চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা মধ্য বড়লিয়াতে শীতার্ত দুঃস্থ মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল বিতরণ করেছে ‘গাউছিয়া কমিটি বাংলাদেশ মধ্য বড়লিয়া আঞ্চলিক শাখা,।
গত শুক্রবার ( ২৭ জানুয়ারি) বাদ মাগরিব মধ্য বড়লিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এলাকার শীতার্ত দুঃস্থ মানুষের হাতে কম্বল তুলে দেয়া হয় ।
মুহাম্মদ সাইফুদ্দীন চৌধুরী মেম্বারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, গাউসিয়া কমিটি পটিয়া উপজেলা শাখার সভাপতি মুহাম্মদ শহীদুল ইসলাম চৌধুরী শামীম, বিশেষ অতিথি ছিলেন গাউসিয়া কমিটি পটিয়া উপজেলার সহ-সভাপতি মুহাম্মদ নাছির উদ্দীন, সাংগঠনিক সম্পাদক জাকের হোসেন, অর্থ সম্পাদক নূরুল আবসার।
বিশিষ্ট কলামিস্ট ও সাংবাদিক এম এ আক্কাছ নূরীর সঞ্চালনায় এতে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন, গাউসিয়া কমিটি পটিয়া উপজেলা শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি মুহাম্মদ শাহাদাত হোসেন ফরিদ।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, গাউসিয়া কমিটি বড়লিয়া ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম মাস্টার, উপদেস্টা আলী আহমদ, মুরশেদুল আলম চৌধুরী, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, সোলাইমান, জামাল উদ্দীন চৌধুরী, নূরুল আযীয বাবুল, ওয়াহিদ মুরাদ, মঞ্জুর চৌধুরী , রাসেল, সাইফুল, ইসমাঈল প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব। দরিদ্র ও হতদরিদ্র মানুষ, যাদের শীতবস্ত্র নেই, শীত নিবারণের জন্য সামান্য একটি কম্বল নেই, এসব মানুষের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। গাউছিয়া কমিটি বাংলাদেশের মত সেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের ন্যায় বিত্তবানদেরও তিনি এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
কমিটির উপদেষ্টা এবং বিশিষ্ট লেখক-কলামিস্ট ও সাংবাদিক এম এ আক্কাছ নূরী বলেন, এলাকার সবার সম্মিলিত চেষ্টায় শীতের কষ্ট থেকে হতদরিদ্র মানুষদের রক্ষা করা সম্ভব। আসুন, আমরা সাধ্যমত শীতার্তদের পাশে দাঁড়াই এবং শীতবস্ত্র বিতরণ করি। এলাকার জনসাধারণ ও বিত্তবানদের সহযোগিতা পেলে এই ধরনের জনহিতৈষী সেবামূলক কার্যক্রম চলমান থাকবে বলে তিনি জানান।
কুতুবুল আকতাব, হযরত মাওলানা ছৈয়দ কামাল শাহ ( রহ:) এর বার্ষিক ওরশ শরীফ গত ২১ জানুয়ারি, ৭ মাঘ, শনিবার ২০২৩ রাউজান উপজেলার উরকিরচর ইউনিয়ন’র মইশকরম গ্রামের দরবারে কামালীয়া শরীফে দিনরাতব্যপী নানান কর্মসূচী পালনের মাধ্বমে পীরে ত্বরীকত, বিশিস্ট লেখক, সাজ্জাদানশীন শাহসূফি ছৈয়দ সিদ্দিক রেজা ( ম: জি : আ:) সদারতে অনুস্টিত হয়।
ওরশ শরীফের সার্বিক কার্যক্রমে বিভিন্ন সময়ে উপস্হিত ছিলেন রাউজান থানার ওসি আবদুল্লাহ আল হারুন, উরকিরচর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সৈয়দ আবদুল জব্বার সোহেল, নায়েবে সাজ্জাদানশীন শাহজাদা মাওলানা ছৈয়দ মাসূম কামাল আল আজহারী, নোয়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ বাবুল মিয়া, আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালের সহকারী অধ্বাপক ( শিশু স্বাস্থ্য) ডা: কামাল হোসেন জুয়েল, মরমী শিল্পী হান্নান হোসাইনী, মাওলানা মোহাম্মদ নঈম উদ্দিন, মাওলানা সৈয়দ মোহাম্মদ ইসমাইল, শাহজাদা মোহাম্মদ মোরশেদ কামাল, শাহজাদা ডা: জাহেদ কামাল, রাউজান প্রেসক্লাব সদস্য নুর মোহাম্মদ, ছড়াকার মাওলানা শামসুদ্দিন নঈমী, সমাজসেবক ছালামত উল্লাহ বাবুল,লেখক সেলিম চৌধূরী, সৈয়দ ইলহাম রেজা, আরিফুল্লাহ সাকিব, এস এম তানভীর ইসলাম, মুহাম্মদ ইমতিয়াজ হিমু, সৈয়দ মোহাম্মদ আরাফাত প্রমুখ।
