২/২০১২ইং অত্র রায়ের পরে শুরু হয় বন্দর কর্তৃপক্ষের রায় কার্য্যকর না করার তালবাহানা। আবারো তৎকালীন মহানগর আওয়ামিলীগের সভাপতি ও সাবেক মেয়র আলহাজ্ব এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরীমাননীয় বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে চিঠি দেয়। চেয়ারম্যান পাল্টা চিঠি দিয়ে জানান, মহামান্য সুপ্রিমকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ করা হয়েছে।যার মামলানম্বর: ৫৬/২০১২ তারিখ: ২৬/০৫/২০১৬ইং। তাও রায় কার্য্যকরের সময়সীমা পার হওয়ার পরকর্তৃপক্ষ রায় কার্য্যকর না করায় আমরাচট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানসহ ৬ (ছয়) জনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলা দায়ের করি।যার রিটপিটিশন নম্বর: ৩০৯/২০১২তারিখ: ১৬/১০/২০১২ইং দাখিল করিলে মাননীয় হাইকোর্টের বেঞ্চে ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে রুল নিশি জারি করেন। যা এখনও চলমান আছে। সেসময় গরীব-মেহনতি মানুষের পরম বন্ধু আলহাজ্ব এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর নেতৃত্বে মানব বন্ধন ও প্রতিবাদ সভা-সেমিনার ও অনশন ধর্মঘট পালন করিলে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ আমাদের সাথে বৈঠক করে তৎকালীন চেয়ারম্যান মহোদয়ের সাথে সফল আলোচনার পর একটি তিনশত টাকার স্ট্যাম্প-এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়, তারিখ: ১৯/১০/২০১৪ইং। অদ্যাবধি পর্যন্ত চুক্তি মোতাবেক চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ কোন কাজ বাস্তবায়ন করেনি। এর পর আমাদের শ্রদ্ধেয় নেতা আলহাজ্ব এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরী ইন্তেকাল করেন। এর পর ফাইলটি একেবারেই বন্ধ রাখেন বন্দর কর্তৃপক্ষ। এর আগে রিভিউ মামলায় পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানী শেষে মহামান্য আদালত বন্দরের করা রিভিউ আবেদন খারিজ করে দিয়ে উচ্চ আদালতে রায় বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন। এর মধ্যে আদালত অবমাননা মামলার দোহাই দিয়ে উচ্চ আদালতের রায়কে না মেনে বন্দর কর্তৃপক্ষ সর্বোচ্চ আদালতের রায়কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েআবারো অবৈধ লেনদেনের মাধ্যমে বহিরাগত অদক্ষ ওয়াচম্যান/ পাহারাদার নিয়োগ দেওয়ার নামে অর্থ বাণিজ্য করছে এবং নিজেদের স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে দেশে সর্বোচ্চ আদালতের রায়কে বারবার অবমাননা করে তাদের হীন-স্বার্থ হাসিল করার উদ্দেশ্যে অবৈধভাবে অদক্ষ ওয়াচম্যান/ পাহারাদার নিয়োগ করে দেশে-বিদেশে চট্টগ্রাম বন্দরের সম্মান ক্ষুন্ন করিতেছে। ফলশ্রুতিতে দক্ষ ওয়াচম্যান/ পাহারাদারগণ বহুদিন যাবৎ অনাহারে-অর্ধাহারে মানবেতর জীবন-যাপন করিতেছে। এই ব্যাপারে আমরা বঙ্গবন্ধু কন্যা গণতন্ত্রের মানষকণ্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি এবং হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
স্বাধীনতা পুরস্কার ও একুশে পদকপ্রাপ্ত গুণীজন
নাগরিক সংবর্ধনা কমিটি চট্টগ্রামের সভা অনুষ্ঠিত
