দেশের এবং ব্যবসায়ীদের সমৃদ্ধির জন্য শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করুন- ব্যবসায়ীদের প্রতি তথ্যমন্ত্রী।
দেশের এবং ব্যবসায়ীদের সমৃদ্ধির জন্য শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য ব্যবসায়ীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, নিরবিচ্ছিন্নভাবে দেশের সমৃদ্ধির সাথে যে ব্যবসা-বাণিজ্যেরও সমৃদ্ধি আসছে সেটি যদি অব্যাহত রাখতে হয়, জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা অব্যাহতভাবে যদি দেশ পরিচালনা করতে পারেন তাহলে আমাদের দেশকে আমরা স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছাতে পারবো। অন্যতায় আমরা দেশকে স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছাতে পারবো না।
তিনি বলেন, ২০১৩-১৪ ও ১৫ সালে যখন সারাদেশে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করা হচ্ছিল মানুষের ওপর, তখন চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মুরগী এবং গরু ছাগলের ওপর পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করা হয়েছিল। এটার কারণ হচ্ছে, ঢাকা-চট্টগ্রাম রুট হচ্ছে বাংলাদেশের ইকোনমিক লাইফলাইন, সেটাকে বন্ধ করে দেয়ার জন্য। তখন আমাদের সরকার সমস্ত প্রোটেকশন দিয়ে রপ্তানিসহ সবকিছু চালু রেখেছিল। তারা যদি আবার সুযোগ পায় দেশটাকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দিবে। আজকে দেশ সমৃদ্ধ হচ্ছে, এগিয়ে যাচ্ছে। মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে, ব্যবসা-বাণিজ্যে সমৃদ্ধি আসছে, বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা এখন বিদেশে বিনিয়োগ করছে, এটি জননেত্রী শেখ হাসিনা না হলে হতো না। এখানে যদি আবার অন্য সরকার আসে এগুলো সব বন্ধ হয়ে যাবে।
বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ৩০ তম চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা ২০২৩ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন। চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এমএ লতিফ এমপি, এফবিসিসিআই’র সভাপতি মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন, বাণিজ্য মেলা কমিটির চেয়ারম্যান একেএম আক্তার হোসেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন ও এগিয়ে যাওয়া নিয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব প্রশংসা করে, বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ভাইস-প্রেসিডেন্ট প্রশংসা করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আমাদের স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরপূর্তি উপলক্ষে যে বার্তা পাঠিয়েছেন সেখানে বাংলাদেশের উন্নয়ন বৈশিষ্ঠের জন্য প্রশংসা করেছেন। আজকের সমগ্র বিশ্ব প্রশংসা করে, কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য বাংলাদেশের একটি বিরোধী দল বিএনপিসহ তার দোসরেরা প্রশংসা করতে পারে না।
তিনি বলেন, বিএনপি ও তাদের দোসররা পদ্মা সেতু দিয়ে ওপারে গিয়ে জনসভা করে বলেন, দেশে কোন উন্নয়ন হয় নাই। অথচ তারা পদ্মা সেতুর ওপর দিয়েই গেলেন। ফ্লাইওভারের ওপর দিয়ে গিয়ে বলেন কিছুই হয় নাই। যাদের চোখ থাকতে অন্ধ, কান থাকতে বধির তাদেরকে কেউ আলোও দিতে পারবে না, শ্রবণশক্তিও দিতে পারবে না। আমি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন।