ওরশ শরীফে কর্মসূচীর মাঝে ছিল দিনব্যপী খতমে কোরআন, খতমে খাজেগান, দরবারের সাজ্জাদানশীন, পীরে ত্বরীকত শাহসূফি ছৈয়দ ছিদ্দিক রেজা কর্তৃক রচিত ” যিকরুল্লাহ” গ্রন্হের মোড়ক উম্মোচন – প্রকাশনা উৎসব, জিকির – আছকার , মিলাদ – কিয়াম, জিকিরে ছেমা মাহফিল, আখেরী মোনাজাত ও তবরুক বিতরণ।
চট্টগ্রামে প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজের এমডির পদত্যাগের দাবিতে সিবিএ,র এক বিক্ষোভ সমাবেশে এ কথা বলেন বক্তারা।
আজ বুধবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুরে প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজের এমডির পদত্যাগের দাবিতে সিবিএ,র এক বিক্ষোভ সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত বিক্ষোভ সমাবেশে সিবিএ,র সভাপতি মোহাম্মদ শাহিজুল আলম বলেন, দুর্নীতিবাজ ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ তহিদুজ্জামানের নিয়োগ অবৈধ, সুতরাং তার সকল কার্যক্রমও হবে অবৈধ এতে কোন সন্দেহ নেই। কারণ একজন দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তির মাধ্যমে কখনো কোনো ভালো কাজ হতে পারে না। তিনি প্রতিষ্ঠানটিকে দুর্নীতির আকড়ায় পরিণত করেছেন। অবিলম্বে তিনি পদত্যাগ না করলে, প্রগতি ইন্ড্রাস্টিজ কে দুর্নীতিমুক্ত করতে আমরা আগামী সোমবার থেকে কঠোর আন্দোলনে যাব।
সাধারণ সম্পাদক প্রেমনাথ দাশ বলেন, টেন্ডার ছাড়া মালামাল কেনা, নিয়োগে অস্বচ্ছতা, অনুমোদনহীন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়া, প্রকল্পের কাজ না করেই অর্থব্যয়, সরকারি তেল ব্যবহারে অনিয়মসহ দুর্নীতির স্বর্গরাজ্য পরিণত করেছে তিনি প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজকে। কাজেই অবৈধ এমডিকে যত দ্রুত সম্ভব পদত্যাগ করতে হবে।
উপস্থিত অন্যান্য বক্তারা হলেন, সহ-সভাপতি মো. আবুল হাশেম, নজরুল ইসলাম, সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. ইমরান, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিন উদ্দিন, দপ্তর সম্পাদক জনি মুত্সুদ্দি বড়ুয়া, অর্থ সম্পাদক মঞ্জিল হোসেন ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. সালাউদ্দিন।
তারা বলেন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজে যাবতীয় অনিয়মকে নিয়মে পরিণত করেছেন। যেখানে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ করার জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন সেইখানে তিনি প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজকে দুর্নীতির স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছেন যাপ্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে।
বক্তারা আরো বলেন, বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশনের (বিএসইসি) অধীনে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন কাজে অনিয়ম করাটা যেন ‘স্থায়ী সংস্কৃতি’তে পরিণত হয়েছে।
এসব অনিয়মের নেপথ্য নায়ক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তৌহিদুজ্জমান।
তাদের মতে, সরকারের ঊর্ধ্বতন পর্যয়ে এসব অনিয়ম বিভিন্ন সময়ে লিখিতভাবে জানানো হলেও অদ্যাবধি নেওয়া হয়নি কোনো দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা। উলটো একরকম নির্বিঘ্নে চলছে সব অনিয়ম। তাতে নির্বিকার কর্তৃপক্ষ।
অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে মোহাম্মদ তহিদুজ্জামান এর বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি সবকিছু অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় সিবিএ নেতারা আমার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। আমি প্রগতি ইন্ড্রাস্টিকে লস প্রতিষ্ঠান থেকে খরচ সাশ্রয় করে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করেছি। যাহা ভবিষ্যতে অব্যাহত থাকবে।