স্বাধীনতা পুরস্কার ও একুশে পদকপ্রাপ্ত গুণীজন নাগরিক সংবর্ধনা কমিটি চট্টগ্রামের ৫ম সভা ও মতবিনিময় গতকাল ১১ মে সন্ধ্যা ৭টায় নগরের ওয়াসার মোড়স্থ একটি রেস্টুরেন্টে সংগঠনের আহ্বায়ক, বিশিষ্ট সমাজসেবী লায়ন প্রকৌশলী জাবেদ আবছার চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সমন্বয়কারী স ম জিয়াউর রহমানের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. শেখ এ রাজ্জাক রাজু, যুগ্ম আহ্বায়ক হাসিনা জাফর, এম এ সবুর, মো. কামাল উদ্দিন, ভাস্কর ডি কে দাশ মামুন, সদস্য অধ্যাপক মাসুদ রানা, অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, ড. শফিউল আজম, ডা. হুমাইরা কানিজ, প্রকৌশলী অনুরূপ চৌধুরী, মো. হাসান মুরাদ, এম এ হাশেম, জসিম উদ্দিন চৌধুরী, শিউলি আকতার।
সভায় বক্তারা বলেন, চট্টগ্রাম একটি গুণীজনের তীর্থভূমি। চট্টগ্রামে দেশখ্যাত নয় বিশ্বখ্যাত ব্যক্তিত্বরাও জন্মগ্রহণ করেছে। আগামী প্রজন্মের কাছে এদের তুলে ধরলে জাতি ও প্রজন্মরা আলোর পথ দেখবে।
পরবর্তী সভা আগামী ১৪ মে বিকাল ৫টায় চন্দনপুরাস্থ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে।
পবিত্র মাহে রমজান ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মাইজভান্ডারী গাউছিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ নোয়াপাড়া কচুখাইন ( প্রস্তাবিত) শাখা’র ব্যবস্হাপনায় ঈদসামগ্রী প্রদান ও ইফতার অনুস্টান সংগঠনের ধর্মীয় সম্পাদক মাওলানা জাকের হোসেন এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জহির আহমদ এর সঞ্চালনায় রাউজান উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের পশ্চিম কচুখাইন গ্রামে সংগঠনের অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ কামাল উদ্দিনের বাসভবনে ২৭ রমজান, ২৯ এপ্রিল ২০২২ শুক্রবার অনুস্টিত হয়।
অনুস্টানে প্রধান অতিঘী ছিলেন কদলপুর নক্সবন্দীয়া দরবার শরীফের শাহজাদা কাজী মাওলানা মোহাম্মদ মমতাজুল হক।
এতে অতিথী ও অন্যান্যদের মাঝে আরো উপস্হিত ছিলেন রাউজান প্রেসক্লাবের সহ – সভাপতি মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর নেওয়াজ, মাওলানা মোহাম্মদ আমীর হোসেন মাইজভান্ডারী, বিশ্ববন্ধনের ব্যবস্হাপনা সম্পাদক নুর মোহাম্মদ, চট্টবাংলা টিভির অঞ্জন দাশ, সমাজসেবক মোহাম্মদ ছালামত আলী, মোহাম্মদ আবদুল হক, ভিডিও এডিটর সঞ্জীব বড়ুয়া, মোহাম্মদ ইফতেখার ইফতি, মোহাম্মদ নাঈম, বিশ্বজিৎ চোধূরী, মোহাম্মদ আজম, মোহাম্মদ ফারুক, মোহাম্মদ আবুল কালাম, নূর খান, মোহাম্মদ বখতেয়ার, মেহাম্মদ কালাম প্রমুখ।
অনুস্টানে বক্তারা বলেন, রমজান ও ঈদের শিক্ষাকে জীবনে ধারণ করে আমাদের পরিবার, সমাজ ও রাস্ট্রে শান্তি প্রতিস্টা করা সহজ। নিজেকে সত্য, হক পথে রেখে আল্লাহ পর্যন্ত পৌঁছে দিতে পারে হক দরবার এবং ত্বরীকতের পথ প্রদর্শকগণ।
রিকন্ডিশন্ড গাড়ী ব্যবসায়ীদের স্বার্থ এবং পেশা সুরক্ষায় নিবেদিত সম্মিলিত পরিষদের উদ্যোগে এক ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
আজ ১৩ এপ্রিল (বুধবার) চিটাগাং ক্লাব মিলনায়তনে উক্ত ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন রিকন্ডিশন্ড গাড়ী ব্যবসায়ীদের স্বার্থ এবং পেশা সুরক্ষায় নিবেদিত সম্মিলিত পরিষদের আহবায়ক মো: হাবিব উল্লাহ ডন, চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান, এন.এ.সি মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো: জাবেদ আবছার চৌধুরী, নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সমন্বয়কারী রিয়াজ রহমানসহ নগরীর ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ, রাজনীতিবিদ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সহ বিভিন্ন শ্রেণী ও পেশার মানুষের উপস্থিতিতে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষ্যে ইফতার
