হযরত অছিউল্লাহ শাহ’র (রহ.) ৫১তম বার্ষিক ওরশ শরীফ উপলক্ষে আজিমুশশান নূরানী বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৯ নভেম্বর শনিবার দেওয়ানহাট ওভারব্রীজের নীচে মাজার বাড়ী ময়দানে
উক্ত বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দুই দিন ব্যাপি কর্মসূচিতে ছিল আজ সকাল ১০ টা হতে ভক্তদের মাঝে তবারুক বিতরণ, দুপুর ২টা হতে এলাকাবাসীর মাঝে তবারুক বিতরণ, বিকাল ৪ টায় এলাকার দু:স্থদের মাঝে তবারুক বিতরণ।
আগামী কাল ২য় দিন রবিবার সকাল ৭ টা হতে খতমে কোরআন শরীফ, সকাল ৮ টা হতে দরুদে নারীয়া শরীফ, সকাল ৯ টা হতে খতমে তাহলিল শরীফ, সকাল ১১ টায় মাজরে মাল্যদান, বাদে জোহর মাজার শরীফে খতমে কোরান শরীফ, বাদে আছর হতে খতমে গাউছিয়া শরীফ, বাদে এশা তে মিলাদমাহফিল ও রাত ১২ টা ১৫ মিনিটে আখেরী মুনাজাত এবং মাহফিলে তবারুক বিতরণ।
হযরত অছিউল্লাহ শাহ’র (রহ.) এর উত্তরসূরী ও নাতি অছি উল্লাহ শাহ (রহ:) দু:স্থ আর্তমানবতা কল্যাণ সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও বার্ষিক ওরশ শরীফ পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শাহ মোহাম্মদ পীর আলী প্রকাশ পোয়া ফকির সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
চট্টগ্রামে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্স সভা অনুষ্ঠিত।
চট্টগ্রাম চীফ জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের উদ্যোগে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্স সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৯ নভেম্বর (শনিবার) সকাল ১০ ঘটিকায় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রাম চীফ জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কামরুন নাহার রুমীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায়
বক্তব্য রাখেন জেলা পিপি শেখ ইফতেখার সাইমুন, অতি. চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোছা: ফরিদা ইয়াসমিন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কৌশিক আহাম্মদ খোন্দকার, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেগম নাজমুন নাহার, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাইনুল ইসলাম, সিনিঃ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ বেলাল হোছাইন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মিসেস জিহান সানজিদা, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোঃ জোনাইদ, জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাহরিয়ার ইকবাল, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল্লাহ খান, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হক, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ফারজানা ইয়াছমিন, ম্যাজিস্ট্রেট আইরিন পারভিন, ম্যাজিস্ট্রেট আবু সুফিয়ান মোঃ নোমান, চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার এস এম রশিদুল হক, চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবু মোহাম্মদ হাসেম, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবুল হোসেন মোহাম্মদ জিয়া উদ্দিন, পিবিআই চট্টগ্রাম পুলিশ সুপার নাজমুল হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামান খান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার র্যাব-৭ মোঃ ইকবাল, এ.এস.পি (চট্টগ্রাম জেলা ও মেট্রো) আখতারুজ্জামান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর উপ-পরিচালক মুকুল জ্যাতি চাকমা, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সহকারী পরিচালক আব্দুল মান্নানসহ বিভিন্ন পর্যায়ে জেলার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা জেলার বিভিন্ন থানার অফিসার ইনচার্জগণ।