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)’ র ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলমের সাথে রাউজান প্রেসক্লাবের এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
১৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) সকাল ১১ টায় চুয়েটে ভিসির কার্যালয়ে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
রাউজান প্রেস ক্লাবের সভাপতি সরোয়ার উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক গাজী জয়নাল আবেদীন যুবায়ের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন চুয়েটের উপ-পরিচালক (তথ্য ও প্রকাশনা) মোহাম্মদ ফজলুর রহমান, ভিসি অফিসের সহকারী রেজিস্ট্রার (সমন্বয়) জনাব মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম, রাউজান প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি জাহেদুল আলম, সাবেক সভাপতি তৈয়ব চৌধুরী।
এই সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সহ সভাপতি নাজিম উদ্দীন মিঞাজি, সহ-সাধারণ সম্পাদক জাহানগীর সিরাজ তালুকদার, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মোজাফফর হোসাইন সিকদার, আইন বিষয়ক সম্পাদক এ. কে বাবর, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আনিসুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক মুহাম্মদ ইরফাত হোসেন চৌধুরী, সদস্য নুর মুহাম্মদ, কবি, ছড়াকার এস.এম শামশুদ্দিন নঈমী প্রমুখ।
এসময় চুয়েটের চলমান উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ও সার্বিক অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে ভাইস চ্যান্সেলর স্থানীয় সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন।
সভা শেষে রাউজান প্রেসক্লাবের কর্মকর্তারা ভিসির হাতে সংগঠনের প্রকাশিত বর্ষপঞ্জিকা তুলে দেন।
ধর্মীয় ও আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে পাঠ দানে সক্ষম সময়োপযোগী ইক্বরা সুন্নিয়া মডেল মাদ্রাসা চট্টগ্রামের পূর্ব বাকলিয়ায তাদের যাত্রা শুরু করেছে।
গত (১১ ডিসেম্বর ২৩) বুধবার সকাল ৮ ঘটিকার সময় মাদ্রাসার পরিচালক, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক, ঐতিহ্যবাহী সুজার মার জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মুহাম্মদ ছানা উল্লাহ শিবলী নোমানী ফ্রী বই বিতরণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুভ উদ্ভোধন অনুষ্ঠান সম্পন্ন করেন।
গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষা ও পাঠদানের মাধ্যমে আলোকিত মানুষ গড়ার প্রত্যয়ে, সুনাগরিক তৈরীর স্বপ্ন নিয়ে ঝাকজমপূর্ণ ভাবে যাত্রা শুরু করেছে ইক্বরা সুন্নিয়া মডেল মাদ্রাসা। সুজার মা জামে মসজিদের প্রবীণ খাদেম মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল গফফার সাহেবের সভাপতিিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আহমদিয়া করিমিয়া সুন্নিয়া ডিগ্রী মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আল্লামা আহমদ করিম আনোয়ারী, সবক প্রদান করেন প্রবীণ আলেমে দ্বীন আল্লামা নুরুল ইসলাম নকশবন্দি, বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় প্রভাষক জনাব সাইফুল আজম রুবেল, বাকলিয়া সিটি করপোরেশন গার্লস স্কুলের শিক্ষক মাওলানা মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম, চাক্তাই মহল্লা কমিটির সেক্রেটারি জনাব আলহাজ্ব ফেরদৌস ওয়াহিদ সহ সামাজিক, রাজনৈতিক ও পেশাজীবি ব্যক্তিবর্গ।
