নভেল করোনা সম্পর্কে বাঁশখালীতে জনসচেতনতা ও জীবানুনাশক ওষুধ ছিটানো কার্যক্রম পরিচালানা করেছেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগ।
আজ (২৫ মার্চ) বুধবার দক্ষিণজেলা ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ বাঁশখালীর প্রত্যন্ত পাহাড়ী এলাকায় বাড়ি বাড়ি গিয়ে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সাধারণত মানুষকে সচেতন এবং বিভিন্ন স্থানে জীবানুনাশক ওষুধ স্প্রে করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের মানব সম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক উপ সম্পাদক মোঃ হাসানুর রহমান জিয়াদ, সাহিত্য বিষয়ক উপ সম্পাদক রাফসান তালুকদার। অন্যান্য নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্হিত ছিলেন বাঁশখালী উপজেলা এবং কালিপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা সাকিব, মিশকাত,আবু হানিফ, রাকিবুল ইসলাম, জুয়েল, মোঃ শাহেদ, ইমন প্রমুখ।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জম্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে সাংবাদিকদের জাতীয় শীর্ষ সংগঠন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে), চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব ও চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন যৌথভাবে জাতির পিতার ম্যুরালে শ্রদ্ধার্ঘ্য প্রদান করেন।
আজ (১৭মার্চ) মঙ্গলবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জম্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশের সাংবাদিকদের জাতীয় শীর্ষ সংগঠন বিএফইউজে, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব ও চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন যৌথভাবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণে অধিকতর কাজ করে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব চত্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ কালে বিএফইউজে সহ-সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরীর, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব সভাপতি আলী আব্বাস, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের(সিইউজে) সভাপতি মোহাম্মদ আলী উপস্থিত ছিলেন।
জম্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে আযোজিত এ অনুষ্ঠিত আরো উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের(সিইউজে) সাধারণ সম্পাদক ম শামসুল ইসলাম, বিএফইউজে যুগ্ম মহাসচিব মহসীন কাজী, বিএফইউজে নির্বাহী সদস্য আজহার মাহমুদ, বিএফইউজের সাবেক সহ-সভাপতি যথাক্রমে মোস্তাক আহমেদ ও শহিদুল আলম, সিইউজে’র সাবেক সভাপতি নাজিম উদ্দিন শ্যামল, বিএফইউজের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আসিফ সিরাজ, বিএফইউজের সাবেক নির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ ফারুক , সিইউজের সাবেক সহ-সভাপতি সুলতান আহমদ আশরাফী ও স. ম ইব্রাহিম, সিইউজে’র সিনিয়র সহ-সভাপতি রতন কান্তি দেবাশীষ, সহ-সভাপতি অনিন্দ্য টিটু, যুগ্ম সম্পাদক সবুর শুভ ও অর্থ সম্পাদক কাশেম শাহ, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক নজরুল ইসলাম ও অর্থ সম্পাদক দেব দুলাল ভৌমিক, চট্টগ্রাম টিভি জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি নাসির উদ্দীন তোতা, চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক আলিউর রহমান, চট্টগ্রাম ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাশেদ মাহমুদ, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের আপ্যায়ন সম্পাদক আইয়ুব আলী, ক্রীড়া সম্পাদক আশীষ বডুয়া দেবু, সিইউজে’র