মাহফিল সম্পন্ন হয়েছে।
সম্মিলিত পরিষদের আহবায়ক মো: হাবিব উল্লাহ ডন বলেন, পবিত্র কোরআন নাযিলের এই মাসে বেশি বেশি ইবাদতের মাধ্যমে মানুষ আত্মশুদ্ধি অর্জন করতে পারেন। সিয়াম সাধনার এই মাসে রোজাদারদের প্রতি আল্লাহ তা’য়ালা অশেষ রহমত ও বরকত দান করেন।
এন.এ.সি মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো: জাবেদ আবছার চৌধুরী বলেন, সারাদিন উপবাস থাকার ফলে শরীর ও আত্মাকে নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয় এবং পাশবিকতার প্রাবল্য হ্রাস পায়। মনুষ্যত্ব জাগ্রত হয়, অন্তর বিগলিত হয় মহান প্রভুর কৃতজ্ঞতায়। মাহে রমজান হলো মানবিক কল্যাণবোধে উজ্জীবিত হওয়ার এক রাজপথ।
চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, রোজাদার সারাদিন উপবাস থাকে বলে অভাবী, অন্নহীন এবং দরিদ্র মানুষের কষ্ট বুঝতে পারে। ফলে গরিবদের প্রতি সহানুভুতি সৃষ্টি হয়। যাকাত ও সদকাতুল ফিতর পরিশোধের মাধ্যমে যেমন দ্বীনি দায়িত্ব পালন করা হয় তেমনি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর দারিদ্র্য লাঘবে এই যাকাত যথেষ্ট গুরুত্বপূণ ভূমিকা রাখে।
নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সমন্বয়কারী রিয়াজ রহমান বলেন, রমজানে যেখানে ব্যবসায়ীদের উদার হওয়ার কথা, পণ্যমূল্য কমিয়ে রাখার কথা, সেখানে অনেকেই বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে, যা শুধু ইসলামি শরীয়তের দৃষ্টিতেই অনৈতিক নয় প্রচলিত আইনেও অপরাধ। অসাধু ব্যবসায়ী আর এসব কালোবাজারিদের ব্যাপারে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে এরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি মূল্যবৃদ্ধির অসদুদ্দেশ্যে মুসলমানদের লেনদেনে হস্তক্ষেপ করে, কেয়ামতের দিন আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাকে আগুনের পাহাড়ে উঠিয়ে শাস্তি দেবেন।’
মানবাধিকার কমিশন – চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির অবাস্তবায়ননুমোদন
গত ৯ নভেম্বর শনিবার মানবাধিকার বাস্তবায়ন কমিশন – চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির অনুমোদন প্রদানের লক্ষ্যে ঢাকায় সংগঠনের সদর দপ্তরে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নুর ইসলাম মোল্লার সভাপতিত্বে ও সিনিয়র সহ সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান খান এর সঞ্চালনায় উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থ সম্পাদক মোঃ শহিদুল ইসলাম, কার্যকরী সদস্য দেলোয়ার খান ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
সভায় সর্বসম্মতিক্রমে – আগামী ২ বছরের জন্য ” মানবাধিকার বাস্তবায়ন কমিশন – চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি অনুমোদন প্রদান করা হয়।
বিশিষ্ট নারী উদ্যোক্তা ও সমাজ কর্মী লায়ন শারমিন সুলতানা মৌ কে সভাপতি ও সাবেক ছাত্রনেতা বিশিষ্ট মানবাধিকার সংগঠক সংগ্রামী ” মোঃ সেলিম হোসেন চৌধুরী কে সাধারণ সম্পাদক করে ৬১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি অনুমোদন প্রদান করেন কেন্দ্রীয় কমিটি।