আজ বিকেল ৪ ঘটিকায় এনায়েত বাজার ওয়ার্ড যুবলীগ ও যুব সংগঠক তোহিদুল ইসলাম মিথুনের উদ্যোগে নগরীর ২২ নং এনায়েত বাজার ওয়ার্ডে গরীব অসহায় দুঃস্হদের মাঝে দুই শতাধিক কম্বল বিতরণ করা হয়। কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তরুন আওয়ামীলীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর।
এসময় তিনি বলেন, মানুষ মানুষের জন্য, মানব সেবায় মহান রবের সন্তুষ্টি নিহিত। যার মাঝে মানবতাবোধ আছে সেই মানবসেবায় এগিয়ে আসে। শীতে কাপড়ের অভাবে মানুষ কাঁপতে থাকে। জাগ্রত মমত্ববোধ, মানবতার তাগিদে আমাদের উচিত তাদের পাশে দাড়ানো।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন এনায়েত বাজার ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতা আশীষ চক্রবর্তী, গোপাল ঘোষ,
চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগ নেতা শিবু প্রসাদ চৌধুরী, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা মোরশেদুল আলম, মোঃ দেলোয়ার, কামরুল হাসান, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মাহমুদুল করিম, মোঃআমিরুল ইসলাম আলভী, ছাত্রনেতা শুভ দত্ত, মোঃরুবেল, অন্তর হোড়, ইসমাইল সাকিব, টিপু দে, জাহিদ হাসান সাইমুন, মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা এম ইউ সোহেল, ইয়াছির আরফাত রিকু,হোসাইন চৌধুরী, গোবিন্দ দত্ত, জাহেদ অভি আব্বাস উদ্দীন প্রমুখ।
চট্টগ্রাম নগরীতে গৃহ পরিচারিকার কাজ করতে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরল বোয়ালখালীর ‘কলি’।
আজ থেকে প্রায় পনের বছর পূর্বে কোনো কিছু বুঝে উঠার আগেই পরিবারের আর্থিক দুরাবস্থার কারণে নগরীর পশ্চিম মাদারবাড়ি মেহের আলী চায়ের দোকানের পেছনে জাবেদ বিল্ডিংয়ের জাবেদ এর ঘরে গৃহ পরিচারিকার কাজ নেয় কলি আকতার (২২)। প্রাপ্ত বয়স্ক হলে বিয়ে শাদী দেওয়ার কথা বলে গৃহকর্তা জাবেদ কলিকে নিয়ে যায়। নিজের মেয়ের মতো আদর-যত্ন করার কথা বলেন জাবেদ। পনের বছরে মা-বাবার সাথে একটি বারের জন্য দেখা করতে দেয়নি কলিকে। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস ১৫ বছর কলি ফিরেছে আপনগৃহে তবে, লাশ হয়ে।
জানাযায়, গতকাল রবিবার সকাল ৮টার সময় জাবেদ কলির ভাই জানে আলমকে ফোন করে বলে কলি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শ্বাসকষ্ট রোগে মারা গেছে। খবর পেয়ে কলির ভাই জানে আলম নগরীর জেনারেল হাসপাতালে ছুটে যায়। গিয়ে দেখে বোনের নিতর দেহ হাসপাতালের বারান্দায় পড়ে আছে। গৃহকর্তা জাবেদ ও তার পরিবারের লোকজন জানায়, কলি আগের দিন ১৬ডিসেম্বর জাবেদ এর বোন শাহানাজ আকতার লিপির শ^শুর বাড়ি নগরীর চান্দগাও থানাধীন মোহরা এলাকায় জাবেদ এর বোন সহ বেড়াতে যায়। সেখানে তার শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে তাকে সকালে নগরীর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। কিন্তু জানে আলম হাসপাতালের চিকিৎসকের সাথে কথা বলে নিশ্চিত হয়, তার বোনকে হাসপাতালে আনার আরো দেড়, দুই ঘন্টা আগে মারা যায়।