চট্টগ্রাম জেলার বিভিন্ন থানার ওসিরা তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
এই সময় চট্টগ্রাম চীফ জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটে কামরুন নাহার রুমী ওসিদের অনুরোধ জানিয়ে বলেন, আপনারা মাঠ পর্যায়ে কাজ করেন তাই বিভিন্ন সমস্যার মুখামখি হতে হয়। কাউকে খুশি বা অনুরোধে অপরাধীকে ছেড়ে দিবেন না নিরাপরাধ ব্যক্তিকে চার্জশিট ভুক্ত করবেন না। তদন্ত সরলরেখায় চলে না। ডানে বায়ে দেখে তদন্ত করবেন। মামলা সঠিক দ্বারা এন্ট্রি করবেন পরবর্তীতে ধারায় যেন পরিবর্তন না হয়। এখন অনেক আইন হয়েছে, কোন আইনে কোন মামলা নিবেন বা নিতে হবে জ্ঞান প্রয়োগ করবেন এবং নিজের বিবেকের কাছে স্বচ্ছ থাকবেন।
তিনি আরো বলেন, ২০২২ সাল আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময়, ২৩ সালে জাতীয় নির্বাচন, তখন দেশে কঠিন সময় আসতে পারে। অপনারা সঠিকভাবে রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করবেন।
মো. বাবু চৌধুরী
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআ’ত মতাদর্শ ভিত্তিক আন্তর্জাতিক সেবামূলক সংগঠন আঞ্জুমানে খুদ্দামুল মুসলেমিন বাংলাদেশ (একেএমবি) সালতানাত অব ওমান কেন্দ্রীয় পরিষদের আওতাধীন আল-হোবরা শাখার ব্যবস্থাপনায় ‘আল -হোবরা, শাখার অস্থায়ী কার্যালয়ে ঈদ-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ২০২২, মিলাদ মাহফিল হোবরা শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুহাম্মদ নুরুল আবছারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
হাফেজ মুহাম্মদ নুরুল আবছারের কোরাআন তেলাওয়াতও নাত-এ রাসূল (ﷺ) পরিবেশনের মাধ্যমে শুরু হওয়া মিলাদ মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একেএমবি ওমান কেন্দ্রীয় পরিষদের সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইব্রাহিম সাহেব। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, একেএমবি কেন্দ্রীয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক, মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম তাহেরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একেএমবি কেন্দ্রীয় পরিষদের সংগঠক ও সহ-সভাপতি মুহাম্মদ সেলিম আবদুল্লাহ। বিশেষ অতিথি হিসবে উপস্থিত ছিলেন একেএমবি কেন্দ্রীয় পরিষদের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম দুলাল। বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সাংবাদিক ও কলামিস্ট মুহাম্মদ বাবু চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একেএমবি ওমান কেন্দ্রীয় পরিষদের সংগঠক ও অর্থ সম্পাদক মুহাম্মদ আবু শাহাদাৎ। বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একেএমবি ওমান কেন্দ্রীয় পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক, মুহাম্মদ সিফাত আলমদার পাশা ও একেএমবি নির্বাহী সদস্য মুহাম্মদ আলমগীর প্রমূখ। বক্তারা বলেন, রাসূল (দঃ) আদর্শই মুক্তির একমাত্র পথ।