প্রচার সম্পাদক ইফতেখার ফয়সাল ইফতি, চট্টগ্রাম টিভি জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক লতিফা আনসারী রুনা, চিটাগাং টিভি ক্যামেরা জার্নালিস্ট এসোসিযয়েশনের সাবেক সভাপতি শফিক আহমেদ সাজিব, সভাপতি এনামুল হক ও সাধারণ সম্পাদক দীপংকর দাশ বাবু, সিইউজে’র সাবেক অর্থ সম্পাদক নুরুদ্দিন আহমেদ, সিনিয়র সাংবাদিক তপন দাশ, একেএম কামরুল ইসলাম চৌধুরী, তমাল চৌধুরী, প্রভাত বড়ুয়া, শতদল বড়ুয়া, বিপুল বড়ুয়া, হাসান শাহরিয়ার, কুতুব উদ্দিন চৌধুরী , মিহির চক্রবর্তী, গোলাম ছওয়ার, অমিত দাশ , অনুপম বড়ুয়া, কমল দাশ, টিভি ক্যামেরা জার্নালিস্টস এসোসিয়েশন (টিসিজেএ) চট্টগ্রাম’র সহ-সভাপতি আলী আকবর, যুগ্ম সম্পাদক এমরাউল কায়েস মিঠু, সাংগঠনিক সম্পাদক সঞ্জয় মল্লিক, অর্থ সম্পাদক মো: আলমগীর, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আশরাফুল আলম মামুন, দপ্তর সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, নির্বাহী সদস্য সাইমুল আল মুরাদ, নুর হাসিব ইফরাজ, এবং টিসিজেএ সদস্য সুমন গোস্বামী, আবু জাহেদ, রবিউল হোসেন টিপু, রোকন উদ্দিন, রনি গোমেজ, আসাদুজ্জামান লিমন, মোহাম্মদ ইমু প্রমুখ। সভায় বিএফইউজের সহ-সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়ন তথা তৃণমূল মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে গনমাধ্যমের দায়িত্ববোধের কথা উল্লেখ করে বলেন, দেশপ্রেম’ই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের মূল। বঙ্গবন্ধু জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছেন বাংলার মানুষের জন্য তাঁর প্রতিজ্ঞায় ঘাটতি ছিলনা। তাঁর ত্যাগ ব্যর্থ হয়নি। বিভক্তির বাইরে গিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করে বাংলাদেশকে আরো সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ায় মুজিব জন্মশতবর্ষে সবার লক্ষ্য হওয়া উচিত বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযুদ্ধ লীগ চট্টগ্রাম মহানগর এর কমিটির উদ্যেগে মুজিব বর্ষ ও মহান আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের লক্ষ্যে এক প্রস্তুতিমূলক মতবিনি সভা নগরীর ২নং গেটস্থ কেফা আল রেস্টুরেন্ট এর হল রুমে অনুষ্ঠিত হয়।
আজ শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪ ঘটিকায় নগরীর ২নং গেটস্থ কেফা আল রেস্টুরেন্ট এর হল রুমে সংগটনের সাধারন সম্পাদক মোঃ সেলিম হোসেন চৌধুরীর উপস্থিতিতে উক্ত প্রস্তুতিমূলক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবু মনসুর, সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব নুরুল হাসেম, ওমর ফারুক, দপ্তর সম্পাদক রুদ্র সরকার জয়, কামাল উদ্দীন সেলিম, সৈয়দ ওমর ফারুক, ওমর হায়দার, মুবিন, হুসাইন আল মুন্না, কাজল, মালেক, ফরহাদ আলম, ফারুক সিকদার, বিজয়, রিমুন প্রমুখ।
সভায় মুজিব বর্ষ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের লক্ষ্য ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহন করা হয়। মুজিব আদর্শ লালন কারী ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী অসাম্প্রদায়িক চিন্তা চেতনার কর্মী ভাইদের নিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযুদ্ধ লীগ চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি পুর্নগঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (কঃ) ট্রাস্ট পরিচালিত দারিদ্র্য বিমোচন প্রকল্পের ব্যবস্থাপনায় ১৮তম দারিদ্র্য বিমোচন কার্যক্রমের অংশ হিসাবে চট্টগ্রামের পটিয়া ও বোয়ালখালী উপজেলায় কর্মক্ষম উদ্যোগী ব্যক্তির আর্থিক অবস্থা উত্তরণে একজনকে সিএনজিচালিত ট্যাক্সি, চারজনকে রিকশা, তিনজনকে সেলাই মেশিন ও চারজনকে হাঁস-মুরগির খামারের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়। সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য দেশব্যাপী এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে দীর্ঘদিন ধরে।
শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বোয়ালখালী সিরাজুল ইসলাম ডিগ্রি কলেজ প্রাঙ্গণে স্বনির্ভরতা অর্জনে সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানে দারিদ্র্য বিমোচন প্রকল্প পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি লায়ন দিদারুল আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম-৮ আসনের সংসদ সদস্য মোছলেম উদ্দিন আহমদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, দেশের দুস্থ, এতিম, বয়স্ক, বিধবা, বিপন্ন শিশু, প্রতিবন্ধী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সামাজিক নিরাপত্তামূলক বহুমুখী কর্মসূচি বায়স্তবায়ন করে চলছে ‘শাহানশাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (কঃ) ট্রাস্ট’। অসহায় কর্মোদ্যমী ব্যক্তির কর্মসংস্থান সৃষ্টি, শিক্ষা-চিকিৎসা-বিবাহ ও গৃহ নির্মাণ খাতে আপৎকালীন সহায়তা প্রদান, দারিদ্র্য বিমোচন ও মানব সম্পদ উন্নয়নে কার্যকর পরিকল্পনা গ্রহণ করে মানবতার বাতিঘরে পরিণত হয়েছে এ ট্রাস্ট। ঝরেপড়া শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ানো, গৃহনির্মাণে সহায়তা, দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের শিক্ষাসামগ্রী প্রদান, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের স্বাবলম্বী করা ইত্যাদি সমাজসেবামূলক কাজ অন্যদের জন্য প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
দারিদ্র্য বিমোচন প্রকল্প পরিচালনা পর্ষদের সাধারণ সম্পাদক আবদুল হালিম আল মাসুদের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন পর্ষদের সহ-সভাপতি সিরাজুল মোস্তফা। এতে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বোয়ালখালী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল আলম, ভাইস চেয়ারম্যান এস.এম সেলিম উদ্দিন, বোয়ালখালী সিরাজুল ইসলাম ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ সমীর কান্তি দাশ, বোয়ালখালী থানার ওসি তদন্ত হেলাল উদ্দিন ফারুকী, মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী, মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ, মোহাম্মদ নাছের, আহসান উল্লাহ চৌধুরী বিভন, মোহাম্মদ হারুনুর রশিদ, মুফতি মাওলানা শাখাওয়াত হোসেন গরীবি, পটিয়া ও বোয়ালখালী উপজেলা মাইজভাণ্ডারী গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেেশের শাখা সমন্বয়কারীবৃন্দ।
২৪ জানুয়ারি জাতির জীবনে এক কলংকজনক অধ্যায়। ১৯৮৮’র ২৪ জানুয়ারি তৎকালীন এরশাদ স্বৈরশাসকের নির্দেশে মীর্জা রকিবুল হুদার নেতৃত্বে জননেত্রী শেখ হাসিনার লালদিঘির মাঠে অনুষ্ঠিত জনসভায় শেখ হাসিনাকে প্রাণনাশের লক্ষ্যে ২৪জন মানুষকে হত্যা করে বাঙালি জাতির জীবনে এক কলংকজনক অধ্যায়ের সূচনা করেছে। তখন থেকেই এই দিনটি চট্টগ্রাম গণহত্যা দিবস হিসেবে স্বীকৃত। জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ চট্টগ্রাম’র উদ্যোগে চট্টগ্রাম গণহত্যা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সভা কোর্ট বিল্ডিং চত্বরে নির্মিত স্মৃতিসৌধ স্মৃতি ২৪ প্রাঙ্গনে মহানগর এর সভাপতি মো: হাবিব উল্লাহ’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম জেলা সভাপতি এড. শামসুদ্দিন আহমদ ছিদ্দিকী টিপু, মহানগর সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাহফুজ হান্নান, জেলা সাধারণ সম্পাদক এড. প্রদীপ কুমার চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সদস্য লে.