মহান বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তীতে বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযুদ্ধ লীগ চট্টগ্রাম মহানগরের উদ্যেগে নগরীর নন্দনকানস্থ পুলিশ প্লাজার সামনে সংগঠনের সভাপতি মোঃ সেলিম হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবু মনসুরের সঞ্চালনায় এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ আবু শামা, সংগঠনের সহ সভাপতি মানিক হাওলাদার,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন শাহ, ফারুক শিকদার,সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব নুরুল হাশেম, রুদ্র সরকার জয়,মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক ইয়াছিন মোল্লা,সহ দপ্তর সম্পাদক অর্ণব দাশ প্রমুখ।
সভায় বক্তারা মহান বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তীতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানের কথা তুলে ধরে এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ একাত্তরের বীর শহিদদের যাদের আত্ম ত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছে তাঁদের কৃতজ্ঞ চিত্তে স্মরন করা হয়।আলোচনা সভা শেষে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে ফুলেল শ্রদ্ধান্জলী নিবেদন করা হয়।
জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকি উপলক্ষে বোয়ালখালী উপজেলার শাকপুরা ৩নং ওর্য়াড আওয়ামী লীগের উদ্যেগে পশ্চিম শাকপুরা সাধারণ পাঠাগার এন্ড ক্লাব প্রাঙ্গনে খতমে কোরআন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।দোয়া মাহফিল শেষে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন শাকপুরা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব জাকের হোসেন,আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, মোঃআবু শামা,শাকপুরা ৩নং ওর্য়াড আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব মনজুর হোসেন,সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব নুরুল হাশেম,সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আবু মনসুর,তরুন আওয়ামীলীগ নেতা নজরুল ইসলাম খোকন,শহীদুল ইসলাম সোহেল, মনিরুল ইসলাম,এরশাদ হোসেন,আসাদুজ্জামান নয়ন,মোঃহারুন,নুর মোহাম্মদ, মোহাম্মদ হানিফ, মোহাম্মদ এমরান,বাবুল রিফাতুল ইসলাম, আবদুর রহিম,সহ আওয়ামীলীগের সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
দোয়া মাহফিলে ১৫ই আগস্টের কালরাত্রীতে ঘাতকদের বুলেটের আঘাতে নির্মম ভাবে শহীদ হওয়া হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাংগালী, জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারে শহীদ হওয়া সকল সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করা হয়।
স্বাধীন বাংলাদেশে সাংবাদিকতার অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছিল প্রিন্ট মিডিয়ার মাধ্যমে । সে সময়ে শুধুমাত্র প্রিন্ট মিডিয়া ও রেডিও’র মাধ্যমে দেশের আম-জনতা দেশ -বিদেশের খবর পেতেন । যদিও রেডিওর সহজলভ্যতা বর্তমান সময়ের মত এত ব্যাপক ও বিস্তৃত ছিল না । তৎকালীন প্রেক্ষাপটের আলোকে রেডিও তথা বেতারকে বর্তমানের স্যাটেলাইট এর সাথে তুলনা করা যেতে পারে । সে সময়ে বিশেষ করে মফস্বল ও জেলা শহরগুলোতে অনুন্নত যাতায়াত ব্যবস্থার কারণে দৈনিক পত্রিকা পৌঁছাতে বিকেল গড়িয়ে যেত । এতদসত্ত্বেও আম-জনতা হুমড়ি খেয়ে পড়তো দেশ- বিদেশের খবর নিতে । শহর-বন্দর -গ্রাম- গঞ্জের হাট-বাজারগুলোর টি – স্টলে দৈনিক পত্রিকার খবর একজন পড়ত এবং সেখানে উপস্থিত দেশ বিদেশের খবর জানতে আগ্রহী