রাসূল (দঃ) আদর্শীক নেতৃত্বে তাবৎ পৃথিবী হয়ে ওঠে শান্তির জনপদ। গোটা বিশ্বই পরিনিত হয় সকলের বাসযোগ্য আবাসস্থল। তাই রাসূল (দঃ) আগমনে খুশি উৎযাপন করাটা নৈতিক দায়িত্ব নয়; বরং ঈমানের দাবি ও বটে। রাসূল (দঃ) শুভাগমনের আহবান বিশ্বের নির্যাতিত মানুষেরা ফিরে পাক তাদের ন্যায্য অধিকার। বিশ্বের সকল সমাজ ও রাষ্ট্র হোক সন্ত্রাস, অশ্লীলতা, হিংসা-বিদ্বেষ, দুনীর্তি, দুঃশাসন, হানাহানি, মারামারি, উগ্রতা ও যুদ্ধমুক্ত শান্তির বিশ্ব গড়ে উঠুক। পরিশেষে, দূর দূরান্ত থেকে মিলাদুন্নবী (দঃ) মাহফিলে আগতদের ধন্যবাদ জানিয়ে মুসলিম উম্মাহ, দেশ, জাতির মঙ্গল কামনা করে মুনাজাত করেন ওমান একেএমবি কেন্দ্রীয় পরিষদের সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইব্রাহিম সাহেব। উপস্থিত সকল মেহমানদের তাবারুক বিতরণের শেষে মিলাদুন্নবী(দঃ) এর মাহফিল সফল সমাপ্তি হয় ।
আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস আজ ‘দুর্যোগে আগাম সতর্কবার্তা, সবার জন্য কার্যব্যবস্থা’ এই শ্লোগানে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবসটি উপলক্ষে সেন্টার ফর ডিসএ্যাবলস কনসার্ন- সিডিসির আয়োজনে ও সিবিএম ও সিডিডির সহযোগিতায় এ দিবস পালিত হয়।
আজ ১৩ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সিডিসির নির্বাহী পরিচালক নাসিমা বানুর সভাপতিত্বে ও প্রধান অতিথি কাউন্সিল আন্জুমান আরা (সংরক্ষিত -৫) ১৪,১৫,১৬ নং ওয়ার্ড। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ১৫ নং বাগমনিরাম ওয়ার্ড কার্যালয়ে বেলা ১১টায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস অনুষ্ঠিত হয়।
র্যালি উদ্ভোধনের মাধ্যমে দিবসের অনুষ্ঠানের সূচী শুরু করা হয়।
র্যালিটি ১৫ নং বাগমনিরাম ওয়ার্ড কার্যালয় হতে কাজির দেউরি ঘুরে আবার ওয়ার্ড কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।র্যালিতে অংশ গ্রহন করেন প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা,ফায়ার সার্ভিস,বিএনসিসি,সাংবাদিক, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান স্কুল,কলেজ,এলাকার ভলন্টিয়ার ,সুশীল সমাজের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
১৯৮৯ সাল থেকে প্রতিবছর ১৩ অক্টোবর সারা বিশ্বে ‘আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস’ উদযাপন হয়ে আসছে। দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাসে জনগণ ও সংশ্লিষ্টদের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্যই এ উদ্যোগ। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত হয়ে আসছে। আগাম সতর্কবার্তার ওপর ভিত্তি করে দুর্যোগ আঘাত হানার পূর্বেই কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা গেলে দুর্যোগের সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব বলে মনে করেন অনুষ্ঠানের অতিথি বৃন্দরা।
বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি চট্টগ্রাম মহানগরের আহবায়ক কমিটি গঠিত।
বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ
ইবরাহিম, বীর প্রতীক বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি চট্টগ্রাম মহানগরের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি বিলুপ্ত করে ‘সাজিদ ইসলাম ইকবালকে’ আহবায়ক ‘এডভোকেট
মামুন জোয়ারদারকে সদস্য সচিব করে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি চট্টগ্রাম মহানগরের আহবায়ক কমিটির অনুমোদন করেন।
উক্ত কমিটিকে আগামী তিন মাসের মধ্যে সম্মেলন করে, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি
চট্টগ্রাম মহানগরের পুর্নাঙ্গ কমিটি গঠন করার নির্দেশ প্রধান করেন চেয়ারম্যান।
বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির গঠনতন্ত্রের ধারা ২০ ঘ (৭) এর আওতায়, বাংলাদেশ
কল্যাণ পার্টি চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি বাতিল ঘোষণা করা হয়। বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য চট্টগ্রাম মহানগর
নিবাসী বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. ইলিয়াস পূর্ণাঙ্গ আহবায়ক কমিটি গঠনকালে ও
পরবর্তীতে উহার কার্যনির্বাহকালে প্রধান উপদেষ্টা ও পরামর্শক এর দায়িত্ব
পালন করবেন।
বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
গত সোমবার (১৮ জুলাই) বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল
(অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বীর প্রতীক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে
বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে।
১৫|০৭|২০২২ ইং রোজ শুক্রবার বিকাল ৩ ঘটিকায় হাজী আজগর আলী উচ্চ বিদ্যালয় হলরুমে শাকপুরা ৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের উদ্যাগে সভাপতি আলহাজ্ব মনজুর হোসেনের সভাপতিত্বে সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আবু মনসুরের পরিচালনায় এক শোক সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন শাকপুরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব জাকের হোসেন, বোয়ালখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোঃ আব্দুর রউফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব এডভোকেট নুর হোসেন,মাসিক আন্দরকিল্লা পত্রিকার সম্পাদক মোঃ নুরুল আবসার,সজল চৌধুরী, নুর মোহাম্মদ, মোঃ আবু শামা, আলহাজ্ব নুরুল হাসেম, অনুপম বড়ুয়া সেতু, তরুণ আওয়ামী লীগ নেতা মনসুর আলম বাবলা, পংকজ শীল,শাকপুরা ২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ নেসারুল হক, সাবেক ছাত্রনেতা মীর মুজিবুল হায়দার, মোঃ ইউসুফ, শাকপুরা ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি মোঃ নাসির উদ্দীন, সহ -সভাপতি মোঃ দেলোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মাহবুল আলম, বোয়ালখালী উপজেলা আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি মোঃ আতিকুর রহমান, চরখিজিরপুর ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি এম এ মনসুর, দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক আবু বক্কর জীবন,চরখিজিরপুর ইউনিয়ন আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন, ছাত্র নেতা মোঃ অভি প্রমুখ।
শোক সভা আয়োজনকারী শাকপুরা ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ ও উপস্থিত নেতৃবৃন্দের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বক্তব্য রাখেন মরহুম আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম মাস্টারের জৈষ্ট্য পুত্র মোঃ রাশেদুল ইসলাম।
সভায় বক্তারা মরহুম আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম মাস্টারের শিক্ষকতা জীবন ও সামাজিক এবং রাজনৈতিক জীবনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতি অবিচল থেকে আওয়ামী লীগকে শক্তিশালী সংগঠন করার পেছনে যে ভূমিকা রেখেছেন বক্তারা তাদের বক্তব্যে কৃতজ্ঞ চিত্তে তার অবদান স্মরণ করেন এবং মোনাজাতের মাধ্যমে তার রুহের মাগফেরাত কামনা করা হয়।