(অব.) ইলিয়াস কমরু, সহ-সভাপতি সাবেক ছাত্রনেতা এম. নুরুল হুদা চৌধুরী, সালমা বেগম, মো: জাহিদ, মো: সোহেল ইসলাম, আলহাজ্ব জালাল ইব্রাহিম, মো: আবু মনসুর, আলহাজ্ব নুরুল হাসেম, মো: মাঈনুদ্দিন, মো: মামুন প্রমুখ। বক্তারা সদ্য ঘোষিত চট্টগ্রাম গণহত্যা দিবসের রায় অবিলম্বে কার্যকর করার জন্য সরকারে নিকট দাবি জানান। সভায় শেষে শহীদদের স্মরণে কোর্ট বিল্ডিং চত্বরে স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
গণ-অধিকার ফোরামের লিফলেট বিতরণ কালে সাবেক চাকসু জিএস গোলাম জিলানী চৌধুরী বলেন,৭০ লক্ষ নগরবাসীকে আন্দোলনের মুখে ঠেলে দিবেন না।
নগরীর জামালখানস্থ কমিউনিটি সেন্টারে পানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাবনা প্রত্যাহারের দাবীতে গত ২৪ নভেম্বর ২০১৯ সকাল ১১ টায় গণঅধিকার ফোরামের উদ্যোগে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে গ্রাহক সভা নাগরিক ঐক্য চট্টগ্রাম জেলা শাখার আহবায়ক মুক্তিযোদ্ধা সোহরাব হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। গণঅধিকার ফোরামের সহকারী মহাসচিব নুরুন্নবীর পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যে রাখতে গিয়ে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) চট্টগ্রাম মহানগর শাখার সভাপতি ও চাকসুর সাবেক জিএস গোলাম জিলানী চৌধুরী বলেন, ৭০ লক্ষ নগরবাসীকে আন্দোলনের মুখে ঠেলে দিবেন না। পৃথিবীর কোন দেশে কিছু দিন পরপর পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, সিটি কর্পোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স সহ সেবা সংস্থার ফি বৃদ্ধি করার কোন নজির নাই। এমনিতে দেশের জনগণ পেয়াজ, চাউল, তৈল সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিতে দিশেহারা। তার উপর পানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির বাড়তি বোঝা জনগণ কোন অবস্থায় মেনে নেবে না। এই ন্যায্যদাবী যদি মানা না হয় তাহলে চট্টগ্রামবাসী এর প্রতিবাদে কঠোর কর্মসূচী দিবে। প্রধান বক্তা গণ-অধিকার ফোরামের মহাসচিব এম.এ হাশেম রাজু বলেন, চট্টগ্রাম শহরের অধিকাংশ এলাকা চলাচলের অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে। সেবা সংস্থাসমূহের সমন্বয়হীনতার অভাবে রাস্তা-ঘাট কাটাকাটির ফলে গোটা শহর ধূলাবালির শহরে পরিণত হয়েছে। শুষ্ক মৌসুমের শুরুতেই যে হারে ধুলাবালি উড়তেছে এর ফলে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী সহ সাধারণ জনগণ চরম স্বাস্থ্যঝুকির মধ্যে রয়েছে। এর বিহীত ব্যবস্থা না করে অযৌক্তিকভাবে পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস ও ট্রেড লাইসেন্স সহ সেবা সংস্থাসমূহের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাবনা অযৌক্তিক এবং গণবিরোধী। অবিলম্বে নগরবাসীকে সাথে নিয়ে গণশুনানীর মাধ্যমে এর সুরাহা করুন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেএসডি কেন্দ্রী সাংগঠনিক সম্পাদক জবিউল হোসেন। সভাপতির বক্তব্যে চট্টগ্রাম জেলা শাখা নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মুক্তিযোদ্ধা সোহরাব হোসেন বলেন, স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে আজ পর্যন্ত চট্টগ্রাম নানান বৈষম্যের শিকার। বাণিজ্যিক রাজধানী কাগজে কলমে হলেও, বাস্তবে তার কিছুই নাই। এছাড়াও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ইশতিহারে ঘোষিত ক্লিন সিটি, গ্রিণ সিটি ও মেগা সিটি উপহারের যে প্রতিশ্র“তি দিয়ে ছিল তা স্বপ্ন ও কল্পনা প্রসূত। নগরবাসীর সাথে যে প্রহসন করা হয়েছে তা নজিরবিহীন এবং সময়চিত তার জবাব দেবে নগরবাসী। গ্রাহক