কলির ভাই জানে আলমকে লাশের পোস্টমর্টেম না করাতে বিভিন্ন রকম ভয়ভীতি দেখায় গৃহকর্তা জাবেদ সহ তার পরিবারের লোকজন। জানে আলম ও সরল বিশ^াসে বোনের লাশ বাড়িতে নিয়ে আসে এবং দাপন-কাফনের প্রস্তুতি নেয়। লাশকে গোসল দিতে নিয়ে গেলে লাশের শরীরের বিভিন্নস্থানে আঘাতের চিহৃ দেখতে পায় স্বজনেরা। তখন তাদের সন্দেহ হয় যে, কলিকে নির্যাতন এবং মারধর করে হত্যা করা হয়েছে। তখন নিহতের স্বজনেরা বোয়ালখালী থানা পুলিশকে খবর দেয়। বোয়ালখালী থানা পুলিশ গিয়ে ঘটনা সংঘটিত হওয়া এলাকা চান্দগাও থানা পুলিশকে খবর দিয়ে নিয়ে আসে। থানা পুলিশ এসে নিহতের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরীপূর্বক অধিকতর তদন্তের জন্য লাশ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে প্রেরণ করেন। লাশ বর্তমানে চমেক হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। তবে, গৃহকর্তা জাবেদ বিষয়টি হাজার দশেক টাকা দিয়ে আপোষ-মিমাংসার চেস্টা চালাচ্ছে বলে নিহত কলির ভাই জানে আলম সহ স্থানীয় লোকজন জানায়।
কলির পরিবারের দাবী কলিকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে সুপরিকল্পিতভাবে হত্যা করে শ^াস কস্টে মারা গেছে বলে চালিয়ে দেওয়ার চেস্টা করে গৃহকর্তা জাবেদ ও তার পরিবার।
নিহত কলি আকতার চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী উপজেলার বোয়ালখালী পৌরসভাধীন পূর্ব গোমদন্ডী ৩নং ওয়ার্ড এলাকার হাছি আহমদ এর মেয়ে। তিনভাই দুই বোনের মধ্যে কলি বড়।
এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানায় নিহত কলির ভাই জানে আলম। তবে, এঘটনায় গৃহকর্তা জাবেদ এর বোন শাহানাজ আকতার লিপিকে চান্দগাও থানায় পুলিশ আটক করেছে
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে বাঙালির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধারা দীর্ঘ ৯টি মাস সশস্ত্র সংগ্রাম মহান মুক্তিযুদ্ধ করে পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক একটি ¯^াধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্ম দিয়েছেন। সাড়ে সাত কোটি বাঙালিকে পরাধীনতার শৃক্সখল থেকে মুক্ত করার জন্য জাতির জনক ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে ¯^াধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। তার সেই ঘোষণাকে বিশ^ব্যাপী ছড়িয়ে দেয়ার প্রত্যয়ে চট্টগ্রাম কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে আওয়ামী লীগ নেতা এমএ হান্নান ২৬ শে মার্চ প্রথম ¯^াধীনতার ঘোষণা পত্রটি পাঠ করেন। রাজনৈতিক নেতার পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদেরকে উদ্বুদ্ধ করানোর লক্ষ্যে তখন আওয়ামীলীগ নেতারা মেজর জিয়াউর রহমানকে দিয়ে ২৭ শে মার্চ কালুরঘাট বেতার থেকে বঙ্গবন্ধুর এই ঘোষণাপত্র পাঠ করানো হয়। এর পাশাপাশি চট্টগ্রামের বিভিন্ন শ্রেণিপেশাজীবীদেরকে দিয়েও মাইকিংয়ের মাধ্যমে ¯^াধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করানো হয়। অথচ বিএনপি মেজর জিয়াকে ¯^াধীনতার ঘোষক বানিয়ে ইতিহাস বিকৃতি ঘটিয়েছে। বিএনপির ভাইদের উদ্দেশ্যে আমার প্রশ্ন- মেজর যদি ¯^াধীনতার ঘোষক হন তাহলে ২৬ শে মার্চ কেন ¯^াধীনতা দিবস পালন করা হয়? ইতিহাস বিকৃতি করে বিএনপি নিজেদেরকে ¯^াধীনতার পক্ষ শক্তি বলে প্রমান করতে চাইলেও তাদের অতীত ও বর্তমান কর্মকান্ডে প্রমাণিত হয়েছে তারা ¯^াধীনতা বিরোধী। ইতিহাস বিকৃতি করে বিএনপি ইতিহাসেরই আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে।
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ শুক্রবার ১৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় জামালখানস্থ ডা. আবুল হাশেম চত্বরে জামালখান ওয়ার্ড কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমনের আয়োজনে মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা ও “বিজয়ের আলোকচ্ছটায় জামালখান” শীর্ষক কনসার্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণপদ রায় পিপিএম বিপিএম বার। অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোস্তাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা সুরজিৎ দাশ শুনু, বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ শহীদুল আনোয়ার, বীর মুক্তিযোদ্ধা সমীরণ বড়ুয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল আনোয়ার, বীর মুক্তিযোদ্ধা গোপাল চন্দ্র সেন (মরণোত্তর) কে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক মেয়র মরহুম এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর ৫ম মৃত্যু বার্ষিকীতে মহিউদ্দিন চৌধুরীর কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর। এসময় তিনি মরহুমের করব জিয়ারত করে বিশেষ মোনাজাত করেন।
এসময় তিনি বলেন, চট্টলবীর এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর ছিলেন বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর ও বীর মুক্তিযোদ্ধা। বঙ্গবন্ধু হত্যার পরে তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য প্রতিবাদ করেছিলেন। চট্টগ্রামের মানুষের স্বার্থে তিনি ছিলেন সবসময় আপোষ হীন। তার ১৭বছরের মেয়র জীবনে তিনি চট্টগ্রামকে নিয়ে গিয়েছিলেন এক অনন্য উচ্চতায়। চট্টগ্রামে সৌন্দর্যবর্ধনের পাশাপাশি তিনি চট্টগ্রামের স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা খাতকে নিয়ে গিয়েছিলেন উন্নতির চরম শিকরে।
বাংলাদেশের আর কোন সিটি কর্পোরেশন পরিচালিত এই স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা নেই। চট্টগ্রামের মানুষের কথা চিন্তা করে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনে তিনি এই স্বাস্থ ও শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করেছিলেন। জীবদ্দশায় তিনি কখনো
চট্টগ্রামের স্বাথে আপোষ করেনি। চট্টগ্রামের স্বার্থে তিনি নিজ দলের সরকারের সাথেও বারংবার আন্দোলন করেছেন। তিনি সমগ্র চট্টগ্রামের আপামর জনতার নেতা ছিলেন। মহিউদ্দিন চৌধুরীর সবচেয়ে বড় গুণ ছিল তিনি ধনী গরীবের বিভেদ ছিল না। তিনি মানুষকে খাওয়াতে খুব পছন্দ করতেন।আজীবন তিনি বঙ্গবন্ধু আদর্শ বুকে ধারণ করে রাজনীতি করেছেন।মহিউদ্দিন চৌধুরীর জীবন আদর্শ বুকে ধারণ করতে পারলেই রাজনৈতিক জীবন স্বার্থক হবে এবং গণ মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নেওয়া যাবে। এসময় তিনি মহিউদ্দিন চৌধুরীর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।এসময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর যুবলীগ নেতা শিবু প্রসাদ চৌধুরী,সেলিম উদ্দীন জয়,মোঃ দেলোয়ার, কামরুল হাসান,মাহমুদুল করিম,মনিরুল ইসলাম, আনোয়ার পলাশ , মাইমুন উদুদিন মামুম , রুপন সরকার,জোবাইদুল আলম আশিক প্রমুখ।
মাসুদুল ইসলাম মাসুদ, ফটিকছড়ি প্রতিনিধি।
চট্টলার ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ ফটিকছড়ি ধর্মপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় এবারের এস.এস.সি. পরিক্ষায় অংশ গ্রহণ করে ১০০% ফলাফল নিশ্চিত করে ফটিকছড়ি উপজেলার প্রথম হওয়ার গৌরব অর্জন করে। তার মধ্যে ৩৬ জন A+ পেয়ে বিদ্যালয়ের সুনামকে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে যায়। এই বিষয়ে এলাকার শিক্ষিত সমাজ, অভিভাবক সমাজ,প্রাক্তন ছাত্র ছাত্রী পরিষদ সহ সকলে স্কুলকে উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়েছেন। এই স্কুল টি বেশ কয়েকবার উপজেলায় শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত হয়েছেন এবং উক্ত স্কুলের প্রধান শিক্ষক সমগ্র চট্টগ্রামের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছিলেন। এই ফলাফলের বিষয়ে তিনি, তার স্কুলের সকল শিক্ষক শিক্ষিকা, অভিভাবক অভিভাবীকা, ছাত্র ছাত্রী, স্কুল পরিচালনা পরিষদের সকলের আন্তরিককতার ফল বলে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। সামনে