উৎসুক অসংখ্য পাঠকরা মনোযোগ সহকারে তা শ্রবণ করতেন এবং পত্রিকায় উল্লেখিত সংবাদ এর আলোকে নিজেদের মতো বিচার-বিশ্লেষণ করতেন । দৈনিক ইত্তেফাকের শ্রদ্ধেয় মরহুম জনাব তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, প্রয়াত জনাব নির্মল সেন , চারণ সাংবাদিক খ্যাত মরহুম জনাব মোনাজাতউদ্দিন , বিবিসি বাংলা বিভাগের তৎকালীন দায়িত্বরত মরহুম জনাব আতাউস সামাদ , মরহুম এম আখতার মুকুল সহ আরো অনেক প্রথিতযশা সাংবাদিকের নাম শ্রদ্ধার সাথে উচ্চারিত হতো সমগ্র বাংলাদেশে ।
সময়ের বিবর্তনে আকাশ সংস্কৃতির প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতায় বিশ্বব্যাপী আবির্ভাব ঘটে স্যাটেলাইট গণমাধ্যমের , স্বাধীন বাংলাদেশে আছড়ে পড়ে তার ঢেউও । এরই ধারাবাহিকতায় ৯০ দশকের একেবারে শেষের দিকে বিপুল বিস্ময় ও ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে আবির্ভাব ঘটে স্যাটেলাইট গণমাধ্যমের । একুশে টিভি ও এটিএন বাংলা রীতিমতো সমগ্র বাংলাদেশে ব্যাপক সাড়া ফেলে দেয় । এরই ধারাবাহিকতায় চ্যানেল আই, এনটিভি, চ্যানেল ওয়ান, মাই টিভি, সিএসবি নিউজ , ইসলামিক টিভি, দিগন্ত টিভি, এটিএন নিউজ, সময় টিভি সহ আরো অনেক স্যাটেলাইট গণমাধ্যম এর আবির্ভাব ঘটে । উক্ত স্যাটেলাইট গণমাধ্যমসমূহ ব্যাপক সাড়া ফেলে জনমানসের হৃদয়ে ।
বর্তমানে চলমান চতুর্থ শিল্প বিপ্লব এর সাথে সাথে প্রযুক্তির ব্যাপক উৎকর্ষতায় ( ফেসবুক ,টুইটার, মেসেঞ্জার , হোয়াটসঅ্যাপ) বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশে ও ব্যাপকভাবে আবির্ভাব ঘটে অনলাইন গণমাধ্যমের। ” মুহুর্তের খবর মুহূর্তের মধ্যে” জনগণের কাছে পৌঁছে দিয়ে রীতিমতো বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধন করে গণমাধ্যম জগতে এই অনলাইন গণমাধ্যম । কাজের আধিক্য ও যান্ত্রিক জীবনের ব্যাপকতা বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ জনগণের কাছে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে এই অনলাইন গণমাধ্যম এর । স্যাটেলাইট গণমাধ্যমের সাথে রীতিমতো পাল্লা দিয়ে বাংলাদেশে বেশকিছু অনলাইন গণমাধ্যম ব্যাপক জনপ্রিয়তা ও আস্থা অর্জন করে নিয়েছে জনগণের হৃদয়ে । তবে সঠিক নীতিমালা ও স্বচ্ছ জবাবদিহিতার অভাবে কতিপয় অসাধু ব্যক্তি জনপ্রিয় এই গণমাধ্যমকে ব্যবহার করে নিজেদের ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থের পাশাপাশি অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে । এছাড়া রুচি ও মানহীন সংবাদ পরিবেশন, যাচাই-বাছাই বিহীন সংবাদ প্রকাশ ও দুষ্কৃতিকারীদের শিরস্ত্রাণ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে । তবে এদের সংখ্যা মুষ্টিমেয় । এই মুষ্ঠিমেয় সংখ্যাধিক্যের কারণে জনপ্রিয় অনলাইন গণমাধ্যম প্রশ্নের সম্মুখীন হতে পারে না । ইতিমধ্যে তথ্য মন্ত্রণালয় অনলাইন গণমাধ্যমকে নীতিমালায় আনার জন্য ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে । এরই ধারাবাহিকতায় , সরকারি স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য তথ্যমন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার প্রেক্ষিতে অসংখ্য অনলাইন গণমাধ্যম রেজিস্ট্রেশন এর জন্য আবেদন করেছে এবং তা বর্তমানে যাচাই বাছাই এবং প্রক্রিয়াধীন অবস্থায় রয়েছে । এতদসত্ত্বেও ঈর্ষাপরায়ণতা অথবা ব্যক্তি বিদ্বেষের কারণে সম্প্রতি একটি স্যাটেলাইট গণমাধ্যম ঢালাওভাবে অনলাইন গণমাধ্যম