এফবিসিসিআই ও চট্টগ্রাম শিল্প বণিক সমিতিসহ সব সমিতিকে অনুরোধ জানিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, পৃথিবীর সব দেশে দেখতে পাই যখন পূজা পার্বন-উৎসব হয় তখন পণ্যের দাম কমে। আমাদের দেশে যখন উৎসব হয় তখন পণ্যের দাম বাড়ে। যখন আমাদের কোন উৎসব হবে, সেটি ঈদ-রোজা-পূজা যেটিই হোক তখন যেন পণ্যের দাম কমানোর মানসিকতা ব্যবসায়ীরা রাখে।
তিনি বলেন, যারা মজুদদারি করবে তাদের বিরুদ্ধে যেন ব্যবসায়ী সংগঠনগুলো ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এফবিসিসিআই ও বণিক সমিতি যদি ব্যবসায়ীদের ডেকে বলেন, যারা পণ্যের দাম কমাবে তাদেরকে ব্যবসায়ী সংগঠনের পক্ষ থেকে উৎসাহ দেয়া হবে। প্রয়োজনে পুরস্কৃত করা যেতে পারে। তাহলে আমাদের দেশে সেই সংস্কৃতিটা চালু হবে।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, গত ১৪ বছর ধরে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা নির্বিঘ্নে ব্যবসা করেছে এবং সব ব্যবসায়ীর সমৃদ্ধি হয়েছে। দেশের সমৃদ্ধির সাথে সাথে প্রত্যেকটি ব্যবসায়ীর সমৃদ্ধি এসেছে। আপনারা যদি নিজের কাছে প্রশ্ন করেন ১৪ বছর আগে আপনার ব্যবসার কি ব্যাপ্তি ছিল, এখন ব্যাপ্তি কোথায়।
তিনি বলেন, আমাদের জিডিপির আকার ছিল ৮০ বিলিয়ন ডলার। আজকে সেটি পৌনে ৫০০ বিলিয়ন ডলারে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। মাথাপিছু আয় ছিল ৬ শ ডলার, সেটি ২৮ শ ডলারের ওপরে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। করোনা মহামারির মধ্যে ২০২১ সালে আইএমএফের প্রাক্কলন অনুযায়ী আমরা মাথাপিছু আয়ে ভারতকে ছাড়িয়েছি। মানব উন্নয়ন সূচক, অর্থনৈতিক সূচক, সামাজিক সূচক ও স্বাস্থ্য সূচকসহ সমস্ত সূচকে অন্তত সাত বছর আগে আমরা পাকিস্তানকে অতিক্রম করেছি। মানব উন্নয়ন সূচক, সামাজিক সূচক এবং স্বাস্থ্য সূচকে আমরা ভারতকেও অতিক্রম করেছি। অর্থনৈতিক সূচকে মাথাপিছু আয়ের দিক দিয়ে ২০২১ সালে আমরা ভারতকে অতিক্রম করেছি।
বৃহস্পতিবার থেকে চট্টগ্রামে মাসব্যাপী আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু।
দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম নগরের রেলওয়ে পলোগ্রাউন্ড মাঠে ৩০তম আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) থেকে শুরু হচ্ছে।
আগামী বৃহস্পতিবার বিকেল তিনটায় মেলার উদ্বোধন করবেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। এবারে প্রবেশ মূল্য ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া প্লে থেকে ৭ম শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিনামূল্যে টিকেটের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) নগরীর আগ্রাবাদের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের বঙ্গবন্ধু কনফারেন্স হলে সংবাদ সম্মেলন লিখিত এক বক্তব্যে এসব তথ্য জানান,
৩০তম চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা২৩ কমিটির চেয়ারম্যান জনাব এ. কে. এম. আকতার হোসেন।
সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে বক্তব্য রাখেন, চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি মাহবুবুল আলম।
মেলায় ২০ টি প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়ন, ৫৬টি প্রিমিয়ার স্টল, ৯৪ টি গোল্ড স্টল, ৪৮টি মেগা স্টল, ১১ টি ফুড স্টল, ৩টি আলাদা জোন নিয়ে মোট ৪০০ টি স্টলে ৩০০ এর অধিক প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করছে।
এবারের মেলায় নিজস্ব পণ্য নিয়ে অংশগ্রহণকারী অন্যান্য দেশ যেমন-ভারত, থাইল্যান্ড ও ইরানসহ বিভিন্ন দেশের স্টল রয়েছে। সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত চলবে এ মেলা।
তিনি আরও বলেন, মেলার মাঠের উত্তর-পশ্চিম কর্ণারে পুরুষ মহিলাদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা, বিনোদন, বঙ্গবন্ধু প্যাভিলিয়ন স্থাপন করেছি। এতে বাতিঘরের সহায়তায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বিভিন্ন বই ও প্রকাশনা প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ১৯৯০ সাল থেকে দেশীয় পণ্যের প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা আয়োজন হয়ে আসছে। এবার ৩০ তম মেলাটি চট্টগ্রাম নগরীর ঐতিহাসিক পলোগ্রাউন্ড মাঠে শুরু হতে যাচ্ছে।
অমর ২১ ফেব্রুয়ারী মহান আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে এড ভিশন বাংলাদেশ কতৃক আয়োজিত মাসব্যাপী বৃক্ষরোপন কর্মসূচী ও পরিচ্ছন্ন কার্যক্রমের অংশ হিসাবে নগরীর বিভিন্ন জায়গায় বৃক্ষ রোপণ এবং পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম আজ বিকেল ৪ ঘটিকায় উদ্বোধন করা হয়। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মাননীয় মেয়র এম. রেজাউল করিম চৌধুরী সার্বিক সহযোগিতায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামীলীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর।
এসময় প্রধান অতিথি বক্তব্যে হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর বলেন, বৃক্ষ মানব জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। অক্সিজেন , পরিবেশ ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণে বৃক্ষের বিকল্প কিছু নাই। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও মানসিক স্বাস্থ্য অগ্রগতিতেও বৃক্ষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এমন মহতী উদ্যাগে চসিক মেয়র এম.রেজাউল করিম চৌধুরীর সার্বিক সহযোগিতাকে সাধুবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ইতিবাচকতা এবং চট্টগ্রামের স্বার্থে প্রতিটি কাজে মাননীয় মেয়রের ভূমিকা প্রশংসার দাবীদার।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের সভাপতি মোঃ মাইনুল ইসলাম , সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাসুদ রানা, সহ -সভাপতি মোঃ জামাল হোসেন, মোঃ নাছির বাঙ্গালী, শিবু প্রসাদ চৌধুরী, মোঃ হাছান মুরাদ, মোঃ আবুল হাসেম,
সদস্য জেমিন আকতার তুলি, প্রিয়াংকা দাস, রতন বড়ুয়া, আয়েশা সিদ্দিকা, মোঃ জসিম উদ্দিন, এন. ডি. এইচ রাজু, মোঃ শরিফ।
চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলায় ছনহরা ইউনিয়ননের উত্তর ছনহরা গ্রামে আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারী, ৪ টা ফাল্গুন, শুক্রবার ২০২৩ গাজী ভান্ডার ছনহরাভী শাহী পাক দরবার শরীফে হযরত শাহসূফি মাওলানা খাজা ছৈয়দ গাজী শাহ ছনহরাভী আল মাইজভান্ডারী (রহ:) এর ৫৩ তম বার্ষিক ওরশ শরীফে দিনরাতব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের মধ্ব দিয়ে অনুস্টিত হবে।
উক্ত ওরশ মাহফিল মাজার ও ওরশ শরীফের প্রতিস্টাতা গাজী মোহাম্মদ আবুল কাসেম ফকির ছনহরাভী আস ছৈয়দী এর সভাপতিত্বে দরবারের মোন্তাজেম গাজী মোহাম্মদ আবদুল খালেক ছনহরাভী আস ছৈয়দী সঞ্চালনায় অনুস্টিত হবে।
উক্ত ওরশ শরীফে সকল আশেক, ভক্ত ও জায়েরীনদের যথাসময়ে উপস্হিত থাকার জন্য গাউছিয়া ছৈয়দিয়া দুলা মিয়া কাসেম মঞ্জিলের মোন্তাজেম গাজী মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন ছনহরাভী, গাজী মোহাম্মদ নূর হোসেন ছনহরাভী , গাজী মোহাম্মদ গোলাম হোসেন ছনহরাভী, গাজী হোসেন জেবল হোসেন ছনহরাভীর পক্ষ থেকে বিনীত অনুরোধ জানানো হয়েছে।
মহান অলিয়ে কামেল হযরত খাজা সৈয়দ আশরাফ শাহ ( রহ:) ও হযরত আবু শাহ ( রহ:) এর ২১৭ তম বার্ষিক ওরশ শরীফ আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার ২০২৩ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের মাধ্বমে
চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার কদলপুর গ্রামের কদলপুর শাহে আশরাফিয়া দরবার শরীফে খাজা আশরাফিয়া তৈয়বিয়া মঞ্জিলে অনুস্টিত হবে।
উক্ত ওরশ শরীফে সকল ভক্ত, জায়েরিন, মুহিব্বিন ও আশেকানদের উপস্হিত থাকার জন্য সাজ্জাদানশীন শাহজাদা হযরত আলহাজ্ব মাওলানা তৈয়ব শাহ আল আশরাফী ( ম: জি : আ:) ও ইত্তেহাদে আশরাফিয়া জলিলীয়া মুহিব্বিন কমিটির পক্ষ থেকে বিনীত অনুরোধ জানানো হয়েছে।
রিয়াবাংলা ডেস্কঃ মিট দ্যা প্রেস অনুষ্ঠানে “মিস্টার এন্ড মিস হাবিব তাজকিরাজ’২৩ প্রতিযোগিতার আয়োজক কমিটির চেয়ারম্যান সৈয়দ জালাল আহমেদ রুম্মান বলেন, চট্টগ্রামে হবে দেশের জনপ্রিয় তারকাদের মিলনমেলা।
আজ বুধবার ( ৮ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৪ ঘটিকায় চট্টগ্রাম শহরের প্রসিদ্ধ এক চাইনিজ রেস্টুরেন্টে “মিট দ্যা প্রেস অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
চট্টগ্রামের বৃহৎ লাইফস্টাইল বিউটি সেলুন হাবিব তাজকিরাজের উদ্যোগে দ্বিতীয় বারের মতো আয়োজিত হতে যাচ্ছে মিস্টার এন্ড মিস হাবিব তাজকিরাজ ২০২৩ । প্রতিযোগিতার অডিশন রাউন্ড থেকে শুরু করে মূল ফাইনাল বা গালা রাউন্ড পর্যন্ত প্রতিটি পর্বে ঢাকা ও চট্টগ্রামের টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র মাধ্যমের জনপ্রিয় তারকা শিল্পিরা বিচার প্রক্রিয়ায় অংশ নিবেন।
বাংলাদেশের ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী যে কোন অবিবাহিত নারী পুরুষ এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। সৌন্দর্যের সাথে বিচক্ষণতা এবং বিভিন্ন বিষয়ে মেধা ও পারদর্শিতার ভিত্তিতে বিজয়ী নির্বাচিত করা হবে।
অনলাইন ও অফলাইনে আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রাথমিক বাছাই ও পরবর্তীতে বিভিন্ন পারফর্মেন্স বিবেচনা করে এলিমিনেশন রাউন্ড এর মাধ্যমে ধাপে ধাপে প্রতিযোগিতা এগিয়ে যাবে। সর্বশেষ সেরা ১০ জন নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে গ্র্যান্ড ফিনালে।