সভায় বক্তব্য রাখেন গণঅধিকার ফোরাম চট্টগ্রাম নগর শাখার সভাপতি আবু মোহাম্মদ হোসেন চৌধুরী, নাগরিক ঐক্য চট্টগ্রাম মহানগর শাখার আহŸায়ক আবদুল মাবুদ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) চট্টগ্রাম মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক সফিউল আলম খোকন, জেএসডি উত্তর জেলা সভাপতি আবদুল মান্নান মাস্টার, মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, জেএসডি দক্ষিণ জেলা যুগ্মআহŸায়ক প্রফেসর মোহাম্মদ ইসহাক চৌধুরী, জেএসডি নেতা এম সরোয়ার আজম আরজু, জিয়াউল আলম নোটন, যুবনেতা হারুন-অর-রশীদ, গাজী আবদুল বাতেন বিপ্লব, শাখাওয়াত হোসেন মিলন, চট্টগ্রাম মহানগর তরুণ সংঘের সভাপতি তানভীরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হাসান, গণঅধিকার ফোরাম সমাজসেবা ও আপ্যায়ন সম্পাদক আলহাজ্ব নুর মোহাম্মদ, শিল্প বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব নওশা মিয়া প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, সমিতির ছাড়পত্র ছাড়া কোন অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিককে ট্রেড লাইসেন্স দেয়া হবে না। গত সোমবার টাইগার পাসস্থ করপোরেশনের কনফারেন্স হলে বাংলাদেশ আটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিক সমিতির সাথে সিটি করপোরেশনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সমিতির দাবির প্রেক্ষিতে এ আশ্বাস দেন মেয়র। সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ আটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিক সমিতির সভাপতি শচী নন্দন গোস্বামী।মতবিনিময় সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবু সৈয়দ চৌধুরী। তিনি বলেন, চসিক আওতাধীন এলাকায় বিশেষ করে দক্ষিণ চট্টগ্রামের শাহ আমানত সেতু এলাকায় কর্ণফুলীর পাড়ে অটোমোবাইলস ওয়ার্কশপ টার্মিনাল নির্মাণ বা আলাদা জোন প্রতিষ্ঠা, ১৯৯০ সনে সরকারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত চুক্তি অনুযায়ী অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ শিল্পাঞ্চল গড়ে তুলতে প্রতিটি ওয়ার্কশপের অনুকূলে ৫ কাঠা করে জমি বরাদ্দ দেয়া, বিকল্প জায়গা বরাদ্দ ব্যতীত আটোমোবাইল ওয়ার্কশপ উচ্ছেদ বন্ধ করা, ট্রেড লাইসেন্স বিহীন ওয়ার্কশপগুলো বন্ধ করা, বৈধ আটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিকদের হয়রানি না করাসহ ১১ দফা দাবি সিটি মেয়রকে অবহিত করেন সাধারণ সম্পাদক।তিনি বলেন, সারা দেশে প্রায় সহস্রাধিক ওয়ার্কশপে ৫০-৬০ হাজার লোক কাজ করছে। তাদের ভাগ্য উন্নয়নে আমরা কাজ করছি। দুঃখের বিষয় এত বিশাল শ্রমিকদের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করা এই মালিক সমিতির কোন নিজস্ব জায়গা নেই। এই জন্য আমাদের দরকার আলাদা শিল্পাঞ্চল।বাংলাদেশ আটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিক সমিতির যৌক্তিক দাবি দাওয়া বিবেচনার আশ্বাস দিয়ে সিটি মেয়র বলেন, দেশের ১৭ কোটি মানুষের নানা সমস্যা আছে। সমস্যা বা প্রতিকূলতা মোকাবেলা করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। ব্যবসা যার, পুঁজিও তাকে যোগাতে হবে। সরকার ঢাকার সাভারে চামড়া শিল্পজোন গড়ে তুলেছে। তেত্রিশ হাজার একর বিশাল জমিতে মিরসরাইয়ে শিল্পজোন গড়ে তোলা হচ্ছে। অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিক সমিতির জন্য এ ধরনের আলাদা জোন বা শিল্পাঞ্চল প্রতিষ্ঠা করা যায় কিনা ভেবে দেখা এবং এ দাবি সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বরাবরে উত্থাপন করার জন্য সমিতির নেতৃবৃন্দকে পরামর্শ দেন মেয়র।