এর প্রতি ব্যাপক বিষেদাগার করেছে , যা অনভিপ্রেত । কারণ অনলাইন গণমাধ্যমগুলো নীতিমালায় আসার জন্য তথ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক তারা যথাযথ কাগজপত্র জমা তথা পরীক্ষা দিয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়ে, যেভাবে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দেয় শিক্ষা বোর্ডগুলোর নিয়ন্ত্রণে । অনলাইন গণমাধ্যমগুলো পরীক্ষা দিয়েছে কিন্তু ফলাফল এখনো প্রকাশিত হয়নি ……. ফলাফল প্রকাশ না হওয়ার আগে এই ধরনের ঢালাও বিষাদাগার কাম্য নয় মোটেও । এছাড়া কতিপয় গণমাধ্যমকর্মী একে অপরকে বারিধারা, উত্তর ধারা ও মূলধারা বলে কটাক্ষ করে থাকে । যা সত্যিই দৃষ্টিকটু ও লজ্জাজনক । গণমাধ্যম কর্মীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা থাকবে সংবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে তবে অসুস্থ প্রতিযোগিতা নয় । কোলের বাচ্চা শিশু যখন মল-মূত্র ত্যাগ করে তখন সে বাচ্চার কাপড় পরিবর্তন করা হয় , শিশু বাচ্চাটিকে ফেলে দেওয়া হয় না । ঠিক তেমনি বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে অনলাইন গণমাধ্যমের ভূমিকা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না । দৃষ্টিকটু ও লোক হাসানো কাঁদা ছোড়াছুড়ির অবসান ঘটিয়ে স্যাটেলাইট ও অনলাইন গণমাধ্যম কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে দেশ ও জাতির কল্যাণে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে বলে দৃঢ় আশাবাদ সাধারণ জনগণের ।
তানভীর আহমেদ
( গণমাধ্যমকর্মী )
প্রেস বিজ্ঞপ্তি :-কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির বিজ্ঞ সদস্য ও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান আইনজীবী ঐক্য পরিষদ,কক্সবাজার জেলা শাখার আহবায়ক কমিটির সদস্য এড. আশীষ বড়ুয়ার মাতার মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান আইনজীবী ঐক্য পরিষদ, কক্সবাজার জেলা শাখা। এক শোক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান আইনজীবী ঐক্য পরিষদ, কক্সবাজার জেলা শাখার সকল বিজ্ঞ সদস্যদের পক্ষে গভীর শোক, পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা এবং তাঁহার পারলৌকিক শান্তি কামনা করেছেন।
শোক বার্তাতে জানা হয়,মহেশখালী উপজেলার কালারমারছড়া ইউনিয়নের উত্তর নলবিলা, বড়ুয়া পাড়ার বিশিষ্ট সমাজসেবক বাবু সুকলাল বড়ুয়ার সহধর্মীনি সুচন্দা বড়ুয়া (৬২) আজ ১৮/০৭/২০২১ খ্রি. সকাল ১০.০০ মি. শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্বামী, ৪ পূত্র সন্তানসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন ও গুনগ্রাহী রেখে যান। আগামী কাল মহেশখালীর কালারমারছড়া উত্তর নলবিলা বড়ুয়া পাড়াস্থ নিজ বাড়ীতে ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষে বিকাল ৪ ঘটিকায় বড়ুয়া পাড়া শ্মশানে অন্তষ্টিক্রিয়া অনুষ্টিত হবে। তাঁহার মহাপ্রয়াণে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান আইনজীবী ঐক্য পরিষদ, কক্সবাজার জেলা শাখার সকল বিজ্ঞ সদস্যদের পক্ষে গভীর শোক, পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা এবং তাঁহার পারলৌকিক শান্তি কামনা করেছেন। আহবায়ক- এডঃ অনিল কান্তি বড়ুয়া সদস্য সচিব- এডঃ বাপপী শর্মা বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান আইনজীবী ঐক্য পরিষদ, কক্সবাজার জেলা শাখা