আজ ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়ে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আমরা প্রাথমিক আবেদন গ্রহণ করব। এরপর শুরু হয়ে যাবে বাছাই এর কাজ। ধাপে ধাপে আমাদের ফেসবুক পেইজ ও বিভিন্ন গণমাধ্যমের বরাতে আমরা পরবর্তী রাউন্ড এর তারিখ, সময় ও বিষয় জানিয়ে দিব।
মিঃ এন্ড মিস হাবিব তাজকিরাস প্রতিযোগিতায় প্রতিযোগীদের নানা বিষয়ে পারদর্শী করে তোলার জন্য প্রতিযোগিতার পাশাপাশি গ্রুমিং সেশনও রাখা হবে। গ্রুমিং সেশনে প্রশিক্ষক এবং প্রাথমিক পর্ব, এলিমিনেশন রাউন্ড ও চূড়ান্ত পর্বের বিভিন্ন ধাপে অভিনেতা তারিক আনাম খান, মডেল ও কর্পোরেট ব্যক্তিত্ব আদিল হোসেন নোবেল, শিক্ষক আয়মান সাদিক, লেখক সাদাত হোসাইন, নাট্য নির্মাতা কাজল আরেফিন অমি, অভিনেতা মিশু সাব্বির, মডেল সালমান মুক্তাদিরসহ ঢাকা ও চট্টগ্রামের টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র মাধ্যমের অভিনেতা-অভিনেত্রী, সঙ্গীত শিল্পিসহ বিভিন্ন মাধ্যমের তারকারা বিচারকার্যসহ বিভিন্ন পর্বে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো মিস্টার এন্ড মিস হাবিব তাজকিরাজ প্রতিযোগিতাটি চট্টগ্রাম ছাড়িয়ে সারা দেশে ব্যাপকভাব জনপ্রিয় ও আলোচিত হয়। প্রথম আসর থেকে উঠে আসা বিজয়ীরা এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ইতিমধ্যে তারকাখ্যাতি অর্জন করে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে। এর মধ্যে প্রথমবারের মিস হাবিব তাজকিরাজ খেতাব বিজয়ী ইশায়া তাহসিন অন্যতম।
করোনা পরিস্থিতিসহ নানা প্রতিকূলতায় দ্বিতীয় আসরটি শুরু করতে দেরি হয়েছে। এবার ২০২৩ এর প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় আসর হবে আরও আকর্ষনীয় ও আরও জমকালো। মোট ৭টি ক্যাটাগরিতে বিজয়ীরা খেতাব অর্জন করবেন। এগুলো হলো- মিস্টার হাবিব তাজকিরাজ ২০২৩, মিস হাবিব তাজকিরাজ- ২০২৩, মিস্টার গ্রুম, মিস ব্রাইড, বেস্ট হেয়ার (Male), বেস্ট হেয়ার (Female) এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দর্শকদের ভোটে একজন Male ও Female বেস্ট পপুলার হিসেবে খেতাব অর্জন করবেন।
এই আসরে ঢাকা ও চট্টগ্রামের টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র মাধ্যমের অভিনেতা-অভিনেত্রী, সঙ্গীত শিল্পিসহ বিভিন্ন মাধ্যমের তারকারা বিচারকার্যসহ বিভিন্ন পর্বে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। শীঘ্রই এই প্রতিযোগিতার রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম ও অডিশন রাউন্ডের তারিখ ঘোষনা করা হবে।
মার্চ মাসের ১৬ তারিখ চট্টগ্রামের খুলশি কনভেনশন হলে মিস্টার এন্ড মিস হাবিব তাজকিরাজ- এর চুড়ান্ত পর্ব বা গালা রাউন্ড অনুষ্ঠিত হবে এবং বিজয়ীদের মাথায় মুকুট তুলে দেওয়া হবে।
আমাদের এবারের আয়োজনে সহযগিতায় থাকছে ওয়েসিস আউটফিট, ভেনু পার্টনার হিসেবে থাকছে খুলশি কনভেনশন হল, গালা রাউন্দে ইভেন্ট পার্টনার হিসেবে থাকছে ইভেন্টিভ চিটাগং, ব্র্যান্ডিং ও ডিজিটাল প্রোমোশন পার্টনার হিসেবে থাকছে এ ডব্লিউ কমিউনিকেশন। আরো বেশ কয়েকটি পার্টনার তাদের সাথে যুক্ত হবেন, পরবর্তীতে তাদের নাম জানানো হবে।