এ ব্যাপারে আইনগত সমস্যা থাকলে তাও দেখা দরকার বলে মেয়র মন্তব্য করেন। মেয়র আরও বলেন, সরকার ব্যবসা করে না। সরকার চলে জনগণের ট্যাক্সের টাকায়। তাই প্রতিটি ব্যবসায়ীকে যৌক্তিক ট্যাক্স দেয়ার আহবান জানান সিটি মেয়র।বাংলাদেশ আটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিক সমিতির সভাপতি শচী নন্দন গোস্বামী বলেন, ওয়ার্কশপ মালিকরা চায় আলাদা শিল্পজোন। শিল্পজোন গড়তে সরকারকে প্রয়োজনীয় অর্থের জোগান আমরা দেবো। ওয়ার্কশপ মালিকদের কোন স্থায়ী ঠিকানা নাই। গ্যারেজ ভূমির মালিক কর্তৃক আমরা নিপীড়নের শিকার হচ্ছি। কাস্টম কর্তৃক গ্যারেজ মালিকদের ভাড়ার উপর ট্যাক্স আদায় করা হয়, যা সম্পুর্ণ অযৌক্তিক।এ সময় শামসুল আলম, আবু বকর, মো. ইউসুফ, ধনা বড়ুয়া, জসিম উদ্দিন, নিতাই দেবনাথ, আবু ফয়েজ, মো. জামশেদ, ছাগির আহমদ, আবু আহমদ, মো. নাছির, মো. ইয়াছির, মোবারক হোসেন, মো. ইব্রাহিম, জাহাঙ্গীর আলম, মো. ইলিয়াছ, শহিদুল আলম, আবদুল মালেক, তৌফিকুর রহমান, প্রভাত কুমার দাশ, আবদুস সবুর, নুর মোহাম্মদ, সুরেশ শর্মা, আবদুর রহিম, নারায়ন মল্লিক, মো. ওসমান, মো. বেলাল,আবদুল গণি ও শাহজাহান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিক সমিতির ছাড়পত্র ছাড়া চসিকের ট্রেড লাইসেন্স পাবে না -মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দিন
নিজস্ব প্রতিবেদকঃসিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, সমিতির ছাড়পত্র ছাড়া কোন অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিককে ট্রেড লাইসেন্স দেয়া হবে না। গত সোমবার টাইগার পাস সিটি কর্কপোরেশনের কনফারেন্স হলে বাংলাদেশ আটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিক সমিতির সাথে সিটি মেয়রের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সমিতির দাবির প্রেক্ষিতে এ আশ্বাস দেন মেয়র। সভায় সভাপতিত্ব করেন, বাংলাদেশ আটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিক সমিতির সভাপতি শচী নন্দন গোস্বামী।মতবিনিময় সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবু সৈয়দ চৌধুরী। তিনি বলেন, চসিক আওতাধীন এলাকায় বিশেষ করে দক্ষিণ চট্টগ্রামের শাহ আমানত সেতু এলাকায় কর্ণফুলীর পাড়ে অটোমোবাইলস ওয়ার্কশপ টার্মিনাল নির্মাণ বা আলাদা জোন প্রতিষ্ঠা, ১৯৯০ সনে সরকারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত চুক্তি অনুযায়ী অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ শিল্পাঞ্চল গড়ে তুলতে প্রতিটি ওয়ার্কশপের অনুকূলে ৫ কাঠা করে জমি বরাদ্দ দেয়া, বিকল্প জায়গা বরাদ্দ ব্যতীত আটোমোবাইল ওয়ার্কশপ উচ্ছেদ বন্ধ করা, ট্রেড লাইসেন্স বিহীন ওয়ার্কশপগুলো বন্ধ করা, বৈধ আটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিকদের হয়রানি না করাসহ ১১ দফা দাবি সিটি মেয়রকে অবহিত করেন সাধারণ সম্পাদক।তিনি বলেন, সারা দেশে প্রায় সহস্রাধিক ওয়ার্কশপে ৫০-৬০ হাজার লোক কাজ করছে। তাদের ভাগ্য উন্নয়নে আমরা কাজ করছি। দুঃখের বিষয় এত বিশাল শ্রমিকদের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করা এই মালিক সমিতির কোন নিজস্ব জায়গা নেই। এই জন্য আমাদের দরকার আলাদা শিল্পাঞ্চল।বাংলাদেশ আটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিক সমিতির যৌক্তিক দাবি দাওয়া বিবেচনার আশ্বাস দিয়ে সিটি মেয়র বলেন, দেশের ১৭ কোটি মানুষের নানা সমস্যা আছে। সমস্যা বা প্রতিকূলতা মোকাবেলা করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। ব্যবসা যার, পুঁজিও তাকে যোগাতে হবে। সরকার ঢাকার সাভারে চামড়া শিল্পজোন গড়ে তুলেছে। তেত্রিশ হাজার একর বিশাল জমিতে মিরসরাইয়ে শিল্পজোন গড়ে তোলা হচ্ছে। অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিক সমিতির জন্য এ ধরনের আলাদা জোন বা শিল্পাঞ্চল প্রতিষ্ঠা করা যায় কিনা ভেবে দেখা এবং এ দাবি সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বরাবরে উত্থাপন করার জন্য সমিতির নেতৃবৃন্দকে পরামর্শ দেন মেয়র।