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ সেবামূলক সংগঠন আঞ্জুমানে খুদ্দামুল মুসলেমিন বাংলাদেশ (একেএমবি) প্রবাসে সালতানাত অব ওমান কেন্দ্রীয় পরিষদের প্রতিনিধি সম্মেলন২০২২ মাসকাট হামিরিয়াস্থ সংস্থার অস্থায়ী কার্যালয়ে ২৪/০৬/২০২২ জুমাবার সকাল ১০:৩০ ঘটিকায় শুরু হয়ে বিকাল ০৩:৩০ ঘটিকায় মুনাজাতের মাধ্যমে সফল ভাবে সুসম্পন্ন হয় । হাফেজ মুহাম্মদ আজাদ এর কোরআন তেলাওয়াত ও নাত-এ রাসূল(ﷺ) পাঠের মাধমে শুরু হওয়া প্রতিনিধি সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন সর্বজন শ্রদ্ধেয় জনাব মাওলানা আব্দুল হক শামশু সাহেব। অত:পর ধারাবাহিক ভাবে ওমান কেন্দ্রীয় পরিষদের আওতাধীন শাখা সমূহ হতে আগত ডেলিকেট ও প্রতিনিধি বৃন্দ বক্তব্য পেশ করেন । এতে বক্তব্য রাখেন মুহাম্মদ ছাদেকুন নূর, মুহাম্মদ আশরাফ আলী তালুকদার, মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম দুলাল, মুহাম্মদ সিফাত আলমদার পাশা, হাফেজ মুহাম্মদ মোরশেদ আলম, মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম তাহেরী ও মাওলানা আব্দুল হক শামশু সহ আরো অনেকে। বক্তাগন সীতাকুন্ড অগ্নিকান্ডে নিরবিচ্ছিন্ন সেবা, সিলেট বিভাগের বন্যা দুর্গত এলাকায় ত্রান বিতরন কার্যক্রম, চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে উদ্ধার তৎপরতায় অংশ গ্রহণসহ করোনা কালে একেএমবি’র সাহসী সেবা সমূহের কথাসহ বিভিন্ন কার্যক্রম উপস্থিতির সম্মুক্ষে তুলে ধরেন। এই সময় উপস্থিত সকলে আগামীতেও একেএমবি`র সকল সেবামূলক কার্যক্রমে সহযোগীতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি ব্যাক্ত করেন । নেতৃবৃন্দ নবীজি(ﷺ)র শানে ভারতের বিজেপি নেতা নূপুর শর্মা ও জিন্দালের অবমাননাকর বক্তব্যের বিরুদ্ধে নিন্দা জানান এবং অবিলম্বে তাদের বিচার পূর্বক ফাঁসির দাবি জানান। পরবর্তীতে একেএমবির`র গৃহীত সকল কর্মসূচীকে সহযোগীতার লক্ষ্যে সাতজন বিশিষ্ট নির্বাচনী কাউন্সিলে সর্ব সম্মতিক্রমে মাওলানা মুহাম্মদ ইব্রাহিম সাহেব`কে- সভাপতি, মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম তাহেরী ‘কে-সাধারণ সম্পাদক, মুহাম্মদ সিফাত আলমদার পাশা`কে-সাংগঠনিক সম্পাদক এবং মুহাম্মদ শাহাদাত হোসাইন`কে অর্থ সম্পাদক করে ৫১জন বিশিষ্ট ২০২২-২০২৩ সেসনের জন্য শক্তিশালী কার্যকরী পরিষদ গঠিত হয় । সর্বশেষ মুসলিম উম্মাহ, দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাত পরিচালনা করেন হাফেজ মুহাম্মদ মোরশেদ আলম। সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম তাহেরী ও সচিব মাওলানা মুহাম্মদ ইবরাহীম সাহেবের সার্বিক তত্তাবধানে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন মুহাম্মদ মেরাজুল আলম মামুন। সর্বশেষ, আল্লাহ তার হাবীব(ﷺ) এর উসিলায় এই পরিষদের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ ভাবে মুসলিম উম্মাহ`র খেদমত আনজাম দেওয়ার তৌফিক দেন সেজন্য সকলের কাছে দোয়া চান ।
আওলাদে রাসূল গাউসুল আজম হযরত শাহসূফি মাওলানা সৈয়দ আহমদ উল্লাহ শাহ (কঃ) এর মহান ২৭শে জিলক্বদ পবিত্র চন্দ্র বার্ষিকী ওরশ শরীফ উদযাপন উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
গত ২৭ জুন, সোমবার ২০২২ বাদে মাগরিব হতে রাউজান উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের চাঁনপাড়ায় মাওলানা মোহাম্মদ আমির হোসোন মাইজভান্ডারী এর বাসভবনে সংগঠক নুর মোহাম্মদ এ সভা সঞ্চালনা করেন।
এতে মিলাদ মাহফিল তাওয়াল্লেদে গাউছিয়া শরীফ ,নাতে মোস্তফা ( সা:), মাইজভাণ্ডারী কলাম, হযরত কেবলা আলমের জীবনী নিয়ে আলোচনা ও ফাতেহা শরীফ পাঠ করা হয়। এতে অতিথী ছিলেন হয়রত মাওলানা আবদুল করিম শাহ মাইজভান্ডারী ( রহ:) এর আওলাদ মাওলানা মোহাম্মদ শফি মাইজভান্ডারী, বেয়ালখালী প্রেসক্লাবের নির্বাহী সদস্য সাংবাদিক, সংগঠক আল সিরাজ ভান্ডারী, শায়ের মোহাম্মদ বুরহান উদ্দিন মাইজভান্ডারী।