বীর মুক্তিযোদ্বা, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং চট্টগ্রাম ৮ আসন বোয়ালখালীর সংসদ সদস্য, বিশিস্ট সমাজসেবক, জননেতা আলহাজ্ব মুসলিম উদ্দিন আহমদ গতকাল ৫ ফেব্রুয়ারি রবিবার, ২০২৩ রাজধানী ঢাকাতে ইন্তেকাল করেন ( ইন্না- রাজেউন)।
পরদিন ৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকাল ১১- ৩০ মিনিট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, বাদে আসর চট্টগ্রাম চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার গোমদন্ডী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় জানাজা অনুস্টিত হওয়ার পরে ৭ ফেব্রুয়ারি বাদে আসর চট্টগ্রামের জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদ প্রাঙ্গনে তাহার নামাজে জানাজা অনুস্টিত হবে।
এই নিবেদিতপ্রাণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের ইন্তেকালে শোক, সমবেদনা এবং তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন একুশে পদকপ্রাপ্ত, বিশ্ববন্ধন এর প্রকাশক ও প্রধান উপদেস্টা প্রফেসর ড. বিকিরণ প্রসাদ বড়ুয়া, সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাবের প্রধান উপদেস্টা ড. মীর শাহ আলম, শিক্ষাবিদ ড. শামসুদ্দিন শিশির,
সাংবাদিক আনজুমান আরা শিল্পী, সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব’র প্রতিস্টাতা চেয়ারম্যান দিদারুল ইকবাল, সিআইপি আলহাজ্ব আবদুল হালিম, সমাজসেবক ছোটন বড়ুয়া, সংগঠক শাহীন চৌধূরী,
বিশ্ববন্ধন এর ব্যবস্হাপনা সম্পাদক নুর মোহাম্মদ, সম্পাদক গাজী এম আল হারুনুর রশীদ, নির্বাহী সম্পাদক এস এম আবুল ফজল, আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট কালাম উল্লাহ সুমন, সহকারী সম্পাদক মাহমুদ হায়দার জীবন, গাজী এম আল আমিনুর রশীদ আবীর, সুভাশিশ দাশ প্রমুখ।
প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজের এমডির অনিয়ম দুর্নীতি ও শ্রমিকদের হুমকি-ধমকি ও নির্যাতনের প্রতিবাদে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসাবে তাঁর পদত্যাগের দাবিতে সিবিএ, ননসিবিএর এক বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন বাড়বকুণ্ড কারখানা গেইটে অনুষ্ঠিত হয়।
আজ সোমবার (৩০ জানুয়ারি ) দুপুরে ১২ ঘটিকার সময় প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজের বাড়বকুণ্ড কারখানা অফিস গেইটে উক্ত মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে সিবিএ সভাপতি মোঃ শাহিজুল আলম বলেন, দুর্নীতিবাজ ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ তহিদুজ্জামানের নিয়োগ অবৈধ। অপশক্তির এজেন্ডা বাস্তবায়নে তিনি দুর্নীতির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটিকে ধ্বংস করার পায়তারা করছে। একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানের কাজকর্ম বন্ধ রেখে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানে পরিণত করছেন। প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিকে বাঁচাতে অবিলম্বে তাকে পদত্যাগ করতে হবে অন্যতাই আগামীকাল থেকে আমরা তার বিরুদ্ধে লাগাতর আন্দোলনে যাব।