এ ব্যাপারে আইনগত সমস্যা থাকলে তাও দেখা দরকার বলে মেয়র মন্তব্য করেন। মেয়র আরও বলেন, সরকার ব্যবসা করে না। সরকার চলে জনগণের ট্যাক্সের টাকায়। তাই প্রতিটি ব্যবসায়ীকে যৌক্তিক ট্যাক্স দেয়ার আহবান জানান সিটি মেয়র।বাংলাদেশ আটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিক সমিতির সভাপতি শচী নন্দন গোস্বামী বলেন, ওয়ার্কশপ মালিকরা চায় আলাদা শিল্পজোন। শিল্পজোন গড়তে সরকারকে প্রয়োজনীয় অর্থের জোগান আমরা দেবো। ওয়ার্কশপ মালিকদের কোন স্থায়ী ঠিকানা নাই। গ্যারেজ ভূমির মালিক কর্তৃক আমরা নিপীড়নের শিকার হচ্ছি। কাস্টম কর্তৃক গ্যারেজ মালিকদের ভাড়ার উপর ট্যাক্স আদায় করা হয়, যা সম্পুর্ণ অযৌক্তিক।এ সময় শামসুল আলম, আবু বকর, মো. ইউসুফ, ধনা বড়ুয়া, জসিম উদ্দিন, নিতাই দেবনাথ, আবু ফয়েজ, মো. জামশেদ, ছাগির আহমদ, আবু আহমদ, মো. নাছির, মো. ইয়াছির, মোবারক হোসেন, মো. ইব্রাহিম, জাহাঙ্গীর আলম, মো. ইলিয়াছ, শহিদুল আলম, আবদুল মালেক, তৌফিকুর রহমান, প্রভাত কুমার দাশ, আবদুস সবুর, নুর মোহাম্মদ, সুরেশ শর্মা, আবদুর রহিম, নারায়ন মল্লিক, মো. ওসমান, মো. বেলাল,আবদুল গণি ও শাহজাহান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মানবাধিকার বাস্তবায়ন কমিশন – চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির অনুমোদন প্রদানের লক্ষ্যে গত ৯ নভেম্বর শনিবার ঢাকায় সংগঠনের সদর দপ্তরে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নুর ইসলাম মোল্লার সভাপতিত্বে ও সিনিয়র সহ সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান খান এর সঞ্চালনায় উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থ সম্পাদক মোঃ শহিদুল ইসলাম, কার্যকরী সদস্য দেলোয়ার খান ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
সভায় সর্বসম্মতিক্রমে – আগামী ২ বছরের জন্য ” মানবাধিকার বাস্তবায়ন কমিশন – চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি অনুমোদন প্রদান করা হয়। বিশিষ্ট নারী উদ্যোক্তা ও সমাজ কর্মী লায়ন শারমিন সুলতানা মৌ কে সভাপতি ও সাবেক ছাত্রনেতা বিশিষ্ট মানবাধিকার সংগঠক সংগ্রামী ” মোঃ সেলিম হোসেন চৌধুরী কে সাধারণ সম্পাদক করে ৬১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি অনুমোদন প্রদান করেন কেন্দ্রীয় কমিটি।
সর্বাগ্রে মানবতা, এ উপলব্ধি হৃদয়ে ধারন করে একঝাঁক উদ্যেমী নিবেদিত যুবকদের নিয়ে মানবাধিকার বাস্তবায়ন ফাউন্ডেশন নামে একটি মানবাধিকার সংগঠন এর শুভ যাত্রা শুরু হয় ২৭/১০/১৯ তারিখে নগরীর মুসাফির খানা মার্কেটের ৩য় তলায় সংগঠন এর চেয়ারম্যান রোটারিয়ান গোলাম আকবর চৌধুরীর সভাপতিত্বে এক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।সভায় উপস্থিত ছিলেন কবি জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার হোসাইন মুরাদ,ওমর ফারুক মামুন, মোঃ আবু মনসুর, নুরুল হাসেম,আবু রায়হান পারভেজ, সাজ্জাদ হোসেন,মোঃরফিক,আবু জাফর,মাশরুর হোসেন এ,ড আায়াত উল্লাহ,ইকবাল বাহার,ওমর সিদ্দিক, রাফসান,মাহমুদা আকতার মুন্নি,সাহেদা আকতার,মুনমুন আকতার বেবী,অর্নব দাশ,অভিশেক দাশ,অভি,সহ আরো অনেকে।
সভায় সাংগঠনিক বিভিন্ন বিষয় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।আগামীতে মানবিক কার্য্যক্রম ধারাবাহিক ভাবে পরিচালনা করার উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়। নিজস্ব প্রতিনিধি-মোঃ আবু মনসুর।