অন্যান্যাদের মাঝে আরো উপস্হিত ছিলেন মোহাম্মদ আবু বকর, সমাজসেবক মোহাম্মদ জহির আহমদ, সংগঠক মেহাম্মদ মাহবুবুল আলম, মোহাম্মদ ওসমান, মোহাম্মদ এরশাদ , মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন, মোহাম্মদ বেলাল হোসেন, মোহাম্মদ রায়হান, মোহাম্মদ আবুল কালাম, মোহাম্মদ মোরশেদ, সাইফুল ইসলাম, বদিউল আলম, সাব্বির হোসেন প্রমুখ।
অনুস্টানে বক্তারা আহলে বায়াত ও অলি- বুজুর্গদের প্রতি সদা তাজিম, ভক্তি ও মহব্বত করলে এবাদত, খেদমতের পূর্ণতা লাভ করা যায়। ঈমান, আমল ঠিক রাখার জন্য দরবারের গোলামী হল উত্তম স্হান।
রীয়া বাংলা ডেস্ক: চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ আদালতের আইন অবজ্ঞা করছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেছেন চট্টগ্রাম বন্দর মেরিন কন্ট্রাক্টর পাহারাদার কল্যাণ সমিতি।
আজ ২৬ জুন (রবিবার) সকাল ১১ টায় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে চট্টগ্রাম বন্দর মেরিন কন্ট্রাক্টর পাহারাদার কল্যাণ সমিতির সভাপতি মনোয়ার আলী রানা লিখিত বক্তব্যে এ অভিযোগ করেন।
তিনি সংবাদ সম্মেলনে আরো জানান, উচ্চ আদালতে মামলা থাকা সত্ত্বেও চট্টগ্রাম বন্দরের কিছু অসাধু কর্মকর্তা অর্থের বিনিময়ে অবৈধ ভাবে সর্বোচ্চ আদালতের রায়কে তোয়াক্কা না করে ওয়াচম্যান নিয়োগের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরকে শ্রম অসন্তোষের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। তাই চট্টগ্রাম বন্দর মেরিনকন্ট্রাক্টর পাহারাদার কল্যাণ সমিতি এ অবৈধ নিয়োগের বিরুদ্ধে দুর্বার গণ আন্দোলনের হুশিয়ারী দেন। তারা সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জনসচেতনতা ও বন্দর সংশ্লিষ্ট দপ্তর সমূহের মাধ্যমে স্মারকলিপি থেকে শুরু করে সার্বিক গণ আন্দোলনের দিকে এগিয়ে যাবে।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি মনোয়ার আলী রানা, সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন, সহ-সভাপতি নিজাম উদ্দিন, সহ-সভাপতি মো. সেলিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শাহ জামাল, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. গিয়াস উদ্দিন, দপ্তর সম্পাদক খায়রুজ্জামান বাবু, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. আলী হোসেন মোল্লা, ক্রীড়া সম্পাদক আলী আকবর, নির্বাহী সদস্য মুজিবুল হক ও রতন কুমার সিংহ প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে তিনি আরো জানান, এ চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক উচ্চ আদালতের রায়কে বারবার কার্যকর না করে চট্টগ্রাম বন্দরে দেশী-বিদেশী জাহাজের ওয়াচম্যান/পাহারাদার অবৈধভাবে নিয়োগ দানের মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দরের কিছু কতিপয় উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বে-আইনিভাবে অর্থ বাণিজ্য করতে গিয়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায়কে অবমাননা করছে। বন্দরের ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা ও সর্বোচ্চ আদালতের আইনকে পদদলিত করার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে জরুরীভাবে আয়োজিত আজকের এই সংবাদ সম্মেলন।
লিখিত বক্তব্যে তিনি আরো জানান, এ একটি বিশেষ পরিস্থিতিতে চট্টগ্রাম বন্দরে আগত দেশী-বিদেশী জাহাজে ওয়াচম্যান নিয়োগকে কেন্দ্র করে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে আমরা এই জরুরী সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করি স্বল্পতম সময়ে আপনাদের কষ্ট দেওয়ার জন্য প্রথমে দুঃখ প্রকাশ করছি। সাথে সাথে সারাদেশের মানুষ মনে করে সমাজের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে গরীব নিরীহ অসহায় মানুষ যখন অধিকার বঞ্চিত হয় তখন গণমাধ্যমের কাছে যাওয়াই তাদের শেষ ভরসা। আমরাও এমন পরিস্থিতিতে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।