এই ধারা অব্যাহত রাখতে তিনি সর্বোচ্চ চেষ্টা ও সবার সহযোগিতা কামনা করেন। উক্ত স্কুলে সর্বমোট ১৬৯ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে ১৬৯ জনই কৃতকার্য হয়। তার মধ্যে উপজেলায় সর্বোচ্চ ৩৬ জন A+ পাই। তারমধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ হতে ২৮ জন, ব্যাবসায়ী শিক্ষা বিভাগ হতে ৮ জন A + পাই। A+ পাওয়া নানুপুর বাজারের বিশিষ্ট পল্লী চিকিৎসক জনাব জসিম তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, আমার ছেলে তাসবির মাহাতাব বিজ্ঞান বিভাগ থেকে A+ পাই। আমার ছেলে প্রতিদিন দীর্ঘ ৬ কিলোমিটার পথ সাইকেল চালিয়ে এই স্কুলে লেখাপড়া করেন। আমার পাশ্ববর্তী স্কুল থাকা সত্ত্বেও আমি এই স্কুলের লেখাপড়া, প্রশাসনিক মান ভালো শুনায় এখানে ভর্তি করায়। শিক্ষক শিক্ষিকাদের যথাযথ তদারকি ও আমার ছেলের কষ্টের ফল এই রেজাল্ট। আমার বাসার পাশাপাশি আরেকজন ছাত্র সেইও A+ পেয়েছে। আমি এই স্কুলের লেখাপড়ার মান আরো বৃদ্ধি পাক এই দোয়া করি। এই ব্যাপারে স্কুল পরিচালনার পরিষদের সভাপতির সাথে কথা বললে তিনি জানান, আমাদের স্কুল আগেও ফটিকছড়ি তে সবদিক দিয়ে শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয়ের গৌরব অর্জন করেন এবং প্রধান শিক্ষক জনাব একরাম উল্লাহ পুরো চট্টগ্রাম জেলার শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক হিসেবে পুরষ্কার লাভ করেন। আমার পরিচালনা পরিষদ ও স্কুলের সকল শিক্ষক শিক্ষিকা, অভিভাবকদের সমন্বয়ে আজকের এই শতভাগ পাশ। আমি সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানায়। ফলাফলের বিষয়ে স্কুল প্রধান শিক্ষক জনাব একরাম উল্লাহ বলেন, সর্বপ্রথম আমি মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করি যিনি আমাদের এবং আমাদের ছাত্র ছাত্রীদের সুস্থতা দান করে এই পর্যন্ত রেখেছেন। আমার প্রতিটি শিক্ষক শিক্ষিকা ছেলেদের পাঠদানের ব্যাপারে খুব আন্তরিক এবং আধুনিক পদ্ধতিতে পাঠদান দক্ষ। সব শিক্ষক শিক্ষিকারা প্রতি সপ্তাহে নিজেদের মধ্যে পাঠ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেন এবং তা ক্লাসে প্রয়োগ করেন। নিয়মিত ক্লাসে ছাত্র ছাত্রীদের মনিটরিং এবং সন্ধ্যায় শিক্ষকরা হোম ভিজিটিং এর মাধ্যমে স্কুলের লেখাপড়ার মানোন্নয়ন করে যাচ্ছেন। সর্বোপরি শিক্ষক পরিষদ, পরিচালনা পরিষদ, অভিভাবক, এলাকাবাসী ও ছাত্র ছাত্রীদের সহযোগিতায় এই ভালো ফলাফল অর্জন করতে পেরেছি। এছাড়াও বিদ্যালয়টি ধর্মপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ২০২২ সালে এস,এস,সি পরীক্ষায় ফটিকছড়ি উপজেলায় প্রথম হয়েছে। এছাড়া স্কুলটি আগেও ফটিকছড়িতে ২ বার শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হিসেবে পুরস্কার লাভ করে। ২০১৮ সালে প্রধান শিক্ষক একরাম উল্লাহ জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক নির্বাচিত হন। ২০২২ সালে শ্রেষ্ঠ স্কাউট গ্রুপ নির্বাচিত হন। ২০২০ সালে উপজেলা পর্যায়ে “দুর্নীতি বিরোধী প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হন। ২০২২ সালে উপজেলায় শ্রেষ্ঠ স্কাউট হন এবং ২০২১ সালে ৪ জন সর্বোচ্চ প্রেসিডেন্ট স্কাউট পদক লাভ করেন
এছাড়া উপজেলা পর্যায়ে এই স্কুলের সহকারী শিক্ষক ২০১৯ সালের শ্রেষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষক, স্কাউটে মোহাম্মদ আলমগীর শ্রেষ্ঠ স্কাউট শিক্ষক, “জানো মুজিব, জানো বাংলাদেশ ” প্রতিযোগিতায় ২০১৯ শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত হন।
সব কিছু মিলিয়ে ও এই ফলাফল নিয়ে এলাকার জনগণ ও অভিভাবকগণ খুব আনন্দ প্রকাশ করতে দেখা যায়।