ব্যবস্থাপনা পরিচালকের অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার বড় প্রমাণ, আমাদের নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে বাধা প্রদান। আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান না করে, খরচ কমানোর নামে গাড়ি উৎপাদন বন্ধ রাখা। নিয়মতান্ত্রিক কারখানা গেইটের ভিতরের মানববন্ধন ও বিক্ষোপ সমাবেশের নিউজ কভারেজ করতে আসা সাংবাদিকদের গেটের বাইরে এক ঘন্টা আটকে রাখা।
সাধারণ সম্পাদক প্রেমনাথ দাশ বলেন, টেন্ডার ছাড়া মালামাল কেনা, নিয়োগে অস্বচ্ছতা, অনুমোদনহীন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়া, প্রকল্পের কাজ না করেই অর্থব্যয়, সরকারি তেল ব্যবহারে অনিয়মসহ দুর্নীতির স্বর্গরাজ্য পরিণত করেছে তিনি প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজকে।
উপস্থিত অন্যান্য বক্তারা হলেন, সহ-সভাপতি মো. আবুল হাশেম, নজরুল ইসলাম, সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. ইমরান, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিন উদ্দিন, দপ্তর সম্পাদক জনি মুত্সুদ্দি বড়ুয়া, অর্থ সম্পাদক মঞ্জিল হোসেন ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. সালাউদ্দিন।
উপস্থিত অন্যান্য বক্তারা বলেন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজে যাবতীয় অনিয়মকে নিয়মে পরিণত করেছেন।
বক্তারা আরো বলেন, বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশনের (বিএসইসি) অধীনে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন কাজে অনিয়ম করাটা যেন ‘স্থায়ী সংস্কৃতি’তে পরিণত হয়েছে।
এসব অনিয়মের নেপথ্য নায়ক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তৌহিদুজ্জমান।
তাদের মতে, সরকারের ঊর্ধ্বতন পর্যয়ে এসব অনিয়ম বিভিন্ন সময়ে লিখিতভাবে জানানো হলেও অদ্যাবধি নেওয়া হয়নি কোনো দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা। উলটো একরকম নির্বিঘ্নে চলছে সব অনিয়ম। তাতে নির্বিকার কর্তৃপক্ষ।
সাংবাদিকদের গেটের ভিতরে প্রবেশ করতে না দেওয়া প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কারখানার ইনচার্জ ইঞ্জিনিয়ার হাবিব সাহেব বলেন, আমরা উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে ব্যবস্থা নিয়েছি। ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও শ্রমিক সংগঠনের সাথে আলোচনা করে সমস্যা সমাধানে চেষ্টা করব
চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা মধ্য বড়লিয়াতে শীতার্ত দুঃস্থ মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল বিতরণ করেছে ‘গাউছিয়া কমিটি বাংলাদেশ মধ্য বড়লিয়া আঞ্চলিক শাখা,।
গত শুক্রবার ( ২৭ জানুয়ারি) বাদ মাগরিব মধ্য বড়লিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এলাকার শীতার্ত দুঃস্থ মানুষের হাতে কম্বল তুলে দেয়া হয় ।
মুহাম্মদ সাইফুদ্দীন চৌধুরী মেম্বারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, গাউসিয়া কমিটি পটিয়া উপজেলা শাখার সভাপতি মুহাম্মদ শহীদুল ইসলাম চৌধুরী শামীম, বিশেষ অতিথি ছিলেন গাউসিয়া কমিটি পটিয়া উপজেলার সহ-সভাপতি মুহাম্মদ নাছির উদ্দীন, সাংগঠনিক সম্পাদক জাকের হোসেন, অর্থ সম্পাদক নূরুল আবসার।
বিশিষ্ট কলামিস্ট ও সাংবাদিক এম এ আক্কাছ নূরীর সঞ্চালনায় এতে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন, গাউসিয়া কমিটি পটিয়া উপজেলা শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি মুহাম্মদ শাহাদাত হোসেন ফরিদ।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, গাউসিয়া কমিটি বড়লিয়া ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম মাস্টার, উপদেস্টা আলী আহমদ, মুরশেদুল আলম চৌধুরী, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, সোলাইমান, জামাল উদ্দীন চৌধুরী, নূরুল আযীয বাবুল, ওয়াহিদ মুরাদ, মঞ্জুর চৌধুরী , রাসেল, সাইফুল, ইসমাঈল প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব। দরিদ্র ও হতদরিদ্র মানুষ, যাদের শীতবস্ত্র নেই, শীত নিবারণের জন্য সামান্য একটি কম্বল নেই, এসব মানুষের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। গাউছিয়া কমিটি বাংলাদেশের মত সেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের ন্যায় বিত্তবানদেরও তিনি এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
কমিটির উপদেষ্টা এবং বিশিষ্ট লেখক-কলামিস্ট ও সাংবাদিক এম এ আক্কাছ নূরী বলেন, এলাকার সবার সম্মিলিত চেষ্টায় শীতের কষ্ট থেকে হতদরিদ্র মানুষদের রক্ষা করা সম্ভব। আসুন, আমরা সাধ্যমত শীতার্তদের পাশে দাঁড়াই এবং শীতবস্ত্র বিতরণ করি। এলাকার জনসাধারণ ও বিত্তবানদের সহযোগিতা পেলে এই ধরনের জনহিতৈষী সেবামূলক কার্যক্রম চলমান থাকবে বলে তিনি জানান।
কুতুবুল আকতাব, হযরত মাওলানা ছৈয়দ কামাল শাহ ( রহ:) এর বার্ষিক ওরশ শরীফ গত ২১ জানুয়ারি, ৭ মাঘ, শনিবার ২০২৩ রাউজান উপজেলার উরকিরচর ইউনিয়ন’র মইশকরম গ্রামের দরবারে কামালীয়া শরীফে দিনরাতব্যপী নানান কর্মসূচী পালনের মাধ্বমে পীরে ত্বরীকত, বিশিস্ট লেখক, সাজ্জাদানশীন শাহসূফি ছৈয়দ সিদ্দিক রেজা ( ম: জি : আ:) সদারতে অনুস্টিত হয়।
ওরশ শরীফের সার্বিক কার্যক্রমে বিভিন্ন সময়ে উপস্হিত ছিলেন রাউজান থানার ওসি আবদুল্লাহ আল হারুন, উরকিরচর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সৈয়দ আবদুল জব্বার সোহেল, নায়েবে সাজ্জাদানশীন শাহজাদা মাওলানা ছৈয়দ মাসূম কামাল আল আজহারী, নোয়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ বাবুল মিয়া, আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালের সহকারী অধ্বাপক ( শিশু স্বাস্থ্য) ডা: কামাল হোসেন জুয়েল, মরমী শিল্পী হান্নান হোসাইনী, মাওলানা মোহাম্মদ নঈম উদ্দিন, মাওলানা সৈয়দ মোহাম্মদ ইসমাইল, শাহজাদা মোহাম্মদ মোরশেদ কামাল, শাহজাদা ডা: জাহেদ কামাল, রাউজান প্রেসক্লাব সদস্য নুর মোহাম্মদ, ছড়াকার মাওলানা শামসুদ্দিন নঈমী, সমাজসেবক ছালামত উল্লাহ বাবুল,লেখক সেলিম চৌধূরী, সৈয়দ ইলহাম রেজা, আরিফুল্লাহ সাকিব, এস এম তানভীর ইসলাম, মুহাম্মদ ইমতিয়াজ হিমু, সৈয়দ মোহাম্মদ আরাফাত প্রমুখ।
ওরশ শরীফে কর্মসূচীর মাঝে ছিল দিনব্যপী খতমে কোরআন, খতমে খাজেগান, দরবারের সাজ্জাদানশীন, পীরে ত্বরীকত শাহসূফি ছৈয়দ ছিদ্দিক রেজা কর্তৃক রচিত ” যিকরুল্লাহ” গ্রন্হের মোড়ক উম্মোচন – প্রকাশনা উৎসব, জিকির – আছকার , মিলাদ – কিয়াম, জিকিরে ছেমা মাহফিল, আখেরী মোনাজাত ও তবরুক বিতরণ।