লিখিত বক্তব্যে তিনি আরো জানান, আপনাদের মাধ্যমে সদয় অবগতি এবং দেশবাসী ও সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য জানাচ্ছি যে, চট্টগ্রাম বন্দর জন্মলগ্ন থেকে প্রাইভেট ঠিকাদারের মাধ্যমে ওয়াচম্যান পাহারাদার, ডক শ্রমিক, মার্চেন্ট শ্রমিক, লাইশিং আনলাইশিং শ্রমিক, ক্রেন অপারেটর, স্টাফসুপার ভাইজার, ফোরম্যান, মার্কম্যান, জেনারেল ভেন্ডর শ্রমিক, এষ্ট্রা হাউস গ্যাং নিয়োগ দান করিয়া আসতেছে। যাহা বর্তমানেও চলমান আছে। কিন্তুু বর্তমানে বন্দর কর্তৃপক্ষের কিছু অসাধু কর্মকর্তা দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায় অমান্য করে শুধুমাত্র নিজেদের হীনস্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে আমাদের বৈধ সংগঠনের সদস্য ওয়াচম্যান/পাহারাদার নিয়োগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতেছে। আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম বন্দরে ওয়াচম্যান নিয়োগকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রাম বন্দর মেরিন কন্ট্রাক্টর পাহারাদার কল্যাণ সমিতি রেজি: নম্বর: চট্ট-২৬৩৭, পিসি রোড, নিমতলা, বন্দর, চট্টগ্রাম; এর সাথে ২০০৮ সাল থেকে মহামান্য হাইকোর্টে রিট পিটিশন মামলা দাখিল করে অত্র কল্যাণ সমিতি সাং- তারিখ০৭/১১/২০০৮ যার নম্বর ৮৫৩১/২০০৮, এর পর থেকে শুরু হয়ে যায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ওয়াচম্যানদের উপর অত্যাচার, নির্যাতন, মাননীয় হাইকোর্ট অত্র কল্যাণ সমিতির পক্ষে ঐতিহাসিক রায় প্রদান করেন। ২৪/১১/২০০৯ইং তারিখ সে সময় তৎকালীন মেয়র আলহাজ্ব এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরী হাইকোর্টের রায় কার্যকর করার জন্য একটি ডি.ইউ লেটার প্রদানকরেন মাননীয় চেয়ারম্যান মহোদয়কে। মাননীয় চেয়ারম্যান মহোদয় বলেন, আমরা এ বিষয়ে সুপ্রিমকোর্টে আপীল করেছি।যার স্মারক মামলা নম্বর: ২২৬/২০১০, আপীল চলাকালীন অবস্থায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ অবৈধ অর্থ লেনদেন করে ও উচ্চ আদালতের আদেশ অমান্য করে কিছু লোক নিয়োগ করে। যার প্রতিবেদন তখনকার পত্র-পত্রিকায় লিখা আছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের করা উচ্চ আদালতের মাননীয় সুপ্রিমকোর্টের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানী হয়ে আপীল খারিজ করে।মাননীয় হাইকোর্টের রায় কল্যাণ সমিতির পক্ষে বহাল রাখেন। যার তারিখ: ১৬/০২/২০১২ইং অত্র রায়ের পরে শুরু হয় বন্দর কর্তৃপক্ষের রায় কার্য্যকর না করার তালবাহানা। আবারো তৎকালীন মহানগর আওয়ামিলীগের সভাপতি ও সাবেক মেয়র আলহাজ্ব এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরীমাননীয় বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে চিঠি দেয়। চেয়ারম্যান পাল্টা চিঠি দিয়ে জানান, মহামান্য সুপ্রিমকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ করা হয়েছে।যার মামলানম্বর: ৫৬/২০১২ তারিখ: ২৬/০৫/২০১৬ইং। তাও রায় কার্য্যকরের সময়সীমা পার হওয়ার পরকর্তৃপক্ষ রায় কার্য্যকর না করায় আমরাচট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানসহ ৬ (ছয়) জনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলা দায়ের করি।যার রিটপিটিশন নম্বর: ৩০৯/২০১২তারিখ: ১৬/১০/২০১২ইং দাখিল করিলে মাননীয় হাইকোর্টের বেঞ্চে ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে রুল নিশি জারি করেন। যা এখনও চলমান আছে। সেসময় গরীব-মেহনতি মানুষের পরম বন্ধু আলহাজ্ব এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর নেতৃত্বে মানব বন্ধন ও প্রতিবাদ সভা-সেমিনার ও অনশন ধর্মঘট পালন করিলে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ আমাদের সাথে বৈঠক করে তৎকালীন চেয়ারম্যান মহোদয়ের সাথে সফল আলোচনার পর একটি তিনশত টাকার স্ট্যাম্প-এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়, তারিখ: ১৯/১০/২০১৪ইং। অদ্যাবধি পর্যন্ত চুক্তি মোতাবেক চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ কোন কাজ বাস্তবায়ন করেনি। এর পর আমাদের শ্রদ্ধেয় নেতা আলহাজ্ব এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরী ইন্তেকাল করেন। এর পর ফাইলটি একেবারেই বন্ধ রাখেন বন্দর কর্তৃপক্ষ। এর আগে রিভিউ মামলায় পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানী শেষে মহামান্য আদালত বন্দরের করা রিভিউ আবেদন খারিজ করে দিয়ে উচ্চ আদালতে রায় বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন। এর মধ্যে আদালত অবমাননা মামলার দোহাই দিয়ে উচ্চ আদালতের রায়কে না মেনে বন্দর কর্তৃপক্ষ সর্বোচ্চ আদালতের রায়কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েআবারো অবৈধ লেনদেনের মাধ্যমে বহিরাগত অদক্ষ ওয়াচম্যান/ পাহারাদার নিয়োগ দেওয়ার নামে অর্থ বাণিজ্য করছে এবং নিজেদের স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে দেশে সর্বোচ্চ আদালতের রায়কে বারবার অবমাননা করে তাদের হীন-স্বার্থ হাসিল করার উদ্দেশ্যে অবৈধভাবে অদক্ষ ওয়াচম্যান/ পাহারাদার নিয়োগ করে দেশে-বিদেশে চট্টগ্রাম বন্দরের সম্মান ক্ষুন্ন করিতেছে। ফলশ্রুতিতে দক্ষ ওয়াচম্যান/ পাহারাদারগণ বহুদিন যাবৎ অনাহারে-অর্ধাহারে মানবেতর জীবন-যাপন করিতেছে। এই ব্যাপারে আমরা বঙ্গবন্ধু কন্যা গণতন্ত্রের মানষকণ্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি এবং হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
স্বাধীনতা পুরস্কার ও একুশে পদকপ্রাপ্ত গুণীজন
নাগরিক সংবর্ধনা কমিটি চট্টগ্রামের সভা অনুষ্ঠিত
স্বাধীনতা পুরস্কার ও একুশে পদকপ্রাপ্ত গুণীজন নাগরিক সংবর্ধনা কমিটি চট্টগ্রামের ৫ম সভা ও মতবিনিময় গতকাল ১১ মে সন্ধ্যা ৭টায় নগরের ওয়াসার মোড়স্থ একটি রেস্টুরেন্টে সংগঠনের আহ্বায়ক, বিশিষ্ট সমাজসেবী লায়ন প্রকৌশলী জাবেদ আবছার চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সমন্বয়কারী স ম জিয়াউর রহমানের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. শেখ এ রাজ্জাক রাজু, যুগ্ম আহ্বায়ক হাসিনা জাফর, এম এ সবুর, মো. কামাল উদ্দিন, ভাস্কর ডি কে দাশ মামুন, সদস্য অধ্যাপক মাসুদ রানা, অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, ড. শফিউল আজম, ডা. হুমাইরা কানিজ, প্রকৌশলী অনুরূপ চৌধুরী, মো. হাসান মুরাদ, এম এ হাশেম, জসিম উদ্দিন চৌধুরী, শিউলি আকতার।
সভায় বক্তারা বলেন, চট্টগ্রাম একটি গুণীজনের তীর্থভূমি। চট্টগ্রামে দেশখ্যাত নয় বিশ্বখ্যাত ব্যক্তিত্বরাও জন্মগ্রহণ করেছে। আগামী প্রজন্মের কাছে এদের তুলে ধরলে জাতি ও প্রজন্মরা আলোর পথ দেখবে।
পরবর্তী সভা আগামী ১৪ মে বিকাল ৫টায় চন্দনপুরাস্থ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে।